কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় - ধন সম্পদ বৃদ্ধির উপায়

সংসারে অশান্তি? এই নিয়ে অনেক চিন্তিত ভাবছেন কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় এবং ধন সম্পদ বৃদ্ধির উপায় নিয়ে। তাহলে আপনি একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আপনি এক্ষুনি জেনে নিতে পারবেন এই আর্টিকেল থেকে ধনসম্পদ বৃদ্ধির উপায় এবং কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় এছাড়াও আপনি চাইলে ধন সম্পদের মালিক হওয়ার দোয়া, হালাল রিজিক বৃদ্ধির দোয়া জানতে পারবেন।
কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয়

তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা এখনই জেনেনি কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় এবং ধন সম্পদ বৃদ্ধির উপায়। আপনি কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনাকে এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে চোলুন বন্ধুরা নিচে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃকি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় - ধন সম্পদ বৃদ্ধির উপায়

উপস্থাপনা: ধন-সম্পদের মালিক হওয়ার দোয়া এবং কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয়

মানব জীবনে সমাজে নিয়ম নীতি এবং জীবনকে চলমান রাখার ক্ষেত্রে আমাদের অনেক কিছুর প্রয়োজন হয় যার মধ্যে অন্যতম হলো ধন-সম্পদ।এই ধন সম্পদের মধ্যে আমাদের কাছে এই ধন সম্পদ ছাড়া আমাদের কাছে আরও বড় একটি মূল্য রয়েছে তা হলো সংসার। একটি সময় আমাদের সকলকে সংসারের দায় দায়িত্ব নিতে। 
তাই এই সংসার জীবন নিয়ে আপনাদের কাছে আজকের এই আআর্টিকেল নিয়ে এসেছি আপনারা যদি আমাদের এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে আপনারা কি করলে সংসারে আই উন্নতি হবে, এবং ধন-সম্পদ বৃদ্ধির উপায়, ধন-সম্পদের মালিক হওয়ার দোয়া, হালাল রিজিক বৃদ্ধির দোয়া, ধন সম্পদ বৃদ্ধি এছাড়া উপার্জন বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই আমরা আর কথা না বাড়িয়ে এবারের মূল আলোচনার বিষয়ে চলে যাব। নিচে বিস্তারিত ধন সম্পদের মালিক হওয়ার দোয়া থেকে শুরু করা হয়েছে তাই স্টেপ বাই স্টেপ করতে থাকুন।

ধন সম্পদের মালিক হওয়ার দোয়া

প্রতিটা মানুষের জীবনে ধন-সম্পদের মালিক হওয়ার ইচ্ছা থাকে। ইসলামের ধন সম্পদের মালিক হওয়ার জন্য যে সকল আমল করতে হয়। আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ধন সম্পদের মালিক হওয়ার দোয়া সম্পর্কে জানাবো। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন, "যে ব্যক্তি আল্লাহর ৯৯ টি গুণাবৈচক নাম গুলো জিকির করবে সে জান্নাতে যাবে "।

ধন সম্পদ বৃদ্ধি ও হেদায়েত লাভের দোয়া
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু সালাম এই দোয়া করতেন,
উচ্চারণ আরবি: ইয়া রাব্বি লা- গিনান বি- আন- বারাকাতিক।
অর্থ: হে আল্লাহ আপনার বরকত থেকে আমি অমুখাপেক্ষী নই।
উচ্চারণ আরবি: আল্লাহুম্মা ইন্নি আসয়ালুকাল হুদা ওয়াততুক্কা ওয়াল আ'ফাফা ওয়াল গিনা।
অর্থ: হে আল্লাহ আমি তোমার কাছে হেদায়েত, তাকওয়া, চরিত্রের নির্মলতা ও আত্মনির্ভরশীলতা প্রার্থনা করছি।

