বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে বিস্তারিত জানুন

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই জানেন না বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে ও বাংলাদেশের সেরা সয়াবিন তেল কোনটি এবং সয়াবিন তেল উৎপাদনে শীর্ষ দেশের তালিকা সম্পর্কে।আপনি যদি বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে সে সম্পর্কে সত্যিই না জেনে থাকেন তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ে ঝটপট করে জেনে নিতে পারেন বাংলাদেশের সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে।
বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে
আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও কিছুক্ষণ সময়ের মধ্যে জেনে নিতে পারবেন বাংলাদেশের সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে এবং বাংলাদেশের সেরা সয়াবিন তেল কোনটি।এছাড়াও আপনি এই আর্টিকেল পড়লে সয়াবিন তেল উৎপাদনে শীর্ষ দেশের তালিকা সহ সয়াবিন তেল কি ক্ষতিকর এবং সয়াবিন তেল কিভাবে তৈরি হয় সে সম্পর্কে।তাই আপনি যদি এ বিষয়ে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং পোস্টগুলো স্টেপ বাই স্টেপ পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃবাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে

ভূমিকা: বাংলাদেশের সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে এবং ভালো সয়াবিন তেল কোনটি

বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে জনপ্রিয় তেল হল সয়াবিন তেল। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ সয়াবিন তেল প্রতিটি রান্নার কাজে ভোজ্য তেল হিসেবে ব্যবহার করে। সেই ভোজ্য তেল কি বাংলাদেশ থেকে উৎপাদন করা হয় নাকি অন্য কোন দল দেশ থেকে রপ্তানি করে আনা হয় এই বিষয়বস্তু নিয়ে আজকের লিখা আমাদের এই আর্টিকেল আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে।
সয়াবিন তেল উৎপাদনের শীর্ষ দেশের তালিকায় ও সয়াবিন তেল কি ক্ষতিকর, সয়াবিন তেল কিভাবে তৈরি হয়,বাংলাদেশের সেরা সয়াবিন তেল কোনটি এবং ভালো সয়াবিন তেল কোনটি সে সম্পর্কে।তাই আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ টিপ সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে কিন্তু আপনাকে এ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে এবারে মূল আলোচনার বিষয়বস্তু জেনে নেওয়া যাক।

ভালো সয়াবিন তেল কোনটি

মাছে ভাতে বাঙালি তাই বাঙ্গালীদের জন্য আজকে নিয়ে এসেছি ভালো সয়াবিন তেল কোনটি সে সম্পর্কে।আপনারা যারা ভাল সয়াবিন তেল কোনটি সেই সম্পর্কে না জানেন তাহলে আমাদের পোস্টটি পড়ে আপনিও জেনে নিতে পারেন ভালো সয়াবিন তেল সে বিষয়।কারণ আমাদের সবারই প্রয়োজন সুস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া তাই আজকে জানবো ভালো সয়াবিন তেল।
সয়াবিন তেল: সয়াবিন তেল আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় তেল।যা মানুষ প্রতিটি রান্নার ক্ষেত্রে সয়াবিন তেল ব্যবহার করে থাকে।এই সয়াবিন তেলের স্যাচুরেটেড ফ্যাট ৩৫ শতাংশ নিচে এবং আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ৫০ শতাংশের উপরে।বেশি পরিমাণে তাপমাত্রায় রান্না ও ভাজাপোড়া খাবার তৈরির জন্য সয়াবিন তেল উপযোগী একটি তেল ।
এই সয়াবিন তেলে স্নোক পয়েন্ট ২৫৬ ডিগ্রি অনেক বেশি থাকে।এছাড়াও সয়াবিন তেল আমাদের কয় ক্ষমতার মধ্যে এজন্যই প্রতিনিয়ত রান্নার জন্য সয়াবিন তেল ব্যবহার করা হয়। তবে গবেষণা করে জানা গেছে সয়াবিন তেল ডায়াবেটিস,আয়োজনিত বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি ও স্থুলতা বাড়ায়।
সানফ্লাওয়ার তেল: সানফ্লাওয়ার তেলে প্রচুর পরিমাণে পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ। সানফ্লাওয়ার তেল দৈনিক রান্নার জন্য উপযোগী তেল।এই তেল আপনারা যে কোন খাবার রান্নার ক্ষেত্রে রান্না করে খেতে পারবেন। সানফ্লাওয়ার তেলে ওমেগা ৩ ওমেগা ৬ রয়েছে, যার রক্তের খারাপ কোলেস্টরেল তাপমাত্রা ওহীর যুগের ঝুঁকির পরিমাণ কমায়।কিছু গবেষণা ক্ষেত্রে দেখা গেছে সানফ্লাওয়ার তেল দিয়ে অতিরিক্ত ভাজা পড়ার কারণে এই তেলে এলডিহাইড নামের ক্ষতিকর উপাদান সৃষ্টি করে যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
সরিষার তেল: সরিষার তেল বাঙালিদের একটি ঔষধি তেল ও খাবারের জন্য জনপ্রিয় একটি দিন।সরিষার তেল দিয়ে সরিষা ইলিশ রান্না করলে তার চিবা দিয়ে জল পড়বে না এমন ব্যক্তি খুব কম রয়েছে বিশেষ করে ইলিশ মাছ প্রেমি।তাই আজকে আমরা জানবো সরিষার তেলে কি কি উপাদান রয়েছে।সরিষার তেলে মূলত মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ রয়েছে স্যার শতাংশ।যার ফলে আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ ভারসাম্য রাখতে সহায়তা করে।
একসময় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ভোজ্য তেল ছিল সরিষার তেল।এর ওষুধি গুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সরিষার তেলের প্রমাণ পাওয়া যায়।তবে বর্তমান সময়ে সয়াবিন তেলের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে দিন দিন সরিষার তেলের ব্যবহার করে আসছি। সরিষার তেল শুধু খাওয়ার জন্য নয় সরিষার তেল ঔষধি, চুলে ত্বকের যত্নে জন্য উপকারী। এছাড়াও সরিষার তেল খেলে কার্ডিও ভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমায়।

