তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম - শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
তুলসী পাতা কাশির জন্য অনেক উপকারী একটি পাতা।এছাড়াও তুলসী পাতা নানান কাজে
ব্যবহার করা হয় এবং এটি থেকেও ওষুধ তৈরি করা হয়।তাই আপনি কি তুলসী পাতা খাওয়ার
নিয়ম এবং শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান।তাহলে এই পোস্টটি
আপনার জন্য।আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে আপনিও
এক্ষুনি জেনে নিতে পারবেন তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
তুলসী পাতা আমরা কিভাবে খাব তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন রয়েছে যেই
প্রশ্নগুলোর উত্তর জানার জন্য আপনারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘোরাঘুরি করছেন। কিন্তু
আপনার সঠিক প্রশ্নের উত্তরটি খুঁজে পাচ্ছেন না তাই আপনাদের জন্য আমাদের এই
পোস্টটি উন্নতমানের রাইটার দিয়ে লিখানো হয়েছে।যাতে আপনারা আপনার প্রশ্নের সঠিক
উত্তরটি খুঁজে পান তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম এবং
শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
কনটেন্ট সূচিপত্রঃতুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম - শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার
নিয়ম
ভূমিকা: তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম এবং খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা।
ছোট থেকে বড় মানুষ সকলেই তুলসী পাতা সম্পর্কে জানেন কিন্তু আপনারা হয়তো এটা
জানেন না তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম এবং খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও
শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।তাই আমরা আপনাদের জন্য আর্টিকেলে
তুলসী পাতার সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক নিয়ে এসেছি।
আরো পড়ুনঃ কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা
এগুলো আমাদের সকলের জেনে রাখা প্রয়োজন।তাই আজকে আমরা জানবো তুলসী পাতা খাওয়ার
নিয়ম, তুলসী পাতা মুখে দিলে কি হয়, তুলসী পাতা চা এর উপকারিতা, তুলসী পাতার
ক্ষতিকর দিক।তাই আপনি যদি আমার গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো মিস করতে না চান তাহলে
আমাদের এই পোস্টটি স্টেপ বাই স্টেপ শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা
আপনারা কি জানেন তুলসী পাতার মধ্যে রয়েছে প্রচুর ঔষুধি গুণাগুণ। তুলসী পাতা অনেক
রোগ নিরাময় করতে সক্ষম। খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে এটা হয়ত
অনেকে জানেনা। খালি পেটে তুলসী পাতা বেটে রস করে খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বৃদ্ধি পায়। তুলসী পাতা মধ্যে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ভাইরাল যা
শরীর তৈরি হওয়া আরো সর্দি, কাশি, ভাইরাস জ্বরকে প্রতিরোধ করতে পারে।
তুলসী পাতায় থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যা সকল প্রকার সংক্রমণ জনিত থেকে রক্ষা
করে। শীতে সময় বিশেষ করে ঠান্ডা লেগে গলা ব্যথা, কাশি হয় এসকল রোগ হয় অ্যান্টি
ফাঙ্গাল বা ছত্রাকজনিত ত্বকের রোগের জন্য অনেক ভালো তুলসী পাতা। খালি পেটে সকাল
বেলা তুলসী পাতা রস খেলে এ সকল রোগ প্রতিরোধ হবে এবং সুস্থ ভাবে জীবন যাপন করতে
পারবে। তুলসী পাতাকে প্রাচীন কাল ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয় যার ফলাফল পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ কলার খোসার উপকারিতা - কলার ফেস প্যাক
পাতার মধ্যে ওষুধ দিয়ে গুণ রয়েছে এটা কারোরই অজানা নয়। তুলসীতে থাকা
