কথা বলার ভয় দূর করার উপায় - সাহস ও আত্মবিশ্বাস

 

প্রিয় পাঠক আপনি কি কথা বলার ভয় দূর করার উপায় এবং সাহস ও আত্মবিশ্বাস সম্পর্কে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আপনি যদি কথা বলার ভয় দূর করার উপায় সম্পর্কে অবগত না থাকেন তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেল পড়ে জানতে পারবেন কথা বলার ভয় দূর করার উপায় এবং সাহস ও আত্মবিশ্বাস সম্পর্কে। তাই আপনার কথা বলার ভয় কে জয় করতে এখনি জেনে নিন। তাহলে চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে ঝটপট করে জেনে নিন কথা বলার ভয় দূর করার উপায়।
কথা বলার ভয় দূর করার উপায়
আমাদের মধ্য অনেকেই আছি যারা অনেক মানুষের সামনে কথা বলতে পারি না কথা বলার মাঝে ভয় কাজ করে তাই আপনি মনের মধ্য কিভাবে সাহস ও আত্নবিশ্বাস অর্জন করবেন তা কিন্ত আপনাদের জেনে রাখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই আজকে আমরা এই আর্টিকেল বিশেষ ভাবে আলোপাত করেছি কথা বলার ভয় দূর করার উপায়, সাহস বৃদ্ধির উপায় দোয়া, মানুষের সামনে কথা বলার সাহস,মনের অশান্তি দূর করার উপায়,এবং সাহস ও আত্মবিশ্বাস। তাই আপনি যদি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃকথা বলার ভয় দূর করার উপায় - সাহস ও আত্মবিশ্বাস 

উপস্থাপনাঃ কথা বলার ভয় দূর করার উপায়

আপনি স্কুলে কলেজে প্রতিযোগিতা মূলক অনুষ্ঠানে কিংবা বিভিন্ন প্রোগ্রামে আপনি নিশ্চয় মানুষের সামনে কথা বলতে পারেন না। তার কারণ আপনার মনের মধ্য কথা বলার ভয় রয়েছে। তাই আজকে আপনাদের এই আর্টিকেল কিভাবে কথা বলার ভয় দূর করবেন তার উপায় গুলো এবং সাহস ও আত্নবিশ্বাস কিভাবে আনবো তা আলোচনা করছে।
এছাড়াও আপনি মনের অশান্তি দূর করার উপায়,সাহস বৃদ্ধির উপায় দোয়া,মানুষের সামনে কথা বলার সাহস, সাহসী হওয়ার উপায়, কথা বলার ভয় দূর করার উপায় সহ বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই আমাদের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিচে বিস্তারিত জেনে নিন।

সাহসী হওয়ার উপায়

অনেক মানুষই রয়েছে যারা অনেক ভীতু হয়ে থাকে বাস্তব জীবনে তাদের সাহস কম হওয়ায় অনেক কিছুতে পিছিয়ে থাকে। সাহস না থাকার কারণে তারা ভীতু হয়েই চিরজীবন পার করে এবং বিভিন্ন অন্যায় অত্যাচার সহ্য করে থাকে। ভীতু মানুষকে সমাজে পরিবারের সব জায়গাতেই লাঞ্ছিত অপমানিত হতে হয়।

