বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ - শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ এবং শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায় সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘোরাঘুরি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।আশা করছি আপনি খুব সুন্দর ভাবে জেনে নিতে পারবেন শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায় এবং বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ সম্পর্কে।
বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ

আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও জেনে নিতে পারবেন বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ এবং শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায়।তাই আমরা আর কথা না বাড়িয়ে এবারে মূল আলোচনার বিষয়বস্তু নিচে সূচিপত্র এক নজরে দেখে নিব।
পোস্ট সূচিপত্রঃবাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ - শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায়

ভূমিকা: বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ এবং শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায়

ছোট বাচ্চাদের দুধ খাওয়ার পরে হঠাৎ করে এই নাক দিয়ে দুধ পড়তে দেখা যায় কিন্তু সে কারণটা কি আবার অনেক সময় শিশুর নাক বন্ধ হয়ে যাই এ নিয়ে আমরা অনেক সময় চিন্তিত হয়ে পড়ি।তাই আজকে আমরা এই আর্টিকেল আপনাদের সাথে শেয়ার করব ছোট বাচ্চাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সমাধান নিয়ে।
তাই চলুন জেনে নিই বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ এবং শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায় ও এছাড়াও আমরা আরো জানবো নাক বন্ধ হলে ঘরোয়া উপায়, সর্দির সাথে জমাট রক্ত আসার কারণ, নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ, ও বাচ্চাদের নাক দিয়ে পানি পড়লে করণীয় সম্পর্কে।তাহলে চলুন প্রিয় পাঠক ও বন্ধুরা আর দেরি না করে এবারের মূল আলোচনার বিষয় বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ বড় করার কারণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

বাচ্চাদের নাক দিয়ে পানি পড়লে করণীয়

বাচ্চাদের প্রায় নাক দিয়ে পানি পড়ে এটা নিয়ে নতুন বাবা মায়েরা অনেক বেশি চিন্তায় পড়ে যায়। বাচ্চাদের নাক দিয়ে পানি পড়ার কারণ বাচ্চা যখন ঠান্ডা লেগে যায়। শিশু যদি মায়ের পেটে থেকে ঠান্ডা সমস্যা নিয়ে বের হয় তখন শিশুর নাক দিয়ে পানি বা সর্দি বের হয়। শিশুর নাকে সর্দি হওয়ার কারণ মায়ের ঠান্ডা জিনিস খাওয়া।
মায়ের গর্ভে বা বুকের দুধ পান করা মায়েদের অনেক বেশি সর্তক থাকতে হয় কারণ মা যে খাবার খাবে শিশু সেটা পায় যার ফলে মা ঠান্ডা কিছু খেলে শিশুর অসুস্থ হয়ে যায়। বাচ্চার ঠান্ডা লাগলে সর্দি কাশি হলে নাক দিয়ে পানি পড়ে। নাক দিয়ে পানি পড়লে করণীয় কি এই সম্পর্কে জানবো আজকে আপনাদের চলুন জেনে আসি।
  • নাক দিয়ে পানি পড়লে বাচ্চাদের ঠান্ডা খাবার যেমন আইসক্রিম, পানি ব্যবহার, ঠান্ডা দুধ ইত্যাদি খাবার খাওয়ানো যাবেনা।
  • নাক দিয়ে পানি পড়লে শিশুকে গরম সরিষা তেল দিয়ে শরীর মালিশ করে দিতে হবে। সরিষার তেল ঔষুধি গুণাগুন আছে যা ঠান্ডা সমস্যা সারতে সাহায্য করে।
  • নাক দিয়ে পানি পড়লে বাচ্চাকে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে। এরপর শিশুকে সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করে দিতে হবে। সরিষ তেল সাথে রসুন কোয়া দিয়ে তেল গরম করে শিশুকে মালিচ করলে শিশুর ঠান্ডা ভালো হয়।
  • শিশু যদি ছয় মাসের বেশি বয়স হয় তাহলে শিশুকে লেবুর রস কুসুম গরম পানি সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। আবার তুলসি পাতা রস বাচ্চাকে খাওয়ালে আরাম পায় ঠান্ডা জনিত সমস্যা থেকে।
  • বেশি অসুবিধা দেখা দিলে শিশুকে ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করাতে হবে।

নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ

নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ অনেকে জানেনা। আমরা স্বাভাবিক ভাবে নিয়ে থাকি যদি কখনো নাক দিয়ে রক্ত পড়ে। তবে নাকে কোন সমস্যা হলে এটি জন্য দ্রুত চিকিৎসক কাছে যেতে হবে আর চিকিৎসা নিতে হবে কারণ নাক মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। নাক দিয়ে নিশ্বাস নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি। নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ সম্পর্কে অনেকে আজানা। চলুন জেনে নেওয়া যাক নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ।
  • শিশুদের বা বড় মানুষের নাক খুব সেনসিটিভ অঙ্গ যাতে আঘাত লাগলে রক্ত বের হয়ে যায়। নাকের শিরা খুব নরম হয় তাই হালকা আঘাত লাগলে রক্ত বের হয়।
  • যাদের শরীরে তরলের অভাব শ্লেষ্মা ঝিল্লিতে শুষ্কতা সৃষ্টি করতে পারে যার ফলে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।
  • শরীরে ভিটামিন সল্পতা কারণে অনেক সময় নাক দিয়ে রক্ত বের হয় তাই ভিটামিন-কে সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে যাতে নাকের রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
  • যদি শরীরে ডিহাইড্রেশন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অনেক সময় এই সমস্যা দেখা দেয়। বেশি রৌদে থাকা যাবেনা প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। শরীরকে তরতাজা রাখতে হবে।
  • নিয়মিত ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে যার ফলে নাকের ধমনী শিরা গুলো অনেক রক্ত চলাচল করতে পারে কারণ ভিটামিন-সি থেকে রক্ত উৎপাদন করে। দৈনিক ভিটামিন-সি খেলে রক্তনালী ফেটে যাওয়া থেকে রক্ষা পায়।

সর্দির সাথে জমাট রক্ত আসার কারণ

শিশুদের সব সময় সর্দি কাশি লেগে থাকে। বাচ্চাদের ঠান্ডা জনিত সমস্যা দেখা দিলে নাক বন্ধ হয়ে যায়। বাচ্চাদের যদি সর্দি বেশি পরিমাণে হয় তখন দেখা দেয় সর্দি সাথে রক্ত বের হচ্ছে। এতে পরিবার মানুষ চিন্তায় পড়ে যায়। নাকে কোন আঘাত লাগলে নাকের রক্ত জমাট বাঁধা থেকে রক্তক্ষরণ দেখা দেয়।

তবে সর্দি হলে পানি কম পান করার কারণে নাক থেকে সর্দি বের করার সময় জোরে চাপ দিলে নাকে সর্দি ও রক্ত বের হয়ে যায়। নাকে রক্ত সঞ্চলন ঠিক রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে শিশু ও বড়দের। শীতে সময় শরীর আর্দ্র রাখতে হবে। আর্দ্র রাখার জন্য শরীর তরল খাবার ও ফলের জুস পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

শরীর আর্দ্র থাকলে ত্বক ভালো থাকে এবং নাকের রক্ত জমাট বাঁধে। ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-কে সমৃদ্ধ শাক সবজি ফল খেতে হবে। তাহলে নাকের রক্ত জমাট বাঁধে এবং রক্ত সঞ্চলন সঠিক থাকে। শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে এতে শরীর সতেজ থাকে।

বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ

যারা নতুন মা হয়ে থাকে তারা সবচেয়ে বেশি এই ভুল কাজটি করে থাকে যার কারণে নাক দিয়ে দুধ পড়ে। নাক দিয়ে দুধ পড়ার পিছনে বেশির ভাগ মায়েরা সঠিক ভাবে জানেনা কিভাবে শিশুকে দুধ খাওয়াতে হবে কতটুকু পরিমাণ দুধ শিশুকে দেওয়া উচিত। শিশুর বয়স উপর নির্ভর করে তার খাবার পরিমাণ। যখন সদ্যজাত শিশু জন্মের পর মায়েরা না বুঝে না জেনে শিশুকে বেশি বেশি করে বুকের দুধ খাওয়ানো চেষ্টা করে তখনি কিন্তু শিশু এত দুধ খেয়ে হজম করতে পারেনা।

কারণ শিশুর বয়স কম এবং শিশুর হজম ক্ষমতা সঠিক ভাবে তৈরি হয়নি যে একবারে বেশি পরিমাণ দুধ খেতে পারবে। তখন দুধ হজম না হওয়ায় শিশু বমি করে ফেলে সব দুধ বের করে দেয়। বড় স্বাভাবিক মানুষ খাবার অতিরিক্ত খেলে সেই খাবার হজম করতে বা পারলল বমি করে ফেলে। তাহলে বাচ্চারা ছোট কথা বলতে পারেনা বিশেষ করে যখন শিশু মায়ের বুকের দুধ খায়।
তাই শিশুকে অল্প অল্প করে ঘন ঘন দুধ খাওয়াতে ডাক্তার পরামর্শ দেয়। বেশি খাবে বলে তাকে খাবার দিয়ে যাবেন এমন করা যাবেনা। এতে পেট গ্যাস হয়ে অনেক সময় বাচ্চারা বমি করে ফেলে। আবার বাচ্চাদের যদি খাবার পরে কোলে নিয়ে বেশি ঝাঁকুনি দেওয়া হয় তাহলে বমি করে দেয়।

শিশুকে খাবার খাওয়া পর কাঁধে নিয়ে হালকা করে পিঠে থাবা দিয়ে ঢেকুর তোলাতে হবে।তাহলে শিশুর পেটে গ্যাস বের হয়ে যায় এবং খাবার হজম হয়ে যায়। খাবার পর পর শিশুকে আদর করার জন্য কারো কাছে দেওয়া যাবেনা। শিশুকে যত্ন করে আগে খাবার হজম করার ব্যবস্থা করতে হবে যাতে শিশু বমি না করে।

শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায়

বেশির ভাগ শীতে ও গ্রীষ্মকালে শিশুদের নাক বন্ধ হয় অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম হলে শিশুদের নাক বন্ধ হয়ে যায়। নাক বন্ধ হয় ঠান্ডা লেগে যার ফলে শিশুরা নিশ্বাস নিতে কষ্ট পায়। শিশুদের ঠান্ডা সময় অতিরিক্ত যত্ন করতে হবে যেন ঠান্ডা না লাগে। ঠান্ডা লাগলে তখন শিশুর নাক বন্ধ হয়ে যায়। এতে নিশ্বাস নিতে সমস্যা দেখা দেয় তখন শিশু ভালোভাবে ঘুমায় না খেতে কষ্ট হয় নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়।
আবার গরমে একই করণে শিশুর মাথায় বা গায়ে ঘাম বসে ঠান্ডা লেগে যায়। শিশুকে গোসল সময় কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে। আবার সরিষা তেল দিয়ে মালিশ করলে ঠান্ডা লাগেনা। নাক বন্ধ থাকলে বুকে মাথায় তেল দিয়ে রাখতে হবে। রসুন তেল কালিজিরা তেল দিলে শিশুর বেশি উপকার হয়। নাক খুলে যায়। বেশি সমস্যা হলে ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে নাকের ড্রপ দিলে নাক খুলে যায়।
নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয় না শিশু আরাম পায় শরীর। শরীর সুস্থ রাখতে শিশুর যত্ন বেশি করতে হয়। কয়েকটি ড্রপ নাম দেওয়া হলো নিচে অবশ্যই ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।আপনারা বাসায় এই ড্রপটি শিশুর নাক পরিষ্কার করার জন্য বানিয়ে নিতে পারেন। স্যালাইন ড্রপ নবজাতকের বা শিশুর জন্য নিরাপদ।