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রপার্টি অকাল বার্ধক্য থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা
ধরে রাখতে সহযোগিতা করে। সকালে খালি পেটে তুলসির পাতা খেললে অনেক লাভবান হবেন
আপনার সর্দি কাশি লাগলে তুলসির পাতা তৈরি করা চা খেতে পারেন।
নিয়মিত তুলসীর পাতা খেলে শরীর থেকে টক্সিক পদার্থ বের হয়ে যায় প্রতিদিন খালি
পেটে সকাল বেলায় তুলসির পাতা খেলে আপনার গ্যাসের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেটের
রোগের সমস্যা কমে যায়। সকালে খালি পেটে তুলসির পাতার রস যদি খান তাহলে আপনার
মানসিক চাপ কমে যাবে কারণ এর মধ্যে রয়েছে অ্যাডাপ্টোজেন মানুষের চাপ নিয়ন্ত্রণে
খুব সহায়ক। খালি পেটে তুলসির পাতা গ্রহণ করলে শরীর থেকে টক্সিক পদার্থ বের
হওয়ার কারণেই ত্বক হয় দাগহীন ও উজ্জ্বল।
তুলসী পাতার চা এর উপকারিতা
শীতের সকালে আপনি যদি তুলসীর পাতা চা খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার অনেক উপকার আসবে
কারণ শীতের সময় সবারই কমবেশি ঠান্ডা জনিত রোগ হয়ে থাকে। তুলসির পাতা চা খেলে
সর্দি-কাশি জ্বর ইত্যাদি সমস্যা হয় না এই সকল রোগ প্রতিরোধ করতে পারে তুলসির
পাতাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাস রোগ
প্রতিরোধ করতে পারে। তুলসী এমন একটি যার যার সাহায্যে ক্যান্সারের রেডিওথেরাপীর
প্রভাবককে রাস করতেও সহযোগিতা করে।
আরো পড়ুনঃ ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ
শীতের সময় সবচেয়ে বেশি সর্দি কাশি জ্বরের ভোগে এই প্রতিটা মানুষই কম বেশি। এই
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো শক্তিশালী করে তুলে তুলসির পাতার চা খাওয়ার ফলে।
তুলসির পাতার রসে রয়েছে ওষুধে গুণ এটা থেকে নানা রকমের রোগ নিরাময় করা হয়।
আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মধ্যে প্রতিটি ভারতীয় পরিবারে তুলসীর গাছকে পূজার আসনে
বসানো হয় কারণ এর মধ্যে বহু প্রকারের উপকারী গুনাগুন রয়েছে।
- যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে তারা তুলসীরের চা যদি খায় তাহলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা একটু হলেও ভালো হবে।
- যাদের এন্টি এক্সপ্রেস এর সমস্যা রয়েছে বা মানসিক ও চাপ বেশি তারা যদি নিয়মিত তুলসী পাতা চা খায় তাহলে তারা সেই সমস্যা থেকে রক্ষা পাবে।
- অনেকের মাথাব্যথা বা সাইনোসাইটিসের মত সমস্যা থাকতে পারে তুলসির পাতা চা খেলে এটা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
- তুলসী পাতা চা তৈরি করার জন্য পাঁচ থেকে ছয় তাজা তুলসির পাতা ছিড়ে আনতে হবে। এরপর তুলসীর পাতা কে ভালোভাবে পরিষ্কার করে গরম পানির মধ্যে ফুটাতে দিতে হবে। এরপরে দুই থেকে তিন মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে এবং সেই পানি গরম গরম পান করতে হবে।
- এই চা যাদের অতিরিক্ত রক্তপাত অর্থাৎ খিদে ও জালাপোড়া রয়েছে তারা তুলসীর চা একেবারে গ্রহণ করা যাবে না। এই চা খাওয়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে।
তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক
তুলসীর পাতা প্রচুর ঔষধি গুনাগুন রয়েছে যার ওপর প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে আবার
এই তুলসির পাতারও কিছু ক্ষতিকর দুইটি রয়েছে যা হয়তো অনেকে জানে না। পাতায় পারদ
এবং আয়রন থাকে যা আমাদের দাঁতের জন্য একদমই ভালো না। এই তুলসীর পাতা যদি আপনি
জীবাণুর সময় পারদ আপনার মুখে চলে যায় যা আপনার দাঁতে অনেক ক্ষতি করতে পারে।
এটা ছাড়াও তুলসির পাতায় কিছু পরিমাণ নাই এর আর্সেনিকও পাওয়া যায় যা দাঁত নষ্ট