ভীতু মানুষদের কেউই পছন্দ করে না তবে সাহসী মানুষদের অনেকেই পছন্দ করে। ভিতুরা অনেক চেষ্টা করে সাহসী হওয়ার জন্য চলুন আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব সাহসী হওয়ার কয়েকটি উপায় সম্পর্কে।
  • লক্ষ্য স্থির রাখতে হবে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট লক্ষের দিকে ধাবিত ব্যক্তিকে ধৈর্যের সঙ্গে লড়াই করতে হবে এবং সেই লক্ষ্য অর্জন করতে হবে। যদি আপনি এর মধ্যে কোন বাধা-বিপত্তি পান তাহলে সাহসের সাথে আপনাকে সেই বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করতে হবে।
  • ভুল স্বীকার করতে ভয় পাবেন না সত্যিকারের সাহসী যারা তারা নিজেরা সমালোচনা শুনতে যেমন ভয় পায় না, তেমনি ভয় পায় না সত্যি তাকে স্বীকার করে নিতে। মানুষ মাত্রই ভুল হতেই পারে এই জন্য মানুষকে ভুল স্বীকার করে নত হতে হবে এটাতে ভয়ের কিছু নাই।
  • আপনাকে প্রথমেই না বলা শিখতে হবে আপনি যদি না বলতেই না পারেন তাহলে কিন্তু আপনি কারো ইচ্ছের বিরুদ্ধে না বলতে না পারলে আপনার সাহসও হবে না। নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে না। আপনি যদি অন্যর ইচ্ছা মতো চলেন তাহলে আপনি কখনোই সাহসী হতে পারবেন না ভয়ে আপনি যদি নাই তাকে না বলতে পারেন।
  • নিজের আবেগ প্রকাশ করতে হবে এই বিষয়ে কোনো ভয় পাওয়া যাবে না। অন্যর ইচ্ছের জন্য আপনি যখন নিজের আবেগকে প্রকাশ করতে ভয় পাবেন তখনই আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন। জন্য যে কোন কাজে নিজের আবেগ প্রকাশ করে আপনার সাহসের পরিচয় দিতে হবে।
  • যেকোনো কাজের সফল হওয়ার মূল মন্ত্রই হলো ধৈর্য ধারণ করা। এই জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। চাইলে আপনি রাতে একজনই সাহসী মানুষে পরিণত হয়ে যেতে পারবেন না নিজের সাহসিকতার প্রকাশ করার জন্য উপযুক্ত কারণ অনুকূল পরিবেশের দরকার। এ সকলের কাজের জন্য আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে।
  • আপনাকে সাহসী মানুষ হয়ে উঠতে হলে অবশ্যই আপনাকে নেতৃত্ব দেয়া শিখতে হবে আপনি যখন একজন নেতা হতে পারবেন যেকোনো কাজে নির্ভীকভাবে আর আগ্রহ থাকবে। তখন আপনি নিজেই একজন সাহসী ব্যক্তি হয়ে যাবেন। নিজের উপর বিশ্বাস এবং আস্থা রাখতে হবে যেকোনো বড় ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার সাহস রাখতে হবে।

সাহস বৃদ্ধির উপায় দোয়া

আমাদের মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে তিনি সাহাবীদের জন্য বিভিন্ন দোয়া করেছেন। তাবিদের জন্য সাহসী হওয়ার জন্য দোয়া রয়েছে। তার মধ্যে একটি এমন দোয়া যেটি পড়লে মনের জোরো আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। অনেক সাহাবীরা দুর্বল প্রকৃতির ছিলেন তারা যেকোনো যুদ্ধে যেতে ভয় পেতেন এবং তাদের এই ভয় দূর করার জন্যআমাদের রাসূল এই দোয়াটি করতেন ।
  • দোয়া:- আল্লাহুম্মা সাব্বিতনি,ওয়াজআলনি হাদিয়াম মাহদিয়্যা।
  • অর্থ:- 'হে আল্লাহ! আপনি আমাকে স্থির রাখুন এবং আমাকে হেদায়াতপ্রাপ্ত ও হেদায়াতকারী বানিয়ে দিন'।
  • উল্লেখ্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেহেতু অন্যের জন্য দোয়া করেছিলেন তাই তিনি :-
  • 'আল্লাহুম্মা ছাব্বিতহু ওয়াজআলহু হা-দিয়াম মাহদিয়্যা' বলেছিলেন।
  • নিজের জন্য দোয়া করার ক্ষেত্রে বলতে হবে :-
  • 'আল্লাহুম্মা সাব্বিতনি ওয়াজআলনি হা-দিয়াম মাহদিয়্যা'।
এ ছাড়া মনের ভয় দূর করতে এবং কষ্টদায়ক দায়িত্ব সহজে পালন করার কিছু আমলের কথা পাওয়া যায। যে আমলগুলো পড়লে আপনি সহজেই সেই কাজগুলো করতে পারবেন ।

কথা বলার ভয় দূর করার উপায়

কিছু মানুষ রয়েছে জনসমক্ষে কথা বলতে ভয় পায় তারা জীবনে বাড়ির বাইরের মানুষের সামনেই কথা বলতে পছন্দ করে না। কথা বলার ভয় তুই করার জন্য কিছু উপায় রয়েছে আজকে সেই উপায় সম্বন্ধে আলোচনা করব। বেশিরভাগ লোক অনেক লোকের সামনে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করেন। এমন হলে ভয় কে নিয়ন্ত্রণ করে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলতে হবে মন ও মস্তিষ্কে শান্ত রাখতে হবে। 
গভীরভাবে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং নিজের মনের মধ্যে সাহস আনতে হবে। উদ্বেগের প্রথম লক্ষণ গুলো অনুভব করার সঙ্গে চার সেকেন্ডে শ্বাস নিন। নিজেকে আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলার জন্য তৈরি করতে হবে মনের মধ্যে আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে। যেকোনো কথা সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য নিজেকে সুন্দর ভাবে আগে থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে।

