আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব - আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আপনারা কি আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব ও আল আকসা মসজিদ কোথায় এবং আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন সে সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘোরাঘুরি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না? তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন এবং খুব সহজে জেনে নিন আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব এবং আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন সে সম্পর্কে।
আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব
আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও আপনার প্রশ্নের উত্তরটি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন তা হলো আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব এবং আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন।তাই চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে এবারে মূল আলোচনার বিষয় আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্র: আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব এবং আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন

পোস্ট সূচনা:আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব এবং আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন

আমরা অনেকেই আল আকসা মসজিদ সম্পর্কে জানি না।আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত এবং এই মুরগি কে নির্মাণ করেছেন তার তথ্য জানার জন্য প্রতিনিয়ত আপনারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরাঘুরি করছেন কিন্তু ভালো কোন কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন না তাই আপনাদের জন্য এই পোস্টটি নিয়ে এসেছি।আমরা এই পোষ্টের মধ্যে সেরা তথ্যগুলো দিয়ে সঠিক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব এবং আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন।


তাছাড়া আজকে আমরা এই আর্টিকেলে আরো জানবো আল আকসা মসজিদ কোথায়, আল আকসা অর্থ, আল আকসা মসজিদের বর্তমান অবস্থা, আল আকসা মসজিদ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে এবারে আমরা মূল বিষয় আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনেনি।

আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত

আল-আকসা মসজিদ জেরুজালেমের পুরনো শহরে অবস্থিত এটি মুসলমানদের নিকট সবচেয়ে পবিত্র স্থানের মধ্যে মসজিদ হচ্ছে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।পবিত্র আল আকসা মসজিদ হতে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে তিনি বেরাকে চড়ে মিরাজ গমন করেছিলেন।

আবার তিনি এই মসজিদে সকল নবী রাসূলদের সঙ্গে একসাথে হয়ে সালাত আদায় করেন। মুসলমানের ধর্মীয়ভাবে আল-আকসা মসজিদ ঐতিহ্যবাহী ও গুরুত্বপূর্ণ একটি মসজিদ।ইসলামের অন্যতম একটি ঐতিহ্যবাহী রুদ্ধ বাহি স্থাপনা করা হচ্ছে এই আল-আকসা মসজিদ।আল আকসা শব্দের অর্থ হলো দূরের মসজিদ।আল আকসা মসজিদ ইসলামে সর্বপ্রথম কিবলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।


তাই আল আকসা মসজিদ মুসলমানদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।বর্তমানে এই আল আকসা মসজিদ মুসলমানদের অধিকারই থাকলেও তা ভৌগলিকভাবে দখল করছে ইসরাইল। কারণ ইহুদির কাছে আল আকসা মসজিদ temple মাউন্ট নামে পরিচিত।আল-আকসা মসজিদ অবস্থিত ফিলিস্তানে।

আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন

পবিত্র মক্কা ও মদিনার পর মসজিদুল আকসা মুসলমানদে জন্য তৃতীয় পবিত্র স্থান।মসজিদের আকসায় অসংখ্য নবী রাসূলের স্মৃতিধন্য পুণ্যভূমি ও মুসলমানদের প্রথম পবিত্র কিবলা।এরপর প্রায় ১৭ মাস পর্যন্ত মুসলমানেরা মসজিদুল আকসায় দিকে কিবলামুখী হয়ে নামাজ আদায় করেছে।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজের রাতে মসজিদুল আকসাই গমন করেন। এছাড়া মসজিদুল আকসা ইসলামী শিক্ষা সংস্কৃতি ও মুসলিম সভ্যতার তীর্থভূমি।পবিত্র কুরআনের একাধিক আয়াতে ফিলিস্তানের বর্ণনা রয়েছে।

আল আকসা মসজিদের নির্মাণকাল

মসজিদুল আল আকসা সর্বপ্রথম কে নির্মাণ করেন এ নিয়ে সবার মধ্যে মত ভিন্নতা রয়েছে।এর মধ্যে প্রধান তিনটি হলো মানবজাতির পিতা আদম (আ.),নুহ (আ.),এর ছেলে সাম ও মুসলিম জাতির পিতা ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম।তবে গবেষক আলমরা হযরত আদম আলাইহি ওয়া সাল্লামকে মসজিদুল আকসার নির্মাতার আর মতকে প্রাধান্য দেন।

কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল হারাম ও মসজিদুল আকসার নির্মাণকালের জন্য পার্থক্যের কথা বলেছিলেন প্রায় 40 বছর। নির্ভরযোগ্য তথ্য মতে হযরত আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল হারামের নির্মাতা ছিলেন।


মসজিদুল হারামমের মতো মসজিদুল আকসা একাধিকবার পূর্ণনির্মাণ ও সংস্করণ নতুনভাবে করা হয়।আদম আলাইহি ওয়াসাল্লামের পর খ্রিস্টপূর্ব দুই হাজার বছর পূর্বে ইব্রাহিম (আ.) আল আকসা মসজিদের পূর্ণ নির্মাণ করেন। তার বংশধরের মধ্যে ইসাহাক ও ইয়াকুব (আ.) আল-আকসা মসজিদের পবিত্র রাখার জন্য সব সময় পরিচর্যা করতেন। সুলাইমান (আ.)আল আকসা মসজিদের ১০০০ বছর আগে পূর্ণ নির্মাণ করেন।

আল আকসা অর্থ।আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন

আল আকসা অর্থ আল আকসা ইসলামী পরিভাষায় একটি সুন্দর নাম। আকসা হলো আরবি শব্দ।আকসা নামটি সুন্দর এবং ইসলামিক একটি নাম। আকসা নামের অর্থ হলো বিশেষ্য, সৃষ্টি, প্রকাশ, সবচেয়ে দূরে।এছাড়াও আকসা নামের অন্যান্য আভিধানিক অর্থের মধ্যে রয়েছে সুদূরতম প্রভু, সহায়, অনুগ্রহশীল ।আকসা নামের আরবি অর্থ সবচেয়ে দূরে।তবে আল আকসা নামের ইসলামিক অর্থ কিছুটা আলাদা রয়েছে।

আল আকসা নামের ইসলামিক অর্থ গুলো হলো

আল আকসা নামের ইসলামিক অর্থ হল প্রভু, সহায় অনুভূতি, অনুগ্রহশীল। তবে আলেম ও ইসলামী গবেষকরা আল-আকসা নামের ইসলামিক বইয়ের আল আকসা ইসলামিক নামের অর্থ প্রকাশ পায় বিশেষ্য, প্রকাশ, সৃষ্টি এগুলো উল্লেখ পাওয়া যায়।আল আকসা নামের সঠিক ইংরেজি বানান হল Al Aksa।আল আকসা নামটি মূলত ছেলেদের নামের সাথে উপযোগী এছাড়াও আপনি চাইলে মেয়েদের জন্য এই নামটি রাখতে পারবেন।

আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব

মুসলমান ব্যক্তিদের জন্য মক্কা ও মদিনার পর জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদ কে পৃথিবীর এবং ইসলামের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্থান হিসেবে উপাধি দেওয়া হয়।প্রতিবছর ফিলিস্তান এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ এই আল আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে আসেন। আল আকসা মসজিদ প্রাঙ্গনে যেমন ধর্মীয় গুরুত্ব রয়েছে এর পাশাপাশি ফিলিস্তানি জনগণের সংস্কৃতি ও প্রতিকও। 

আল আকসা মসজিদের সোনালী গম্বুজের ডোম অফ দ্য রক এটি সারা বিশ্বের মুসলমানদের কাছে স্বীকৃতি এবং এই স্থানে প্রার্থনা করতে আসতে পারা একটি বড় সুযোগ বলে মনে করেন মুসলিমরা। বর্তমানে আল আকসা সীমানা গুলো তৈরি হওয়ার আগের বছরগুলোতে সেই পুরনো আমলে মুসলিমরা কবিতা সহ মক্কা ও মদিনায় গমন করলেও এই সফরকে জেরুজালেমকে অন্তর্ভুক্ত করতেন।


আল আকসা প্রাচীনতম মসজিদের মধ্যে এটি অন্যতম। মিরাজের রাতে এই মসজিদে সালাত আদায় করেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মক্কায় হজ ও ওমরা পালনের আগে আল আকসা মসজিদ ছিল মুসলমানদের জন্য প্রধান ধর্মীয় স্থান।