করতে পারে তুলসির পাতা প্রাকৃতিকভাবে সামান্য এসিডযুক্ত যা দাঁতের ব্যথার কারণ
হতে পারে। এজন্য খালি মুখে তুলসির পাতা চিবানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নিউট্রিশন
ইস্ট এর মতে তুলসির পাতায় পরদ ও আয়রনের মাত্রা খুব বেশি থাকে তাই তুলসির পাতা
চিবালে এই মিনারেল গুলো নির্গত হয় যা দাঁতের ক্ষয় করে ও চোপ ফেলে দেয় এদের
দাঁতে নানা রকমের সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং দাঁতের ব্যথা হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব
এজন্য তুলসির পাতা কখনো চিবিয়ে খাওয়া যাবে না তুলসির রস বা তুলসির চা বানিয়ে
তুলসির পাতা খেতে হবে। তাহলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং
জীবাণু সংক্রমণ রুখতে ও ত্বকের ইনফেকশন দূর করতে পাবে তুলসির পাতার চায়া বা
তুলসীর রস।
তুলসি পাতা মুখে দিলে কি হয়
আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না তুলসির পাতা মুখে দিলে কি হয় তুলসীর পাতা কি মুখে
দেওয়া যায়। হ্যাঁ তুলসির পাতা মুখে দেওয়া যায় এটি একটি উপকারী উপাদান যা
ত্বকের জন্য অনেক প্রকারের জীবাণু ধ্বংস করে এবং ত্বককে সুন্দরও কমল করতে পারে
তুলসির পাতা। আপনার ত্বকে যদি ব্রণের সমস্যা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই তুলসির পাতা
ব্যবহার করতে পারেন।
তুলসির পাতার মধ্যে থাকা অ্যান্টি মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াল ও আন্টি ইনফ্লেমেটরি
বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনার ব্রণ ও ব্রণের দাগ লালচে ভাব ব্রণের ব্যথা ইত্যাদি
কমাতে সহযোগিতা করে। তুলসির পাতার মধ্যে থাকা উপাদান রোগ নিরাময়ের সবচেয়ে বেশি
কার্যকরী এই কারণে তুলসির পাতা আপনি যদি মুখে দেন বেটে তাহলে এর সাথে একটু হলুদ
মিশিয়ে নিতে পারেন তাহলে আপনার ব্রণ তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে এবং আপনার ত্বক
হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ও কোমল।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের নাক দিয়ে দুধ পড়ার কারণ
তুলসির পাতা অতিরিক্ত সিবাম বা ময়লা অপসারণ করে লোমকূপ দিয়ে পরিষ্কার করতে পারে
এই জন্য তুলসির পাতা ত্বকের উপর প্রাকৃতিক ক্লিনজার হিসেবেও কাজ করে। আপনি যদি
তৈলাক্ত ত্বক তাদের মুখে তুলসির পাতা ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার ত্বকের তৈলক্ত
ভাব দূর হবে। তাজা এক বাটি তুলসির পাতা বেটে টক দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে
লাগিয়ে নিতে পারেন। এতে আপনার ত্বকে তৈলাক্ত ভাব দূর হবে।
যাদের ব্ল্যাকহেডদের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য তুলসির পাতা অত্যন্ত উপকারী।
তুলসির পাতা বেটে এক চামচ মধু মিশিয়ে এই মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে রাখলে
আপনার মুখে তৈরি হওয়া ব্ল্যাকহেডস দূর হবে এবং ত্বকে তৈরি হবে উজ্জ্বল ও কোমল।
এই তুলসী পাতার ক্লিনজার ছাড়াও টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন আপনি তুলসির
পাতার মধ্যে থাকা ক্যাম্পেন নামের যৌগ রয়েছে এটি ত্বকের টোনার হিসেবে কাজ করতে
পারে।
আপনি ৪০০ মিলিগ্রাম পানিতে তাজা নিম পাতাও তুলসির পাতা ফুটিয়ে নিতে পারেন। এরপর
পানি অর্ধেক হয়ে গেলে চুলা বন্ধ করে দিন এবং ওই পানি ঠান্ডা করে স্প্রে বোতলে
ভরে রাখুন এবং সকাল বিকাল প্রণালী হিসেবে ব্যবহার করুন।
তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন তুলসির পাতার প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা রয়েছে তবে
আপনারা কি জানেন তুলসী পাতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি। আপনি যদি সঠিক নিয়মে তুলসির