বাজার থেকে সাধারণ স্যালাইন ড্রপ পাওয়া যায়। এটি ব্যবহার করে শিশুর নাক পরিষ্কার করতে পারবেন। আবার কুসুম গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে ড্রপ বাসায় বানিয়ে নিতে পারেন। বাচ্চাকে সোজা করে বিছানা সুয়ে দিয়ে নাকে তিন চার ফোটা স্যালাইন ড্রপ দিয়ে দিতে হবে। শিশুর নাক পরিষ্কার হয়ে যাবে।

নাক বন্ধ হলে ঘরোয়া উপায়

ছোট শিশু হোক বা বড় মানুষ সবার কষ্ট হয় যদি নাক বন্ধ হয়ে যায়। নাক দিয়ে আমরা নিশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকি। যদি নিশ্বাস নিতে সমস্যা দেখা দেয় নাক বন্ধ কারণে তবে মানুষ মারা ও যেতে পারে। নাক বন্ধ হলে আমরা আগে ঘরোয়া ভাবে চেষ্টা করি ভালো করার। তবে নাক বন্ধ হয় মূলত ঠান্ডা জনিত সমস্যা কারণে। ঠান্ডা লাগলে নাক বন্ধ হয়ে যায়। নাক বন্ধ হলে ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বলবো।
  • অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগলে নাক বন্ধ হলে সরিষার তেল সাথে রসুন কোয়া দিয়ে তেল গরম করে মাথায় ও শরীরে মালিশ করলে ঠান্ডা লাগা ভালো হয়।
  • নাক বন্ধ হলে ঘরোয়া উপায়ে যদি আপনি ভালো করতে চান তাহলে কালিজিরা খুব উপকারী। কালিজিরা তেল বা একটা পুটলা রসুন কালোজিরা দিয়ে বালিশ কাছে রাখলে নাক খুলে যায়।
  • একটি পাত্র গরম পানি নিয়ে এতে একটি মাইক্রো ফাইবার তোয়ালিয়া বা রুমাল চুবিয়ে নিন। এরপর সেই রুমাল তুলে মুখে নিয়ে লাগিয়ে রাখুন। নাকে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে এবং এভাবে কয়েক বার করতে হবে তাহলে নাক খুলে যাবে।
  • গরম পানি মধ্যে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগার যোগ করুন। এই মিশ্রণটি দিনে দুবার খেতে হবে তাহলে নাকে আরাম হবে কারণ এর মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম ও অ্যাসিটিক অ্যাসিড যা নাক বন্ধকে খুলতে পারে।
  • এক গ্লাস পানিতে আধা চামচ লবণ নিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর পানিটা নাকে ড্রপে সাহায্য অথবা বেসিনক গিয়ে নাকে দিতে হবে। এরপর সেই পানিটা যেন নাকের মধ্যে প্রবেশ করে সেই জন্য নাক উচু করে রাখতে হবে। এভাবে কয়েক বার করলে নাক পরিষ্কার হয়ে যাবে।

কিছু মন্তব্য: বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ এবং শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায়

আপনারা নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন ও ইতিমধ্যে আপনারা জানতে পেরেছেন বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ এবং শিশুর বন্ধ নাক খোলার উপায় সম্পর্কে।এছাড়াও আপনারা এই আর্টিকেলে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন বাচ্চাদের নাক দিয়ে পানি পড়লে করণীয়, সর্দির সাথে জমাট রক্ত আসার কারণ, নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ, নাক বন্ধ হলে ঘরোয়া উপায়।
আশা করছি এই পোস্ট আপনার অনেক উপকারে আসবে এবং এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার যদি আমাদের এই পোস্ট ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনি সবার সাথে শেয়ার করুন। তো প্রিয় বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত আপনারা সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url