জীবনের লক্ষ্য কি - জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত

 প্রিয় পাঠক আপনি কি জীবনের লক্ষ্য কি এবং জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত সে সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন কেননা আমরা এই আর্টিকেলে আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব জীবনের লক্ষ্য কি সে সম্পর্কে তাই আপনি যদি আপনার জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত হন তাহলে আপনি কোথাও না গিয়ে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন।

জীবনের লক্ষ্য কি-জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত
আশা করছি আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও আজকে জেনে যাবেন জীবনের লক্ষ্য কি এবং জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে বিবেচ্য বিষয় সে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে। তাই প্রিয় বন্ধুরা চলুন আর কথা না বাড়িয়ে দ্রুত জেনে নেওয়া যাক জীবনের লক্ষ্য কি সম্পর্কে। 
পোস্ট সূচিপত্রঃজীবনের লক্ষ্য কি - জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত 

সূচনা: জীবনের লক্ষ্য কি  এবং জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত

জীবনে চলার পথে অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে কেন লক্ষ্য ছাড়া আমরা আমাদের জীবনের কাজগুলো সঠিকভাবে পালন করতে পারবো না। আপনি যদি আপনার জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করে থাকেন তাহলে আপনি জীবনের লক্ষ্য কি সে সম্পর্কে আপনি আপনার জীবিকা নির্বাহের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ই-বুক কাকে বলে
তাই আজকে আমরা জানবো জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে আগ্রহই হল একমাত্র বিবেচ্য বিষয় এবং জীবনের লক্ষ্য কি, আপনি যদি আপনার জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে আগ্রহ না হন তাহলে আপনি কঠিন কাজগুলো থেকে ছিটকে পড়বেন। তাই চলুন প্রিয় পাঠকরা আজকে আমরা জেনে নিই জীবনের লক্ষ্য কি সে সম্পর্কে।

জীবনের লক্ষ্য কি।জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত

জীবনের লক্ষ্য কি এই বিষয় নিয়ে অনেকেই এখনো বোঝেনা বা জানে না। আপনি আপনার জীবনে কি করতে চান এই নিয়ে আপনার জীবনের লক্ষ্য কি সেই সম্বন্ধে আপনাদের হয়তো অনেকেরই সঠিক ধারণা বা জ্ঞান নাই। অনেকেই লক্ষ্যহীনতায় ভোগেন এবং ভাবেন যে কিভাবে করতে হবে লক্ষণ নির্ধারণ। জীবনে কি হতে চান সেটা যদি আপনার কাছে পরিষ্কার না থাকে তাহলে আপনি কোথাও পৌঁছাতে পারবেন না।

আপনি লক্ষণ নির্ধারণ করে নিলেন তারপরে যদি আপনি সেই লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ না করেন সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা না করেন তাহলেও কিন্তু আপনার জীবনের লক্ষ্যে থেকে সফলতা আসবেনা। আপনি যদি জীবনের লক্ষ্য সঠিক রাখেন তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার জীবনে এগিয়ে যেতে পারবেন আপনার অবশ্যই দেখা দিবে। ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন এ. পি. জি আব্দুল কালাম বলেন, জীবনের লক্ষ্য কি ছোট করে রাখা একটি পাপ। লক্ষ্য যদি হয় আপনার গাছের ডালের মতো তাহলে আপনার অর্জন হবে বড়জোর ততটুকুই। 
লক্ষণ নির্ধারণের সময় লক্ষ্য হতে হবে সব সময় বড় এবং উঁচু। আপনি যদি সেই স্থানে যাওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে সেই স্থানে না পৌঁছালেও আপনি তার অর্ধেক হলেও তো যেতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি লক্ষ্য রাখেন ছোট তাহলে কিন্তু আপনি আপনার সফলতা ও বড় হবে না। বড় কিছু করার জন্যই পৃথিবীতে আপনার আবির্ভাব হয়েছে। সন্তানকে বড় লক্ষ দিলে সে অল্প বয়সে অনেক কিছু করতে পারে এর সম্প্রতিক তম উদাহরণ ভারতীয় বংশগত আমেরিকান কিশোর অভিমন্যু মিশ্র।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে যোগ্যতার গুরুত্ব

আমরা অনেকেই জানিনা জীবনে লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য যোগ্যতা কতটা পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ। জীবনের যদি লক্ষর জন্য যোগ্যতায় অর্জন করতে না পারেন তাহলে কিন্তু আপনার জীবন সফল হবে না। সফলতা পাওয়ার আগে অনেক কিছু করতে হয় তার মধ্যে জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা যোগ্যতা অর্জন করা অধ্যবসায় পরিশ্রম সময় সব কিছুরই দরকার পড়ে।