পাতা খান তাহলে আপনার নানা রকমের রোগ থেকে বাঁচাবে তুলসির পাতা। তুলসীর পাতা
আয়ুর্বেদির ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করা হয় এটি আলসার রোগ সারাতে
সবচেয়ে বেশি কার্যকরী তুলসির পাতার রস।
- তুলসির পাতা আপনি দিনে শুকিয়ে নিতে পারেন এরপর সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন একটি বোয়ামে। এরপর এই পাতাগুলোর গুড়া দিয়ে আপনি কি নিচের রুটি দিয়ে খেতে পারেন এই তুলসিরের পাতার গুড়ার সাথে মধু মিশিয়েও আপনি খেতে পারেন রুটির সাথে।
- তুলসির পাতার রস বের করে গরম পানির সাথে আপনি খেতে পারেন এতে আপনার রূপ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং ত্বকের অনেক উপকারিতা পাবেন।
- তুলসির পাতার চা বানিয়ে আপনি খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিবায়োটিক গুনাগুন পাবেন যা আপনার রূপ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে পারে এবং বিভিন্ন প্রকারের রোগ নিরাময় করে।
শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
শিশু থেকে শুরু করে যে কোন বয়সের বাচ্চাদেরই শীতের সময় বা গরমের সময় ঠান্ডা
জনিত রোগ হতে পারে। শীতের সময় বিশেষ করে ঠান্ডা লাগার ফলে সর্দি-কাশি, জ্বর হতে
পারে শিশুদের এই সময় সবচেয়ে বেশি কার্যকারী ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয় তুলসির
পাতা। বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে তাদেরকে আপনি তুলসির পাতার রস ও সামান্য পরিমাণে
মধু মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন সকাল বিকাল তাহলে শিশুদের কাশি ভালো হবে এবং সর্দিও
ভালো হয়।
বাচ্চাদের শীতের সময় বুকে কফ জমে যায় তখন এক গ্লাস গরম পানিতে তুলসির পাতা আদা
ও চা পাতা ভালো করে ফুটিয়ে তাতে মধু লেবু মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন এতে শিশুর
বুকের কম বের হয়ে যায়। তুলসির পাতার রসে থাকা উপাদান শিশুদের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে এবং অন্যান্য রোগও নিরাময় করে।
শিশুরা শীতের সময় খুব সহজেই রোগে পড়ে যার ফলে শিশুদের জন্য এই তুলসির পাতা
সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।বাচ্চাদেরকে প্রথমে ঘরোয়া ভাবে তুলসির পাতার রস খাওইয়ে
যদি রোগ সেরে যায় তাহলে খুবই ভালো। কারণ প্রথমেই অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ানো
যাবে না। শিশুদের শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা করার জন্য তুলসির পাতা চা খাওয়াতে
পারেন।
উপসংহার: তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম এবং শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম এবং শিশুদের
তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।এখন নিশ্চয়ই এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে
আসবে।এছাড়াও আপনি এই আর্টিকেলে আরো সকালে খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার
উপকারিতা, তুলসী পাতা চা এর উপকারিতা,তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে কি হয় সে
সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ কমলার খোসার ফেসপ্যাক
এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আপনার যদি
আমাদের এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের সাথে
শেয়ার করুন এবং সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিন।যাতে করে তুলসী পাতার উপকারিতা
সম্পর্কে জেনে তা সমস্যা সমাধানের ব্যবহার করতে পারেন। আজ এ পর্যন্তই সবাই ভালো
থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url