একদিকে ইহুদীরা মনে করে টেম্পল মাউন্টেই পয়গম্বর।আল আকসা মসজিদে আব্রাহাম তার পুত্র ইসমাইলকে উৎসর্গ করার জন্য এই মসজিদে নিয়ে আসেন। ইহুদিদের পয়গম্বর আব্রাহাম ইসলাম ধর্মে নবী ইব্রাহিম হিসেবে পরিচিত উল্লেখ্য।ইহুদিরা বিশ্বাস করে যে এখানেই ছিল ইহুদিদের প্রথম ও দ্বিতীয় পবিত্র উপাসনালয় যেখানে তারা তিন হাজার বছর আগে রাজা সোলেমান এখানে প্রথম উপাসনালয় তৈরি করেছিলেন। 

আর যদি ধ্বংস করেছিলেন ব্যাবিলনীয়রা। আর দ্বিতীয় উপাসনালয়টি ধ্বংস করে দেয় 70 খ্রিস্টাব্দে রোমান বাহিনী।এই আল আকসায় একটি খ্রিষ্টান বাসোলিকাও ছিল যেটি ধ্বংস করে দেওয়া হয় একই সাথে। এই উপাসনালয়ের মাত্র একটি দেওয়াল ঠিকে রয়েছে আর এটি ইহুদিদের প্রার্থনার স্থান।

১৯৬৭ সালে ইসরাইলে জেরুজালেম ও পশ্চিম তীর দখল করে নেবার একটি নিয়ন্ত্রণ করতেন জর্ডান। আল-আকসা মসজিদ জেরুজালামের স্টাইলে অধিক্ষিত হলেও আল-আকসা টেম্পল মাউন্ট পরিচালনা করেন জর্ডান ও ফিলিস্তানের একটি ওয়াকফ প্রতিষ্ঠান।

আল আকসার মসজিদের বর্তমান অবস্থা

পবিত্র আল-আকসা মসজিদ মসজিদ ইসলামের তৃতীয় পবিত্র স্থাপনা। ঐতিহাসিক এই অধিকৃত করে রেখেছে ইসরাইল বর্তমানে এখানে প্রবেশ অধিকার ও সংরক্ষিত। পূর্ব জেরুজালেম কারী বসবাস ফিলিস্তিনিরা মসজিদুল আকসা প্রফেশনাল নামাজ আদায় করতে পারেন।অনেক সময় আল আকসা মসজিদে নামাজ আদায় করার জন্য বাধা দেওয়া হয়।পবিত্র স্থাপনা ঘিরে সংসদের ঘটনাও রয়েছে তবে সেটা নতুন নয়।

এবারে ঘটলো ঠিক তেমনি একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা সম্প্রতি এই মসজিদের চাবি ফেরত দিয়েছেন সাবেক একটি ইসরাইল সেনা।এক প্রতিবেদনে তুরস্কের ভিত্তিক বার্তা সংস্থা আনাদুল এজেন্সি জানাই ওই সেনার নাম বারাক।বারাক জানান ৫৬ বছর আগে তিনি চাবিটা চুরি করেছিলেন। বারাক মনে অনুশোচনা হয় এবং তিনি মনে করেন তিনি ভুল করেছেন তাই চাবিটি মালিকের কাছে ফেরত দিতে হবে।
তার এই ভুল থেকে তিনি আরো বলেন ইসরাইলের ও উচিত ফিলিস্তানে জমিজমা অধিকার সম্মান ও স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়া। বর্তমানে আল আকসা মসজিদে নামাজ আদায় করা দুষ্কর হয়ে গেছে।ইসরাইল তাদের টেম্প মাউন্ট নামে এই ধর্ম পালন করার জন্য তারা এই পবিত্র আল আকসা মসজিদ দখল করতে চাই।

ফিলিস্তিনেরা মনে করেন তাদের পবিত্র স্থান হল আল আকসা মসজিদ যেখানে এখানে নবী রাসুলগণ ইবাদত বন্দেগী করেছেন এবং আল আকসা মসজিদ কে ইসলামের তৃতীয় পবিত্র স্থান বলা হয়। বর্তমানে আল আকসা মসজিদের ওপর ইসরাইলরা বোমা হামলা এবং ফিলিস্থানের মানুষদের ওপর নির্যাতন শুরু করেছে।তবুও ফিলিস্তানের মানুষ তাদের এই পবিত্র আল-আকসা মসজিদ কে কখনোই তাদের দখলে নিজে দিবে না।