উপার্জন বৃদ্ধির দোয়া

প্রতিটা মানুষের জীবনে অনেক আয় উপার্জন করতে চাই। মানুষ জীবনে বেঁচে থাকার জন্য তার চাহিদা পূরণ করতে উপার্জন করে থাকে। সেটি যদি শৎপাড়া থেকে উপার্জন করা হয় আর হালাল ভাবে চলে তাহলে অবশ্যই সেই উপার্জনে আল্লাহর রহমত বর্ষণ হবে। শত হালাল পথে উপার্জন করা প্রতিটি অর্থই অনেক বেশি কষ্টের হয়। উপার্জন বৃদ্ধির জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে অনেকে অনেক ভাবে দোয়া করে থাকেন। আজকে আপনাদের সাথে উপার্জন বৃদ্ধি বরকত লাভের দোয়া সম্পর্কে আলোচনা করব।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন,
আর যদি আল্লাহ তার বান্দাদের রিজিক প্রশস্ত করে দিতেন, তবে তারা জমিনের অবশ্যই সীমালঙ্ঘন করত, কিন্তু তিনি তার ইচ্ছেমতো পরিমাণ এই নাজিল করে থাকেন। নিশ্চয় তিনি তার বান্দাদের সম্পর্কে সম্যক অবহিত ও সর্বদ্রষ্টা। (সুরা- শূরা, আয়াত -২৭)
এই আয়াতটি থেকে আমরা বুঝতে পারছি যদি মহান আল্লাহতালা প্রত্যেক ব্যক্তিকে সমানভাবে প্রয়োজনীয় বেশি রুজির উপায় উপকরণ দান করতেন তাহলে তারা এর ফল ভালো হতো না। তারা কখনোই পরাধীনতা স্বীকার করত না তারা সব সময় আরাম কাজে লিপ্ত থাকতো বিভিন্ন রকমের ফ্যাসাদ সৃষ্টি করত এবং সীমালংঘন করত। আর এভাবে পৃথিবী আরো বেশি খারাপের দিকে চলে যেত যা ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেত।

কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয়

সংসারে আইন উন্নতি বৃদ্ধি করার জন্য যে সকল কাজ করতে হবে তা অনেকেই হয়তো জানেন না। অনেক পরিশ্রম করছেন কিন্তু সংসারে আয় উন্নতি কিছুই হচ্ছে না। আমরা অনেকে মনে করি হয়তো পরিশ্রম করলেই সংসারে আই উন্নতি হয় আসলে কি তা বাস্তবে। সংসারে আই উন্নতি করার জন্য কিছু পদ্ধতি রয়েছে যা মেনে চলতে হবে। মানুষ সংসারে আয় উন্নতি করার জন্য পরিশ্রম করে এবং টাকা ইনকাম করে সংসারে দেয়। তারপরও সংসারে অভাব অনটন কাজ করে।

সংসারে আয় উন্নতি বৃদ্ধির পেছনে মহিলা মানুষদের সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে কারণ তারা সংসারের সকল কাজকর্ম করে থাকে। সংসারে সবচেয়ে বেশি নারীরা কাজ করে থাকেন তারা যদি ছোট ছোট কাজগুলো নিজের বুদ্ধিমত্তার দ্বারা করে থাকেন তাহলে সংসারে অনেক আয় উন্নতি হবে। সংসারে আই উন্নতি করতে হলে যে সকল কাজ করলে সংসারে কম খরচ হবে এবং সংসারের উন্নতি হবে সে সকল কাজগুলো মহিলারাই বেশি করে থাকেন তাদেরকে নিজের মধ্যে বুদ্ধিমতা দ্বারা সংসার চালাতে হবে। 
সংসারের সকল খরচ ও দায়ভার যেহেতু নারীরা নিয়ে থাকে তাদেরকে সেই খরচ গুলো দিলে তারা নিজের মতো করে সঞ্চয় করতে শিখবে এভাবেই সংসারের আয় উন্নতি হবে। একটা সংসারের গৃহিণী যতটা পরিমাণে সঞ্চয় করতে পারে একটা পুরুষ মানুষ তা করতে পারবে না । কথাটি বলা হয় সংসার সুখী হয় রমনীর গুনে। রিজিকে বরকতের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল হালাল পন্থায় আয় করা। আপনি যদি হালাল ভাবে জীবিকার সন্ধান করেন তাহলে অবশ্যই আপনার সংসারে আই উন্নতি বৃদ্ধি পাবে।

