পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত
প্রিয় পাঠক আপনি কি পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত এবং
পদ্মা সেতুর ধারণ ক্ষমতা কত টন সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি কি আমাদের
এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনিও জেনে
নিতে পারবেন পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত। তাই আপনি যদি
জানতে চান তাহলে এখনই জেনে নিন পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে
কত।
ভূমিকম্প গোটা পৃথিবী জুড়ে যে কোনো সময়ে হতে পারে সে খেতে পদ্মা সেতু এত টাকা
ব্যয় করে নির্মাণ করা হচ্ছে আর যদি ভূমিকম্প হয় তাহলে কি পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প
ধারণ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে আপনাদের মনের এমন জটিলতার প্রশ্নের উত্তরগুলোএ
আর্টিকেলটি পরে ঝটপট করে জেনে নিন পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রেখটার
স্কেলে কত এবং পদ্মা সেতুর ধারণ ক্ষমতা কত টন।
পেজ সূচিপত্রঃপদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত
সূচনা:পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত
পদ্মা সেতুর নির্মাণের সময় পদ্মা সেতুর পিলারের নিচে ৬২ মিটার পর্যন্ত মাটি সরে
যেতে পারে এমনটা ভেবে নকশা করা হয়েছে তাই আজকে আপনাদেরকে জানাবো পদ্মা সেতুর
ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত ও পদ্মা সেতুর ধারণ ক্ষমতা কত টন। পদ্মা
সেতু সম্পর্কিত বেশ কিছু টিপস জানতে হলে আপনি নিজের ধাপ গুলো স্টেপ বাই স্টেপ
পড়ুন।
পদ্মা সেতুর অর্থায়ন করছে কোন দেশ, পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনশীলতা হচ্ছে, যমুনা
সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা কত,পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা কত এছাড়াও
পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার তাই আপনি যদি এই সম্পর্কিত বিষয়গুলো জানতে
চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।
যমুনা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা কত
যমুনা সেতু যমুনা নদীর পূর্ব পাড়ে ভুয়াপুর এবং পশ্চিম পাড়ে সিরাজগঞ্জক এলাকাকে
সংযুক্ত করে।
যমুনা সেতু ১৯৯৮ সালের নির্মাণকালীন সময়ে পুরো পৃথিবীর ১১ তম বৃহত্তম সেতু
হিসেবে এবং বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়ার ষষ্ঠতম বৃহত্তম সেতু। এই সেতু যমুনা নদীর ওপর
দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে যা বাংলাদেশে প্রধান জিটি সেতুর মধ্যে একটি এবং পানি
প্রবাহের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম হিসেবে ধরা হয়।
যমুনা সেতুর নাম পরিবর্তন হলে পরবর্তীতে রাখা হয় বঙ্গবন্ধু সেতু ১৯৯৮ সালের জুনে
মুক্ত করা হয়। যমুনা সেতু নির্মাণের ফলে জনগণ বউ হবে লাভবান হচ্ছে এবং মানুষ
সহজেই যাতায়াত করতে এতে করে আন্ত আঞ্চলিক ব্যবসায়ী ও আর্য সামাজিক উন্নয়ন
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।যমুনা সেতুর সাথে রেলপথ সংযুক্ত করায় এ সেতু
নির্মাণের ফলে সড়কে ও রেলপথের দ্রুতযাত্রী মালামাল পরিবহন করতে পারছে সহজেই।
যমুনা সেতু নির্মাণে মোর খরচায় ৯৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইডি এডিবি জাপানের
ওইসিএফ প্রত্যেকে মিলে ২২ শতাংশ তহবিল স্বর্গ করে এবং বাকি 34 শতাংশ তহবিল বহন
করে বাংলাদেশ সরকার। কেমন আছো তুমি দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার এবং পোস্থ ১৮.৫
মিটার।যমুনা নদীর প্রধান চ্যানেলে চ্যানেলের প্রস্তুত ৩.৫ কিলোমিটারের বেশি ছিল
না।এই ব্যাপারটি মাথায় রেখে বর্ণ জনিত কারণের জন্য অসুস্থতা আরও কিছু বাড়িয়ে
পাঁচ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের একটি সেতু যথেষ্ট বলে বিবেচনা করা হয়।
ভৌত অবকাঠামো কাজগুলো শুরু করার এক বছর পর ১৯৯৫ সালের অক্টোবর মাসে সেটির মূল অংশ
৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ বলে চূড়ান্ত প্রকল্প অনুমোদিত দেওয়া হয়।হ্যাঁ যদি এবার