ইসলামের পবিত্র তৃতীয় স্থান এই আল আকসা মসজিদ বর্তমানে ইজরাইলের হাতে অত্যাচারিত হচ্ছে।তবে ইসরাইল কখনোই এই আল আকসা মসজিদ দখল করতে পারবেনা।কারণ এই আল আকসা মসজিদের জন্য শত শত প্রাণ দিচ্ছেন ফিলিস্তানেরা।কারণ ফিলিস্তান মুসলিম ব্যক্তিরা এবং পৃথিবীর যাতে মুসলিম ব্যক্তি রয়েছে তারা কখনোই তাদের ইসলামের তৃতীয় পবিত্র স্থানকে ইসরাইলের হাতে দখল হতে দিবে না।আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে আল আকসা মসজিদের বর্তমান অবস্থা কেমন রয়েছে।

আল আকসা মসজিদ সম্পর্কে

আল-আকসা মসজিদ বাইতুল মুকাদ্দাস কাছে পরিচিত।মসজিদ হলো ইসলামের তৃতীয় পবিত্র স্থান।আল আকসা মসজিদ জেরুজালেমের পুরনো শহরে অবস্থিত। মক্কার মসজিদে হারামের পরেই পবিত্র কুরআনে আল আকসা মসজিদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। আল আকসার মসজিদ সেই স্থান যেখান থেকে রাসুল (সাঃ) মেরাজের রাতে উর্ধ্ব আকাশে তিনি গমন করেছিলেন।পবিত্র কুরআনুল কারীমের সূরা ইসরার প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে।

মসজিদে আকসা পৃথিবীতে নির্মিত এটি দ্বিতীয় মসজিদ। পৃথিবীর পবিত্র কাবাঘর নির্মাণে 40 বছর পর এই আল আকসা মসজিদ নির্মাণ করা হয় হযরত আবু যর (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে উল্লেখ পাওয়া যায় তিনি একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করেছিলেন পৃথিবীর প্রথম মসজিদ কোনটি। রাসুল (সা.) উত্তরে জানাই মসজিদে হারামের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি দ্বিতীয়বার আবার রাসুল( সা.) আবারো জিজ্ঞেস করেন এরপরে নির্মিত মসজিদ কোনটি, রাসুল (সা.) উত্তরে বলেন আল্লাহ ছাড়া এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় নির্মাণ মসজিদ।এবং মুসলিমদের জন্য পৃথিবীর পবিত্র তৃতীয় স্থান। মিরাজের রাতে রাসুল (সা.) তার সাথে তার সাহাবীগঞ্জে নিয়ে আল আকসা মসজিদে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেছিলেন।রাসূল (সা.) এর ইমামতিতে সবাই দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন।

আল-আকসা মসজিদের নামাজ ৫০ হাজার রাকাত নামাজের সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদিসে বলা হয়েছে একজন ব্যক্তি তার নিজ ঘরে আদায় করা নামাজের পুরস্কার ওই নামাজের সমান।মসজিদে নামাজের গুন রয়েছে ৫০ গুণ।জুম্মার মসজিদে নামাজের পাঁচ শত গুন।আল আকসা মসজিদে ৫০ হাজার গুণ, মসজিদ নবীতে 50000 গুণ এবং মসজিদ আল-হারামে 1 লক্ষ গুণ পরিষ্কার রয়েছে হাদীস (ইবনে মাজহা)।

শেষ বার্তা :আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব এবং আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল সম্পন্ন পড়ে আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব এবং আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন এ বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবং আল-আকসা মসজিদের বর্তমান অবস্থা, আল আকসা মসজিদ সম্পর্কে, আল আকসা মসজিদ কোথায় এবং আল-আকসা মসজিদের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে আপনার এই পোষ্টটি অনেক উপকারে আসবে।এতক্ষণ সময় ধরে আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব সম্পর্কে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এখন নিশ্চয়ই আল আকসা মসজিদ সম্পর্কে আপনি অনেক ধারণা এবং জ্ঞান পেয়েছেন।আপনার যদি আমাদের এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব সবার সাথে শেয়ার করুন।যদি নিয়মিত এমন আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন বিষয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url