সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত - সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই জানেন না সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত এবং সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত সে সম্পর্কে।আপনি যদি সত্যিই সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত সে সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ে এখনই জেনে নিতে পারবেন সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত সে সম্পর্কে।
সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত
আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি শুধু সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত এবং সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত সে সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনাদের জন্য এই পোস্টে আরো থাকছে সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত, সিঙ্গাপুরের ভাষার নাম কি, সিঙ্গাপুর মুদ্রার নাম কি, এবং ভারত থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি উপলব্ধি সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত স্টেপ বাই স্টেপ পড়তে হবে।

আর্টিকেল সূচিপত্র: সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত এবং সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত

সূচনা: সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত এবং সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সিঙ্গাপুরে বসবাস করে এছাড়াও সিঙ্গাপুরে নানান দেশ থেকে নানা রকম মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে এসে বসবাস করছে।তাই আজকে আমরা জানবো সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত সে বিষয়ে।সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা তাই আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব।


সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত, সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত, সিঙ্গাপুর মুদ্রার নাম কি, সিঙ্গাপুরের ভাষার নাম কি, ভারত থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে। তাই আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং পোস্টটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনার দিকে এগিয়ে যাওয়া যাক।

সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত

সিঙ্গাপুরের একটা ক্ষুদ্র ও নগরায়িত দীপ রাষ্ট্র। এটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে মালয় উপদ্বীপের দক্ষিণ তম প্রান্তে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার মাঝখানে অবস্থিত। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন সিঙ্গাপুর কোন কোন দেশে অবস্থিত। সিঙ্গাপুর ইস্তলাভূমির মোট আয়তন ৬৯৯ বর্গ কিলোমিটার। এর তটরেখার দৈর্ঘ্য ১৯৩ কিলোমিটার। এটি মালয়েশিয়া থেকে যোহর প্রণালী এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর প্রণালী দ্বারা বিচ্ছিন্ন। সিঙ্গাপুরের মূল ভূখণ্ড একটি হীরা আকৃতি দ্বীপ।

এই সিঙ্গাপুরের ভিতরে আরো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে। সিঙ্গাপুর সীমানার অন্তর্গত কয়েক ডজন ক্ষুদ্র আকার দ্বীপের মধ্যে জুরাং দ্বীপ, পুলাউ তেকোং, পুলাউ উবিন ও সেন্তোসা ইত্যাদি অন্যদের তুলনায় বড় দ্বীপ। সিঙ্গাপুরের দ্বীপের বেশিরভাগ এলাকার সমুদ্র সমতল থেকে ১৫ মিটারের চেয়ে বেশি উঁচুতে অবস্থিত নয়।


সিঙ্গাপুর বিশুরেখার মাত্র ১ ডিগ্রি উত্তরে অবস্থিত বলে এখানকার জলবায়ু নিরক্ষীয় প্রকৃতির। সিঙ্গাপুর প্রশাসন সমুদ্রতলের মাটি পর্বত অন্যান্য দেশ থেকে মাটি সংগ্রহ করে দেশটির স্থলভাগের আয়তন বৃদ্ধি করে চলেছেন। সিঙ্গাপুরে কোন প্রকৃতির হ্রদ নেই তবে সুপ্রিয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থার জন্য কৃত্রিম জলাধর নির্মাণ করা হয়েছে। যেন দেশটির বসবাসকারী প্রতিদান নাগরিক সুপ্রিয় পানি খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে।

সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত 

সিঙ্গাপুরের সাংস্কৃতির পশ্চিম মা ঘর আনার হলেও এখানে গোরা হিন্দুবাদ গুড়া খ্রিস্টান বাঁধ এবং গোড়াবদ্ধ বাদ সাংস্কৃতি প্রচলন রয়েছে। মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য বিশ্বব্যাপী সিঙ্গাপুরের প্রচুর সুনাম রয়েছে। সিঙ্গাপুরে অনেকগুলো ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে সেই জন্য সিঙ্গাপুরের বিখ্যাত। বৈশ্বিক উদ্ভাবন সূচক এ দেশ বিশ্বে অষ্টম স্থানে রয়েছে এশিয়ার অঞ্চলে যা সর্বোচ্চ।

সিঙ্গাপুরের একটি সুন্দর মনোরম পরিবেশের দ্বীপ রাষ্ট্র যেখানে ছোট ছোট অনেক দ্বীপ রয়েছে যা দেখতে প্রায়ই প্রচুর পর্যটনের ভিড় হয়। সিঙ্গাপুরের শিক্ষা ব্যবস্থা সবচেয়ে বেশি ভালো যার জন্য সিঙ্গাপুর সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত। সিঙ্গাপুরে আপনি যদি পর্যটক হিসেবে ঘুরতে যান তাহলে ইউনিভার্সেল স্টুডিও গুলি ঘুরে আসতে পারেন।