বর্ষার বছরই নদী-স ১৪ কিলোমিটার পর্যন্ত হয়ে যায় তাই সার্বিক প্রকল্প বাই
অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক রাখার জন্য উক্ত সংকোচন ও অধ্যবসক বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
এছাড়াও যমুনা সেতু যাতে দুর্যোগ ও ভূমিকম্প সহ্য করতে পারে সে জন্য সেটিকে আশি
থেকে ৮৫ মিটার লম্বা এবং টু পয়েন্ট পাস ও ৩.১৫ মিটার ব্যাসের ১২১ টি ইস্পাতের
খুটির উপর বসানো রয়েছে। এই খুঁটিগুলো অনেক শক্তিশালী ২৪০ টন হাইড্রেট হাতুড়ি
দ্বারা বসানো হয়। যমুনা সেতাই প্রাণের সংখ্যা রয়েছে 49 এবং সংখ্যা 1263।
ছেলেটির ওপর দিয়ে চাললেন এর সড়ক এবং দুইটি রিয়েল ট্রাক বসানো হয়েছে।
যমুনা সেতু নির্মাণের সর্বমোট যে ব্যয় হয় মিলিয়ন ডলারে তার বিভাজন গুলো সেতু
এবং তার ওপরে তৈরি পদসমূহ সহ ২৬৯ নদী শাসন ৩২৩ রাস্তা ও বাধ সময়ে ৭১ উপদেষ্টা 33
ভূমি অধিগ্রহণ এবং পূর্ণবাসন ও পরিবেশ সংরক্ষণ ৬৭ সংস্থাপন ১৩ এবং অন্যান্য ১৮৬
হিসেবে ধরা হয়েছে।
পদ্মা সেতুর ভূমিকম্পে সহনশীলতা হচ্ছে
পদ্মা সেতুর পিলারের নিচে থেকে ৬২ মিটার পর্যন্ত মাটি সরে যেতে পারে এমনটাই নকশাই
দেখানো হয়েছে।পদ্মা সেতু রিখটার স্কেলে প্রায় আট মাত্রার ভূমিকম্প সহনীয় ক্ষমতা
রয়েছে। পদ্মা সেতু চার হাজার ডেট ওয়েট টনেজ ক্ষমতায় জাহাজে ধাক্কা সহ্য করতে
পারবে। যদি মাটি সরে যাই জাহাজের ধাক্কা ও আট মাথার ভূমিকম্প এই তিনটি যদি একসাথে
ঘটে তাহলে সে দুটি টিকে থাকবে এমনটাই নকশই রয়েছে।
পদ্মা সেতুকে ভূমিকম্প সহনীয় করতে সর্বোচ্চ খবরদার বিশেষ ধরনের বিয়ারিং ব্যবহার
করা হয়েছে যার নাম ডবল কারভেচার ফিকশন পেন্ডুলাম বিয়ারিং। যার মধ্য সবচেয়ে বড়
বেয়ারিং এর ওজন ১৫ টন। পদ্মা সেতু নির্মাণে মোট বেয়ারিং লেগেছে 96 সেট এগুলো
পিলার এবং স্পেনের মাঝখানে বসানো রয়েছে এই সমস্ত বিয়ারিং গুলো প্রায় এক লাখ এক
টন ক্ষমতার কম্পন প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
বিয়ারিং এর মাধ্যমে কিভাবে ভূমিকম্প ঠেকাবে এর একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন
প্রকৌশলীরা তারা বলেছেন যে ভূমিকম্প মাটিতে কম্পন সৃষ্টি করে এভাবে কম্পন প্রথম
প্রথমে পিলারে যাবে এবং বিয়ারিং গুলো এর ক্ষমতা কমিয়ে দেবে। এছাড়াও স্পেনে
ভূমিকম্প সামান্য আঘাত লেগে গেলেও তা থেকে রক্ষা করার জন্য প্রতিটি জোড়ায়
সংকোচন সম্প্রসারণের বিয়ারিং সেট করা হয়েছে।
বড় ধরনের ভূমিকম্প থেকেও এই সেতুটি রক্ষা পাবে এই সেতুর উপরের অংশের ওজন আসলে কত
তা কি আমরা জানি? পদ্মা সেতুর উপরে কাঠামোর প্রতিটি স্পেনের ওজন ৩হাজার ২০০ টন।
৬.১৫ কিলোমিটার এই সিটিতে রয়েছে ৪১ টি স্পেন। পদ্মা সেতু কয়েক লাখ টন ওজনের
একটি স্থাপনা বলতে পারেন।
পদ্মা সেতুর অর্থায়ন করছে কোন দেশ
পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্পন্ন বাড়ি করছে বাংলাদেশ সরকার তার নিজস্ব অর্থায়নে।কোন
দেশের কাছ থেকে বা কোন ব্যাংকের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়নি ক্রমা বর্ধমান খরচের
এর কারনেই বিশ্ব ব্যাংকের প্রজেক্ট থেকে নিজেদের নাম তুলে নেয়। পদ্মা সেতু
নির্মাণের জন্য মোট বাজেট হয়েছে ৩০ হাজার ১৯৩. ৩৯ কোটি টাকা।
পদ্মা সেতু নির্মাণের ভাই ধরা হয় 2007 থেকে 8 সালে ১০১৬১ কোটি টাকা। পদ্মা সেতু
২০১৪ সালের ১৭ই জুন সেতুটি নির্মাণের জন্য মেঝর বীজ ইঞ্জিনিয়ারিং চায়না রেলওয়ে
গ্রুপের সাথে চুক্তি করে সেতু বিভাগ। ২০১৪ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর দুদক জানাই পদ্মা
সেতু নির্মাণে কোন দুর্নীতি হয়নি ২৬ অক্টোবর পদ্মা সেতুর দুর্নীতি মামলার অবসর
ঘটে।
আরো পড়ুনঃ
পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার
তারপর 2014 সালে ২৬ শে নভেম্বর মূল পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়। ২০১৫
সালে ১২ ডিসেম্বর নির্মাণের কাজ উদ্বোধন করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে ২৫ জন ২০২২ সালে
পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হয়।