সুন্দরটা সুন্দর মত করতে হবে এরপর কথা বলার চেষ্টা করতে হবে নির্ভয়। নিজের কথাকে নিজেকে উপভোগ করার চেষ্টা করতে হবে তাহলেই দেখবেন আপনার মধ্যে আস্থা চলে এসেছে। নিজেকে আপনার সামনের মানুষদের সাথে এমন ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে যেন তাদেরকে দেখে আপনার অন্য কোন ধারণা না আসে তারাও আপনার কাছের মানুষ এরকম ভেবেই আপনার মাথায় চিন্তা দূর করতে হবে।নিজের মধ্যে একটি সু চিন্তিত কাঠামো তৈরি করতে হবে যে আপনি এই কাজটি করতে পারবেন। দেখবেন আপনার মনে সকল ভয় দূর হয়ে গেছে এবং আপনি কথা বলতে পারছেন সকলের সাথে।

মানুষের সামনে কথা বলার সাহস

আপনি যখন মানুষের সামনে কথা বলার সাহস পান না সেই জন্য আপনাকে কিছু টিপস অবলম্বন করতে হবে।এটি যতটা বৃষ্টি মনে হতে পারে আপনি কিভাবে শব্দ করেন এবং সম্ভাব্য দর্শকের দিকে তাকানো তা দেখার জন্য এটি সত্যি উপকার হতে পারে আপনার । প্রথমে আপনি আপনার আর রেকর্ড করতে পারেন কথার তাহলে আপনি জানতে পারবেন যে কিভাবে আপনি জনসম্মুখে কথা বলতে পারবেন।
সে রেকর্ডিং শোনার পরে আপনি মানুষের সামনে কথা বলার জন্য কি কি ভুল হয়েছে সেগুলো ঠিক করে নিতে পারবেন। আপনি যখন রেকর্ডিংটি দেখবেন তখন আপনি কয়েকটি জিনিস দেখতে পারবেন। যেগুলো আপনার জন্য সঠিক কিনা জানতে সহযোগিতা করবে। আপনার কথা বলাতে কি ভুল রয়েছে কি কথা বলতে হবে এবং কিভাবে বলতে হবে তারও একটা আপনি চার্ট তৈরি করে নিতে পারেন। 
আপনি নিজেকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে হবে তাহলেই আপনি সবার সামনে কথা বলতে ভয় পাবেন না। আপনার মনের মধ্যে হাসতে রাখতে হবে এবং মনের মধ্যে প্রতিজ্ঞা করতে হবে যে হ্যাঁ আপনি পারবেন তবে দেখবেন আপনি সে কাজটি খুব ভালোভাবে করতে পারবেন। নিজেকে সাহসী প্রমাণ করার জন্য নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে তবেই আপনি সাহসী হতে পারবেন।
যেকোনো কাজ করার মতো ক্ষমতা আপনার নিজের মধ্যে রাখতে হবে তাহলে দেখবেন একদিন আপনি সাহসী হয়ে গেছেন। কথা বলার সময় যখন আপনি লজ্জা বোধ করবেন বিভ্রান্তির শিকার হবেন তখন আপনি নিজের মনের মধ্যে একটা আলাদাভাবে।আত্মবিশ্বাস তৈরি করবেন যে আপনি সেই কথাটাকে অন্যভাবে কাটিয়ে আসতে পারবেন। কথা বললা কোন ভয়ের কাজ না এটি মানুষের সাথে কথা বলে নিজের মনের ভাব আদান প্রদান করাই প্রকৃতির নিয়ম।

সাহস ও আত্মবিশ্বাস

মানুষ জন্মের পর থেকেই সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী হয় না সে দিনে দিনে সাহসী আত্মবিশ্বাস হয়ে গড়ে ওঠে। একটা মানুষ যে পরিবারের থাকে সেই পরিবারের মানুষের আশেপাশের আচার-আচরণ দেখেই কিন্তু তার সাহস এবং আত্মবিশ্বাস জাগে। তবে অনেকেই রয়েছে যারা কম কথা বলে ভীতু তারা কিন্তু সব সময়ের জন্যই সেরকম থেকে যায়।

আত্মবিশ্বাসী তাকে বলা হয় যে নিজেকে বিশ্বাস করে বা যে ১০০ বার হারার পরেও যতটা চাই ততটাই পাই। নিজের লক্ষ্য স্থির করার পরে সেই লক্ষ্যে পৌঁছানো না পর্যন্ত যতই বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন যে মানুষটার আত্মবিশ্বাস রয়েছে সে কখনো পিছু হাটে না এটাকে আত্মবিশ্বাসী বলা হয়। নিজের মধ্যে এমন বিশ্বাস স্থাপন করা যে হ্যাঁ আমার দ্বারা হবে আমি পারবো আমি পারবো এটাই হচ্ছে আত্মবিশ্বাস। 