আপনার সিঙ্গাপুরের নদী, মেরলিয়ন পার্ক এবং আরো অনেক কিছু রয়েছে কারণ সিঙ্গাপুরের প্লেয়ার হল বিশ্বের বৃহত্তম প্রজেক্ট মধ্যে একটি। সেন্টোসা সিঙ্গাপুরের সবচেয়ে আলোচিত গন্তব্য এখানে আপনি সিলোসো এবং তানজং এর মত আদিম সৈকত পরিদর্শন করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে তাজা শ্বাস নিতে আপনি বোটানিক্যাল গার্ডেনে যেতে পারেন যা ইউনেস্কোর একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান যা সারা বিশ্বে প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় বাগান।

সিঙ্গাপুরের ভাষার নাম কি। ভারত থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে

সিঙ্গাপুরে কি দ্বীপ রাষ্ট্র হওয়ায় সিঙ্গাপুরের চারটি দাপ্তরিক ভাষা রয়েছে। সিঙ্গাপুর একটি শহরের সমান ছোট হলেও এই দ্বীপটির মধ্যে প্রচুর ভাষার মানুষ রয়েছে। চারটি দাপ্তরিক ভাষার মধ্যে হল ইংরেজি, মালয়, চিনা মান্দারিন, তামিল। সাধারণ ভাষায় হিসেবে ইংরেজি প্রচলিত রয়েছে সিঙ্গাপুরে। তবে ব্যবসা-বাণিজ্য শিক্ষা ও সরকারি কর্মকান্ডের প্রধানত ইংরেজি ভাষায় ব্যবহার করা হয়।

সিঙ্গাপুরে প্রায় ৮০% লোক ইংরেজিতে, ৬৫% লোক মান্দারিন, ১৭% লোক মালয় এবং ৪% লোক তামিল ভাষায় কথা বলে থাকে। মালই ভাসি প্রতিবেশী রাষ্ট্র মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার সাথে বৈপরীত্যতা রাতে ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৬০ সালে সিঙ্গাপুরে সরকার মালয়কে জাতীয় ভাষা হিসেবে গ্রহণ করে। সিঙ্গাপুরের জাতীয় সংগীত মালয় ভাষাতেই রচিত হয়েছে।


মালয় ভাষা চীনা ভাষা বিভিন্ন উপভাষায় ইংরেজি ভাষায় এবং তামিল ভাষা যৌথভাবে সিঙ্গাপুরে সরকারি ভাষা। এছাড়া এখানে আরও প্রায় বৃষ্টি ভাষা প্রচলিত রয়েছে এদের মধ্যে জাপানি ভাষা, কোরীয় ভাষা, মালয়ালম ভাষা, পাঞ্জাবি ভাষা এবং থাই ভাষা উল্লেখযোগ্য। ইংরেজি ভাষা সর্বজনীয় ভাষায় এই ভাষাটি সবাই বলে থাকে সিঙ্গাপুরে এবং সকল আন্তর্জাতিক কর্মকান্ডে ইংরেজি ভাষায় ব্যবহার করা হয়।

সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত

সিঙ্গাপুর এইটি সুন্দর হীরা আকৃতির ডিপ তবে এর প্রশাসনিক সীমানার ভিতরে আরও অনেক ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে। ১৯৬০-এর দশকে দেশটির আয়তন ছিল প্রায় ৫৮২ বর্গ কিলোমিটার বর্তমানে এটি ৬৯৯ বর্গ কিলোমিটার। ২০৩৩ সাল নাগাদ এর পরিমাণ আরো বৃদ্ধি পাবে ১০০ বর্গকিলোমিটার। সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যা প্রায় ৫ মিলিয়ন। এই জনসংখ্যার দিন দিন আরো বেড়ে চলেছে।

সিঙ্গাপুর ১৯৬৫ সালে স্বাধীনতা লাভের পূর্বে সিঙ্গাপুর ব্রিটিশদের অধীনে একটি ক্রাউন কলোনী ছিল। এরপর এই দীপ্তি পূর্ব এশিয়াতে ব্রিটিশ নৌবাহিনী প্রধান ঘাঁটি ছিল। ব্রিটিশ্ন বাহিনী প্রধান ঘাঁটি থাকার কারণে সিঙ্গাপুরকে তখন 'জিবরালটার অব দা ইস্ট ' বলা হত। ১৮৬৯ সালের সুয়েজ ক্যানাল খোলার পর ইউরোপ এবং এশিয়ার মধ্যে সামুদ্রিক বাণিজ্য বৃদ্ধি পায়।