এ সকল বিষয়ে যদি আপনি কাজ না করেন তাহলে কিন্তু এত সহজেই জীবনে লক্ষণ নির্ধারণ না করে যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন না আপনি সফল হতে পারবেন না। তাহলে আপনি বুঝতেই পারছেন সফলতার জন্য কতটা জরুরী যোগ্যতা অর্জন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা। লক্ষণ নির্ধারণ কি কেন কিভাবে এবং আমরা কিভাবে লক্ষণ নির্ধারণ করে সফলতা পেতে পারি এই বিষয় নিয়ে আজকে আমাদের আলোচনা। 
অনেক ধরনের মাধ্যমে যোগ্যতা কতটুকু গুরুত্ব সেই নিয়ে আজকে আমরা কথা বলব। একজন ক্যামেরার সফলতার জন্য আমি কি কাউকে অনুসরণ করছি কিংবা কেউ কি আমার আদর্শ আছে যদি থেকে থাকে কোন জিনিসগুলো আমাকে আকর্ষণ করে কেন করে। যেমন ধরেন আমি অফিসের এমডিকে আমার আদর্শ মনে করি।

তার মত এমবি হওয়ার জন্য যদি আমার ক্যারিয়ারের লক্ষ্য হয় তবে তার সময়ানুবর্তিতা,নিয়মানুবর্তিতা, ব্যক্তিত্ব ও সামাজিক মর্যাদা অর্থনৈতিক অবস্থান সবকিছুর মধ্যে যেগুলো আমাকে আদর্শ মনে হয় সেগুলোর অর্জনের জন্য লক্ষ্য ঠিক করতে হবে।

আমি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য কাউকে যদি আইডিয়াল হিসেবে মনে করে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমি তার মতন কাজ করার চেষ্টা করব। এইজন্য সে যত রকমের পরিশ্রম করে সেটাই আমার লক্ষ্য হবে যে সেই পরিশ্রম ও অধ্যাবস্যার মাধ্যম দিয়ে আমিও যেন লক্ষ্য অর্জন করতে পারি।নিজের জীবনের লক্ষ্য গুলো অর্জন করার জন্য আপনাকে বাস্তবতার সাথে যুদ্ধ করতে হবে। আমরা অনেকেই হেরে যায় জীবন যুদ্ধ লড়তে গিয়ে পিছু টানে নিজের মনকে পরিবর্তন করে লক্ষ্য দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আপন আপনার লক্ষ্য জন্য পরিশ্রম করেন সফলতা আপনাকে ঠকাবে না।
আমি লক্ষ্য অর্জন করতে পারব তখন আমি আমার সফলতা অর্জন করতে পারব। এভাবে লক্ষ্য অর্জনের জন্য যোগ্যতার গুরুত্ব আমাদের জীবনে অনেক বেশি। লক্ষ্য নির্ধারণ করার মাধ্যমেই তো যোগ্যতা অর্জন করা যায়। এই যোগ্যতা তখনই পাওয়া যায় যখন মূল লক্ষ্যে আমি পৌঁছাতে পারব।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে আগ্রহই হলো একমাত্র বিবেচ্য বিষয়

জীবনে সফল হওয়ার জন্য তার আগে অনেক কিছু করতে হয়। সফলতা কি এত সহজেই পাওয়া যায় বাস্তবতা কিন্তু অনেক ভিন্ন। আমরা অনেক সফল মানুষের গল্প পড়ি ভিডিও দেখি মনে করি যে হয়তো সফলতা তারা এত সহজেই পেয়েছে। গল্পে যতটা সহজ মনে হয় আসলে কিন্তু বাস্তব জীবনে তারা এত সহজ ভাবে সফলতার ধারা পায়নি।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য আগ্রহই হল একমাত্র বিবেচ্য বিষয়। এই আগ্রহ দিয়েই আপনি আপনার সফলতা পেতে পারেন আপনার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেন। জীবনে কিছু করতে চাইলে আপনাকে আগে আগ্রহী হতে হবে আপনাকে সেই বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করতে হবে। আর কোন কাজের উপর সবচেয়ে বেশি আগ্রহ সেই কাজ নিয়ে আপনি আগামী দিনে ভবিষ্যৎ গড়তে চান। আগ্রহ না থাকলে সেই কাজ করে কখনো সফল হওয়া যায় না।
যখন আগ্রহ বৃদ্ধি পায় সেই কাজের উপর ভালোবাসা আসে সেই কাজ নিজের মন থেকেই করা যায়। আগ্রহ না থাকলে কাজে ভুল হবে আপনি যোগ্যতা অর্জন করতে বিফল হবেন। আগ্রহ থাকলে আপনার সেই কাজটি করার জন্য সকল বাধা বিপত্তি পার করে অবশ্যই সেই কাজে সফলতা নিয়ে আসার জন্য জেদ থাকবে।