বাংলাদেশের সেরা সয়াবিন তেল

দেশের ভোজ্য তেলের বাজারে যুক্ত হচ্ছে নতুন যার প্রতিযোগী।বর্তমান সময়ের শেষ ও স্থানীয় ভোগ্যপূর্ণ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এসিআই কনজুমার ব্যান্ড নিয়ে এসেছে এসিআই পিওর ব্র্যান্ডের সয়াবিন তেল।এছাড়া বর্তমান বাজারে আব্দুল মোনেম লিমিটেড এর পক্ষ থেকে বাজারজাত পড়েছে ন্যাচার ফ্ল্যাশব্যান্ড এর রাইস ব্র্যান্ড ওয়েল এবং ধানের গুড়ার তেল নিয়ে বর্তমান বাজারে উৎফল্য সৃষ্টি করেছে।অন্যদিকে আবার রয়েছে সানফ্লোয়ার অয়েল ও অলিভ অয়েল তেল যা প্লাটিনাম গ্রুপের সরিষার তেলের পরে নিয়ে এসেছে সানফ্লাওয়ার অলিভ অয়েল তেল।
তাছাড়া এর বাইরে রয়েছে দেশের নামকরা বড় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ তার গ্রুপের আটা ময়দা সুজি চিনির পরে ভোজ্য তেলের বাজারে আসার উদ্যোগ নিয়েছে।তারা দৈনিক ২০০০ টন উৎপাদন ক্ষমতার ভোজ্য তেল পরিশোধন কারখানা রিফায়ারিং নির্মাণের চুক্তি করেছেন।দেশের ভোজ্য তেলের চাহিদা বেশি ভাগপূর্ণ হয় পামওয়েল তেল দিয়ে।তবে বেশিরভাগ মানুষের চাহিদা রয়েছে বোতলজাতকরণ তেল।
তবে বর্তমানে ভোজ্য তেল জন্য তিনটি বড় বড় কোম্পানি রয়েছে তারা হলেন:
  • রূপচাঁদা ব্রান্ডের তেল যা বাজারজাত করে বাংলাদেশ এডিবল অয়েল কোম্পানি।
  • ফ্রেশ ব্যান্ডের ফ্রেশ তেল যা বাজারজাত করে মেঘনা গ্রুপ
  • তীর ব্যান্ডের তেল বাজারজাত গাড়ি কোম্পানি সিটি গ্রুপ।
বর্তমানে এই তিনটি বোতলজাত কোম্পানি সয়াবিন তেল বাজারে ৮০ থেকে ৯০% দখল করে রেখেছেন। এর পাশাপাশি আরো ইত্যাদি কোম্পানির তেল রয়েছে যেমন টিকে গ্রুপের পুষ্টি, নুরজাহান গ্রুপের নুরজাহান, মোস্তফা ভেজিটেবল তেল, মুসকান তেল, ইত্যাদি ব্যান্ডের সয়াবিন তেল রয়েছে তবে এগুলোর থেকে উপরের তিনটি কোম্পানির তেল বর্তমানে ভালো।