যদি আপনার জীবনে আত্মবিশ্বাস না থাকে আপনি জীবনে আপনার প্রাপ্য হিসাব সফল হতে পারবেন না কারণ আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন কিন্তু আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী নিজেকে অন্য সামনে যদি উপস্থাপনই না করতে পারেন তাহলে কখনোই আপনি সফল হতে পারবেন না।আর এই আত্মবিশ্বাস থেকে আসে সাহস এই সাহসটি তখনই পাওয়া যায় যখন একটি মানুষ আত্মবিশ্বাসী হয়। আত্মবিশ্বাস মানবতার একটি অপরিহার্য অঙ্গ কারণ আত্মবিশ্বাসী ব্যাক্তিরা নিজেদের মতো করে তাদের গন্তব্য অর্জন করতে সাহসের পরিচয় ও দেখিয়ে থাকে। 

নিজের ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক ভাবে চিন্তা করতে অনুপ্রাণিত হয় যখন একটি মানুষ আত্মবিশ্বাসী এবং সাহসী হয়ে ওঠে। প্রায় কমত্ব বিশ্বাসী লোকেরা অন্যদেরকে নিজের থেকে কম ভালো বা দুর্বল হিসেবে মনে করে থাকেন। এই চিন্তাটি থেকে দূরে থাকতে হবে এবং নিজের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করতে হবে।

মনের অশান্তি দূর করার উপায়

একজন মানুষের মনের অশান্তি দূর করার কিছু উপায় রয়েছে যে উপায়গুলো মেনে চললে তার মনের অশান্তি খুব তাড়াতাড়ি দূর হয়ে যাবে। একটু হলেও মনের দিক থেকে রিলাক্স থাকবে। একটা মানুষ যখন গভীরভাবে অশান্তির মধ্যে থাকে তখন তার মনের মধ্যে অশান্তি চলতেই থাকে। এই অশান্তি দূর করার জন্য মানসিকভাবে কিছু শান্তি পাওয়া যায় এমন কিছু উপায় সম্বন্ধে আপনাদের সাথে আজকে আলোচনা করব।
  • নিজের ক্ষোভ গুলোকে ঝেড়ে ফেলতে হবে। মনের মধ্যে কথা রেখে মনের মধ্যে অশান্তিতে থাকা যাবে না যার কথা তার সামনে অবশ্যই বলতে হবে।
  • যখন আপনি মানসিকভাবে খুবই অশান্তির মধ্যে থাকবেন তখন মেডিটেশন করতে করুন। দেখবেন কিছুক্ষণ পর আপনার মনটা একটু হলেও শান্ত হবে।
  • বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান তাহলে একটু হলেও আপনার মনের দুশ্চিন্তা কম হবে হাসিখুশি থাকুন।
  • তালিকা তৈরি করুন কোথায় আপনার যেতে ভালো লাগে কোথায় আপনি আপনি শান্তি পাবেন সেই কাজগুলোই করুন।
  • আপনার মনের মধ্যে অশান্তি হওয়ার কারণ আপনি খুঁজুন এবং সেই অশান্তি টাকে দূর করার জন্য চেষ্টা করুন।
  • নিজেকে ব্যস্ত রাখুন বাস্তববাদী হওয়ার চেষ্টা করুন নির্ভুল হওয়ার চিন্তা বাদ দিয়ে যেই সমস্যাটি হয়েছে সে সমস্যার সমাধান করুন।
  • নিজেকে ভালোবাসো নিজেকে নিয়ে সময় কাটান দেখবেন একবার না একবার আপনার মনের চিন্তা দূর হবেই।

উপসংহারঃ কথা বলার ভয় দূর করার উপায় - সাহস ও আত্মবিশ্বাস

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয় এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জানতে পেরেছেন কথা বলার ভয় দূর করার উপায় এবং সাহস ও আত্মবিশ্বাস সম্পর্কে । নিশ্চয়ই আপনি এখন কথা বলার ভয়কে দূর করার সাহস ও আত্নবিশ্বাস নিয়ে সবার সামনে কথা বলতে পারবনে। এতক্ষন সময় আমাদের সাথে আপনার মূলবান সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের এই আর্টিকেল যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুদের ও আত্নীয়দের সাথে শেয়ার করতে ভূলবেন না। আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে ভালোবাসেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কেননা আমরা প্রতিনিয়ত এমন আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।তাই সবার আগে আর্টকেল পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে ভুলবেন না। তা বন্ধুরা আজ এই পর্যন্ত আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url