কিন্তু যদি আপনার আগ্রহী না থাকে তাহলে আপনার কোনটাই আসবেনা। নিজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করার জন্য আপনি কোন কাজে আগ্রহ প্রকাশ করছেন সেই বিষয়টাকেই আগে প্রাধান্য দিতে হবে তবেই আপনি আগামী দিনগুলোতে সফলতা পাবেন।

জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত।জীবনের লক্ষ্য কি

জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত এই নিয়ে অনেকেরই মনে নানা রকমের প্রশ্ন জাগে। সেই সময় সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে তারা পায় না। লক্ষণ নির্ধারণের জন্য অবশ্যই তাকে বুঝতে হবে যে কিভাবে কোন কাজের উপর সে তার ভবিষ্যৎ করতে চাই। জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত এই নিয়ে না চিন্তা করে সেই সময় তাকে সঠিক পরামর্শ দিয়ে দিবে তার কাছে যেতে হবে।

তুমি কোন কাজে নিজেকে নিয়ে ফিল করো কোন কাজটা করতে তোমার আগ্রহ বেশি। কোন কাজ করে তুমি মন থেকে শান্তি পাও অবশ্যই এ সকল বিষয় নজর রেখে ফোনের লক্ষণ নির্ধারণ করতে হবে। বাবা-মা অবশ্যই পাশে থাকবে তার লক্ষ্য নির্ধারণ যেন ভুল না হয় সেটা বলার জন্য। লক্ষ্য নির্ধারণ করার পর সেই লক্ষ্যটা যে পূরণ করতে হবে লক্ষ্য সব সময় স্থির রাখতে হবে।
যখন লক্ষ্য স্থির থাকবে অবশ্যই তখন সেই লক্ষ্যে সফলতার জন্য এগিয়ে যেতে পারবে। ফোন করতে হলে লক্ষ্য নির্ধারণ করে নিতে হবে। সম্প্রতিক তম উদাহরণ ভারতীয় বংশগত আমেরিকান কিশোর অভিমন্যু মিশ্র।সন্তান যেন ডিজিটাল ডিভাইসে আসক্ত না হয় সেই জন্য ছেলেটির বাবা হেমন্ত মিশ্র তার হাতে দাবার গুটি তুলে দেন। যখন তার বয়স মাত্র আড়াই বছর।

ছেলেকে দাবা শেখানোর সাথে সাথে লক্ষ্য দেন তাকে এই খেলায় চ্যাম্পিয়ন হতে হবে। অভিমন্যুর বয়স যখন ১২ এবং এই বয়সে এসে দাবার গ্র্যান্ডমাস্টার হয়ে যায। বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যান্ডমাস্টার হচ্ছে অভিমন্যু । শক্ত হয়ে পড়ে করোনা কালে কোটি কোটি শিশু- কিশোর -তরুণ যেখানে ভার্চুয়াল ডিভাইস এই সময় অভিমান্য দৈনিক গড়ে ১২ ঘণ্টা সময় ব্যয় করেছে নিজেকে দাবায় আরো বেশি চৌকস করার অনুশীলনে।

কারণ তার পরবর্তী লক্ষ্য হচ্ছে ১৫ বছর বয়সে সুপার গ্র্যান্ডমাস্টার এবং তার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। আসলে এই বয়সে একটি কিশোর জোর করে বাজে অভ্যাস থেকে বিরত রাখা কঠিন। তবে ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের যদি সঠিক পরামর্শ পাওয়া যায় তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করতে পারবে ছেলে মেয়ে।

লক্ষ্য ঠিক করতে হয় কেন।জীবনের লক্ষ্য কি

লক্ষ্য যদি ঠিক না থাকে তাহলে কিন্তু কখনোই। সফলতা আসবে না। এর জন্য লক্ষ্য ঠিক রাখতে হবে। আমি জানি যে আমি ব্যর্থ সেই জন্যই তো আমি তোমাদের বলতে পারব কি কি না করলে তোমাদের সফল হতে পারবেনা। তোমরা যারা শিশু-কিশোর তরুণ তোমাদের জন্য আমার পরামর্শ হলো বড় স্বপ্ন দেখবে। কিন্তু জীবনের লক্ষ্য ছোটবেলাতেই স্থির করে ফেলো না।