সয়াবিন তেল কিভাবে তৈরি হয়

সয়াবিন তেল কিভাবে তৈরি হয় এটি এক সময় না জানলেও বর্তমানে এ সময়ে মানুষের এটি জানার কোন শেষ নেই। কারণ বর্তমানে সয়াবিন তেল স্বর্ণের মতো দামি। সয়াবিন তেল বাজারে আসার পরে এমন কোন রান্নাঘর নেই, যে রান্না ঘরে সয়াবিন তেল পৌঁছায়নি।তাই আজকে আমরা জানবো সয়াবিন তেল কিভাবে তৈরি হয় কেন এত জনপ্রিয় সয়াবিন তেল কিভাবে এয়ারটেল সংগ্রহ করা হয় কোথায় থেকে এই তেল উৎপন্ন হয়।

এবং কিভাবে সয়াবিন তেল এত দামি রূপ নিল।রাজি না বলতে গেছ সয়াবিন তেল ধীরে ধীরে বাঙ্গালীদের খাদ্যভাসের অপরিহার্য একটি উপাদান হয়ে দাঁড়ায়।এখন পর্যন্ত এই তেলের বিকল্প কোন তেল উদ্ভাবন করা হয়নি। যেখানে স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত রান্নার কাজে ব্যবহার করা হতো সরিষার তেল। বাংলাদেশে কখন থেকে সয়াবিন তেলের আমদানি এবং ব্যবহার শুরু হয় তা সঠিক তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি তবে জাতিসংঘের থেকে জানা যায় স্বাধীনতার কিছুদিন আগে থেকে সয়াবিন তেল প্রচলন শুরু হয় বাংলাদেশে। 
১৯৬১ সালে দেশে সয়াবিন তেলের আমদানি করার পরিমাণ ছিল ১৪ হাজার ২৩০ টন।তবে সে সময়ে ভোজ্য তেলের মধ্যে সরিষার তেলের ব্যবহার করা হতো ৮০ শতাংশ।দেশের স্বাধীনতা অর্জনের এক বছরের মাথায় আবারও সয়াবিন তেলের ভাটা ধরে এরপরে কখনো আমদানি করা হয়েছে সয়াবিন তেলের সরিষার তেল বাজারে অংশীদারিত্ব লড়াই করে।

সয়াবিনের বিশ থেকে সয়াবিন তেল উৎপন্ন করা হয়।বিশ্বের হাতে ধরা কয়েকটি দেশে মাত্র সয়াবিন বীজ উৎপাদন হয়। তবে 15 টি দেশে বিশ্বের মোট ৯৮ ভাগ সয়াবিন বীজ তৈরি করা হয়।এরমধ্যে সেরা চারটি দেশ হলো চীন, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, ও যুক্তরাষ্ট্র। সয়াবিনের বীজ মাড়াই করে তেল উৎপাদনে ও রপ্তানিতে শীর্ষ চারটি দেশের অবস্থান রয়েছে।

আমাদের দেশে বাংলাদেশেও এই সয়াবিন বীজ উৎপাদন করা হয়। কিন্তু পরিমাণে খুব কম হয় তাই বাংলাদেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয় না। চীন বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সয়াবিন তেল ব্যবহার্য দেশ এছাড়া সয়াবিন তেলে ব্যবহারের দিক থেকে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রাজিল।

সয়াবিন তেলের ক্ষতিকর দিক

সুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য শরীরের জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাদ্য।খাবারকে সুস্বাদু করার জন্য ব্যবহার করা হয় ভোজ্য তেল।আমাদের বাংলাদেশের রান্নার কাজে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সয়াবিন তেল বেশি ব্যবহার করা হয়।তবে খাবারে অতিরিক্ত সয়াবিন তেল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।সয়াবিন তেলের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে একটি বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
  • আপনারা অনেকেই অতিরিক্ত ডুবো তেলে ভাজা একই তেলে বারবার রান্না করা খাবার খান।ওরা তেল বা ডুবো তেলে ভাজা খাবার নিয়মিত খেলে ক্যান্সার হতে পারে।
  • অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খাওয়ার কারণে আজ আমি নানা রকম সমস্যা হয় হলে তার কারণে ডায়রিয়া বা আমার সাথে হতে পারে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণ তৈলাক্ত খাবার আমাদের শরীরে ডায়াবেটি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।আর তাই হৃদ রোগের কারণে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
  • অতিরিক্ত ভোজ্য তেলে খাবার খাইলে লিভারে কোলেস্টেরল জমে যায়। লিভারে কোলেস্টেরল জমলে লিভার সিরোসিস হতে পারে তাই অতিরিক্ত ভোজ্য তেল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে ভোজ্য তেল খাওয়ার কারণে পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় যা দিন দিন বাড়তে থাকে। যার জন্য দায়ী হতে পারে সিংগারা, সমুচা, চিকেন ফ্রাই,আলুর চপ, ডিম চপ, রসুন চপ ইত্যাদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।

বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে

সয়াবিন তেল মূলত ১৫ টি দেশের মধ্যে চারটি দেশ থেকে সয়াবিন তেলের রপ্তানি বেশি করা হয়।যেমন ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র, চিন, আর্জেন্টিনা থেকে।বর্তমান সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেলের মূল্য দ্বিগুণের বেশি বেড়ে গেছে।যা মানুষের কাছে কিনে খাওয়ার মত এখনই হিমশিম ব্যাপার হয়ে গেছে। আগে সয়াবিন তেল প্রতি টন ৭৫০ ডলার করে খরচ করলেও এখন বর্তমান সময়ে সয়াবিন তেল প্রতি টন ১৯০০ ডলার বেশি হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ধৈর্য তেল হিসেবে ব্যবহার করা হয় সয়াবিন তেল।
তাই এসোয়াবিন তেলের মূল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সরকার নির্ধারণ করে থাকে এর বাইরে রয়েছে পামওয়েল সূর্যমুখী জলপাই তেল সরিষার তেল ধৈর্য তেল হিসেবে ব্যবহৃত নানা রকম তেল।সূর্যমুখী জেলার অন্যতম উৎপাদন কারখানা হলো রাশিয়া, ইউক্রেন। এছাড়াও সয়াবিন তেল ভার, মেক্সিকো, প্যারাগুয়ে, রাশিয়া, নেদারল্যান্ড জার্মানি, ইত্যাদি দেশগুলো থেকে বাংলাদেশের তেল রপ্তানি করা হয়।

সয়াবিন তেল উৎপাদনে শীর্ষ দেশের তালিকা

সয়াবিন তেল উৎপাদনের শীর্ষ দেশের তালিকা।বর্তমানে বাংলাদেশের সয়াবিন তেল 15 টি দেশের ও বেশি দেশ থেকে রপ্তানি করা হয়।তবে সেই সমস্ত দেশগুলোর মধ্যে চারটি দেশ সয়াবিন তেল রপ্তানির শীর্ষে অবস্থান করছে।তাই আজকে আমরা এ পোস্টে আপনাদেরকে জানাবো সয়াবিন তেল উৎপাদনে শীর্ষ দেশের তালিকা সম্পর্কে।

বর্তমানে বাংলাদেশের সয়াবিন তেল রপ্তানি করা হয় চীন, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে।এরমধ্যে সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন দেশে সয়াবিন তেল রপ্তানি করে থাকে তাহলে চীন।চীন সয়াবিন তেল উৎপাদন ১৬,১৬৭,১০০ শীর্ষের তালিকায় প্রথমে রয়েছে ।এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র,তেল উৎপাদন হয় ১০,৮৮৪,০০০ টন।

আবার অন্য দিকে আর্জেন্টিনাই উৎপাদন হয় ৭,২৪৯,০০০ টন। আর সর্বশেষে ব্রাজিলের তেল উৎপাদন হয় ৯,৩০৫,২৯৫ টন।তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন সবার উপরে সয়াবিন তেল উৎপাদনে শীর্ষ দেশের তালিকা রয়েছে চীন।

লেখকের মন্তব্য: বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে এবং বাংলাদেশের সেরা সয়াবিন তেল

প্রিয় পাঠক ভিন্ন আশা করছি আপনি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে এবং বাংলাদেশের সেরা সয়াবিন তেল সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।এছাড়াও আপনি এই আর্টিকেলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ টিপস যেমন ভালো সয়াবিন তেল কোনটি,সয়াবিন তেল কি ক্ষতিকর, সয়াবিন তেল কিভাবে তৈরি হয়, সম্পর্কে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে জানতেও বুঝতে পেরেছেন।এখন নিশ্চয় সয়াবিন সম্পর্কিত সকল প্রশ্নের উত্তরটি আপনি সঠিকভাবে পেয়েছেন।
আশা করছি এই পোস্টটা আপনার অনেক উপকারে আসবে।আপনার যদি আমাদের এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আমাদের পোস্টটি সবার সাথে শেয়ার করতে পারেন। আপনার যদি আর্টিকেল পড়তে ভালো লাগে তাহলে আপনি আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করে রাখতে পারেন কেননা আমরা প্রতিনিয়ত সঠিক সময়ে আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকে তাই আর্টিকেল গুলো সবার আগে পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url