পদ্মা সেতুর ধারণ ক্ষমতা কত টন
শুরুতেই আপনাদের বলতে চাই পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বাড়ি করা হয়েছে ৩০ হাজার
১৩৯.৩৯ কোটি টাকা।তাই বাংলাদেশ সরকার পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিপুল পরিমাণে
অর্থ ব্যয় করছে তার কারণ পদ্মা সেতু অনেক শক্তিশালীভাবে নির্মাণের জন্য ২৮
জানুয়ারি পদ্মা সেতুর ৩৮৩৯ নম্বর পিলারের উপর দ্বিতীয় স্পেন ৭ বি সুপার স্টার
বসানো হয়েছে।
প্রথম স্পেন বসানোর প্রায় চার মাস পর জাজিরার নাও ডোবা প্রান্তে ৩১৫০ টন ধারণ
ক্ষমতার স্প্যান বসানো হয়। ২৭ টনের বেশি ওজন নিয়ে পদ্মা সেতুতে চলতে না দেওয়ার
সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী জানুয়ারি মাস থেকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর জরুরি
ভাবে করা হবে ।নির্ধারিত সীমার বেশি ওজনে যানবাহন নিয়ন্ত্রণে জাজিরা ও মাওয়া
প্রান্তে বসানো হয়েছে ইলেকট্রিক নিয়ন্ত্রিত ওজন পরিমাপের যন্ত্র ও ওয়েস্কেল।
এছাড়াও গাড়ি-ঘোড়া চলাচলের জন্য পর্যবেক্ষণ এর জন্য বসানো হয়েছে মোশন
ক্যামেরা।কোটি টাকা ব্যয় ওয়েস্কেল বসে এসে কোরিয়ান এক্সপ্রেস। বাংলাদেশের সেতু
কৃতপক্ষে প্রধান কৌশলে কাজী মুহাম্মদ ফেরদৌস নিউজ বাংলাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার
নদীর উপর নির্মিত এই পদ্মা সেতু একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু এটি বাংলাদেশের
দীর্ঘতম একটি সেতু। পদ্মা সেতুটি মুন্সীগঞ্জের মাওয়া লৌহজংকে শরীয়তপুরে জাজিরা
প্রান্তে সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।এর কারণে দেশের দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্ত এবং উত্তর ও
পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। পদ্মা সেতুর প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে
বাংলাদেশ সেতু কৃতপক্ষ।পদ্মা সেতুর মূল কাজ করেছে চায়না মেজর ব্রিজ
ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি।
পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য 6.15 কিলোমিটার এবং প্রস্থ ১২.১১৭ কিলোমিটার। ভায়াডাক্ট
৩.১৪৮ কিলোমিটার সড় এবং ৫৩২ মিটার রেল পথ। পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য মোট ব্যায়
৩০হাজার১৯৩ কোটি টাকা ৩৯ লাখ টাকা। সেজন্য জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে ১৪৭১
হেক্টর।এর পাশাপাশি রয়েছে মাওয়া প্রান্তে ১.৬ কিলোমিটার ও জাজিরা প্রান্তে
ভারতের সঙ্গে চ্যাট কিলোমিটার নদী শাসন করা হয়েছে।
পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত
বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে গড়া এই পদ্মা সেতু সবচেয়ে বড় দ্বিতল
বিশিষ্ট পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয় ১২ই ডিসেম্বর ২০১৫ সাল। এবং
নির্মাণ কাজ শেষে পদ্মা সেতুতে যানবাহন চলাচলের জন্য উৎপাদন করা হয় ২০২২ সালের
২৫ জুন। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার এবং দৈর্ঘ্য ১৮.১০ মিটার।
পদ্মা সেতুতে মোট পিলার ৪২ টি এবং স্পেন সংখ্যা রয়েছে 41 টি এবং এই পদ্মা সেতু ৯
মাত্রার ভূমিকম্পে সহনীয় নির্মাণ ধীন পদ্মা সেতুর আয়তাল ধরা হয়েছে ১০০ বছর।
তাহলে এবারে আপনার নিশ্চয়ই জানতে পারছেন পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা
রিখটার স্কেলে কত।
শেষ কথা:পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত এবং পদ্মা সেতুর ধারণ ক্ষমতা কত টন
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সরকারে পড়ে
জানতে পেরেছেন পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেলে কত এবং পদ্মা
সেতুর ধারণ ক্ষমতা কত টন সে সম্পর্কে।আশা করছি এ আর্টিকেল যে আপনার অনেক সাধারণ
জ্ঞানমূলক এবং আপনার পদ্মা সেতুর বিষয়ে অনেক উপকারে আসবে।
যদি আপনার আমাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য
ধন্যবাদ।তাহলে বন্ধু আজকে এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে
পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url