অনেকেই ছোটবেলাতে অবুঝ এই মনে করে যে আমি সাকিব আল হাসান হব আমি নায়ক হবো আমি নায়িকা হব আসলে কি এটা বড় হলে থাকবে। লক্ষ্য ঠিক করতে হবে যেন আগামীর দিনে কোন ভুল সিদ্ধান্ত না নিতে হয়। সঠিক সময়ে সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা আপনার সফলতার আরো কাছে এগিয়ে নিয়ে যায়। জীবনে সফলতা পাওয়া জন্য সঠিক ভাবে লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।
যখন তুমি ছোট থাকবে তোমার যা করতে ভালো লাগবে তাই করবে কিন্তু সেটা কোন উদ্দেশ্য বা মতলবে করার দরকার নেই। ক্রিকেট খেলতে ভালো লাগলে তুমি ক্রিকেট খেলবে, গান গাইতে ভালো লাগলে গান গাইবে, বই পড়তে ভালো লাগবে বই পড়ো। অনেক বাবা মায় তার ছোটবেলাতেই সন্তানের কাঁধে তাদের ভবিষ্যতের লক্ষ্য চাপিয়ে দেব।

এ সকল কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে বাবা-মাকেও বুঝতে হবে যে তার সন্তান কোন কাজটি করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে কোন কাজে তার আগ্রহ বেশি কোন কাজে সে যোগ্য সন্তানকে নির্ধারণ করতে হবে তার লক্ষ্য কি হবে আগামী দিনের। আগামী দিনগুলোকে মধুর তৈরি করার জন্য তাকে ছোটবেলা থেকেই যে প্রস্তুত হতে হবে এমন কিছু নয়। সন্তানের শৈশব কৈশোর স্মৃতিগুলো যেন মধুর থাকে সেই ব্যবস্থাই করতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েই লক্ষণ নির্ধারণ করতে দিতে হবে সন্তানের মঙ্গল হবে।

কত শতাংশ মানুষ সফল হয়।জীবনের লক্ষ্য কি

মানুষ সফল হওয়ার জন্য অনেক কিছুই করে থাকে ছোটবেলা থেকে পড়াশোনা করে বড় হয় যে সফলতা অর্জন করবে। কিন্তু সফলতাকে এতই সহজ সবার কপালে কিন্তু সফলতা জুটে না। পড়ালেখা করলেই যে সে সফল হবে এমন কোন কথা না। আমরা যত বড় বড় সফল মানুষদের গল্প শুনেছি তারা সবাই ব্যর্থ ছিলেন জীবনে এবং পড়ালেখাও করেননি। এখন তারা জীবনে অনেক বড় সফল মানুষ আমাদের প্রেরণা।

তাই বলে কি আমরা পড়ালেখা ছেড়ে দিব এমনটা না।প্রতিটা সফল ব্যক্তির পেছনে ছোট বড় অনেক গল্প থাকে ব্যর্থতার। এই ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠে উঠতেই তারা সফল হয়েছেন। আমরা অনেকেই দেখি ব্যর্থ হওয়ার পরে আর সফলতার জন্য চেষ্টাও করি না। সকল ব্যর্থতা কাটিয়ে সফলতার জন্য আবার চেষ্টা করতে হবে তবেই কিন্তু একদিন না একদিন সফলতা ধরা দিবে। অনেকেই জানতে চান কত শতাংশ মানুষ সফল।
আসলে এটা কি আদৌ বলা যায় যে কত শতাংশ মানুষ সফল। বিসিএস পরীক্ষা দিতে ১০০ জনের মধ্যে ৯৫ জনই বিফল হয় আর বাকি পাঁচজন হয় উত্তীর্ণ। আমরা ধরে নিব যে ৯৯% মানুষই সফল নয়। মনটা একদমি না। কত শতাংশ মানুষ সফল এটা না দেখে নিজেই কতটা সফল হতে পারবে এটা নিয়ে পরিকল্পনা করতে হবে। তাহলে আপনিও সেই শতাংশ মানুষের মধ্যে সফল হতে পারবেন। 

শেষ কথা: জীবনের লক্ষ্য কি  এবং জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত

প্রিয় শুভাকাঙ্ক্ষী আশা করছি আপনি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জীবনের লক্ষ্য কি  এবং জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত সে সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের পোস্টে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,আর হ্যাঁ বন্ধুরা আমাদের পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এতে তারা পড়ে উপকৃত হতে পারবে।
জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণের আগ্রহ না হলে জীবনের চাহিদার অনেক কাজগুলো পড়ে থাকবে তাই আমাদের সকলেরই জেনে রাখা উচিত জীবনের লক্ষ্য এই ধরনের আগ্রহী হলো একমাত্র বিবেচ্য বিষয়। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url