ঠিক তখনই সিঙ্গাপুর কে বিশ্বের প্রধান সমুদ্র বন্দর হিসেবে ব্যবহার করা শুরু হয়। আয়তনে এটি কোন নগররাঞ্চলের সমান হলেও এর জিডিপি ভারতের দিল্লি মুম্বাই ও ব্যাঙ্গালোরের সমষ্টিগত জিডিপির সমতুল্য। চীন মালয়েশিয়া ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশটি প্রধান বাণিজ্য সহযোগী দেশ।

সিঙ্গাপুর মুদ্রার নাম কি।সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত

সিঙ্গাপুরের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রধানত রাষ্ট্র কর্তৃক পরিচালিত হয় সিঙ্গাপুরের শিক্ষা ব্যবস্থার সবচেয়ে বেশি ভালো। সিঙ্গাপুরের সবচেয়ে ভালো শিক্ষা ব্যবস্থার রয়েছে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম। একই সাথে বেসরকারি উদ্যোগ এবং অবস্থান ও সেখানে স্বীকৃত। তবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার পূর্বে অবশ্যই শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন করতে হয়।

সিঙ্গাপুরের মুদ্রার নাম ডলার ( SGD)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান পরীক্ষা গ্রহণ সবকিছুই ইংরেজিতে পরিচালনা করা হয়। সিঙ্গাপুরে প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক প্রাথমিক মাধ্যমিক এবং প্রাক বিশ্ববিদ্যালয় এই তিনটি স্তরে সিঙ্গাপুরের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। সিঙ্গাপুরের মান সম্মত শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য বিশ্বব্যাপী সিঙ্গাপুরের সুনাম রয়েছে।


সিঙ্গাপুরের জিডিপি ২০১৮ সালে আনুমানিক $৩১৬.৮৭২ শত কোটি। সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যার মাথাপিছু আয় $৫৫,২৩১ যা বিশ্বের মধ্যে ১০ম দেশ। সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যা আনুমানিক ২০১৬ সালে ৫৬,০৭,৩০০। সিঙ্গাপুরের সরকারি ভাবে চারটি ভাষায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় এবং এই চারটিকে রাষ্ট্রের ভাষায় করা হয়েছে। ইংরেজি, মালয়, চীনা মান্দারিন ও তামিল।

ভারত থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে

ভারতে গিয়েও সিঙ্গাপুরে প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ শ্রমিক হিসেবে সিঙ্গাপুরে যায়। যেহেতু এটি কেবলমাত্র একটি অল্প উড়ান দূরে তাই সিঙ্গাপুরের ভারত থেকে পর্যটকদের মধ্যেও একটি জনপ্রিয় গন্তব্য।সিঙ্গাপুরে ভারতের থেকে যাওয়ার জন্য অনলাইনে ভিসা করতে ৩০ এসজিডি লাগে এবং এজেন্ট দ্বারা করলে Rs: 2500 এজেন্ট ফি সহ খরচ।

দিল্লিতে সিঙ্গাপুরের একটি হাইকমিশন বিভাগ রয়েছে। সাধারণ কনসিলেটরা মুম্বাই এবং চেন্নাইতে রয়েছে সর্বদা আপনার নিকটতম দূতাবাসকে বোঝায়। আপনার অঞ্চলটি আওতাধীন দূতাবাসটি বেছে নিন। এটি শুধু সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য ভিসা করতে আপনার খরচ হতে পারে এছাড়াও অন্যান্য যে সকল খরচ রয়েছে।


সেগুলো পাসপোর্ট তৈরি বা অন্যান্য কাগজ পাতি তৈরি করতে আপনার আলাদা খরচ হবে। অনলাইনে ভিসা প্রসেসিং হতে ২৪ ঘন্টা লাগে এবং এজন্য এর মাধ্যমে দুই থেকে তিন দিনের কাজ। ভিসা আবেদনের জন্য পরিকল্পিত ভ্রমণের তারিখের 1 সপ্তাহ আগে করতে হবে।

কিছু মন্তব্য: সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত এবং সিঙ্গাপুর কোন দেশে অবস্থিত

আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনসংখ্যা কত এবং সিঙ্গাপুরে কোন দেশে অবস্থিত এ বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেয়েছেন।আশা করছি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আমাদের পোস্ট যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের সাথে শেয়ার করতে পারেন।


আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে ভালোবাসেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন এবং ফলো করে রাখুন। প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকে অনেক বকবক করলাম আবারও কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত আপনারা সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url