ধন সম্পদ বৃদ্ধির উপায়

প্রতিটা মানুষ এই দুনিয়াতে আসার পর নিজের জীবিকা নির্বাহ করার জন্য অর্থ সম্পদের দরকার হয় তার জন্য তাদের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি করতেও চাই। যদি কারো অল্প ধন সম্পদ থাকে তাহলে সে সেটাকে আরও বেশি কিভাবে করতে পারবে সেটাই করার চেষ্টা করে। দুনিয়ার জীবনের জন্য অর্থ সম্পদ যেমন মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে পরীক্ষা হতে পারে। আপনি সেই ধনসম্পদ নিয়ে কোন কাজে ব্যয় করছেন হালাল পথে নাকি হারাম পথে। জেনে নেওয়া যাক ধন-সম্পদ বৃদ্ধির উপায়।
  • আল্লাহ তাআলা কখনই সুদের টাকাকে পছন্দ করেন নাই এটি সম্পূর্ণরূপে হারাম তাই সব সময় সুদ থেকে মুক্ত থাকতে হবে এবং দান করতে হবে তাহলে আপনার ধন-সম্পদ এমনি বৃদ্ধি পাবে।
  • আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করতে হবে সব সময় কারণ আপনাকে আল্লাহ যে এতটা দিয়েছে যার জন্য আপনি সুখে শান্তিতে দিন কাটাতে পারছেন তাই ধনসম্পদের জন্য লোক না করে সব সময় আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করতে হবে।
  • আপনার যখন ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে দেখে আপনি যে পরিবারের মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করবেন এটাতে আপনার জন্যই ভালো হবে না। ধন সম্পদ তখনই আরো বৃদ্ধি পাবে যখন পরিবারের সকল মানুষ একসাথে থাকবে।
  • আল্লাহ তায়ালার নিয়ামত পাওয়ার পর অবশ্যই আপনাকে সব সময় আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারেন এমন সকল কাজ করতে হবে।
  • গরিব অসহায় মানুষদের যাকাত ফেতরা দান করতে হবে কখনোই দান করাতে কৃপণতা করা যাবে না। পার অতিরিক্ত অর্থ সম্পদ নষ্ট করা যাবে না আর কোনটাই ভালো না। সবকিছু একটা সীমার মধ্যে রেখে অর্থ সম্পদের ব্যয় করতে হবে।
  • মানুষ মাত্রই ভুল হয়ে থাকে এই জন্য সবসময় আল্লাহতালার কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এবং আল্লাহর কাছে হাজারো শুকরিয়া আদায় করতে হবে। ধন-সম্পদ একদিন ঠিকই বৃদ্ধি পাবে যখন আপনি আল্লাহর সন্তুষ্টির করতে পারবেন।
  • আপনি যখন ধন সম্পদের অর্থের মালিক হয়ে যাবেন তখন সেটি রাখার জন্য অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে হবে। পবিত্র কোরআনে বর্ণনা করা হয়েছে, যে আল্লাহকে তাওয়ক্কুল করে, আল্লাহ তার জন্য নিষ্কৃতির পথ করে দেবেন। এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিজিক দেবেন। (সূরা: তালাক, আয়াত ;২-৩) ধন সম্পদ বৃদ্ধি।

কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয়

প্রতিটা মানুষই যায় নিজের জীবিকা নির্বাহ করার জন্য ধন-সম্পদ যেন অনেক বৃদ্ধি পায়। তখন কারো অর্থ-সম্পদ বৃদ্ধি পেয়ে যায় তখন সে অনেক সময় আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেনা। আল্লাহ তা'আলা অনেক বেশি কষ্ট পাই এই জন্য সব সময় যেকোনো পরিস্থিতিতে ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হলে আল্লাহর হাজার শুকরিয়া আদায় করতে হবে। আবার যখন ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পায় তখন সেটি অনেকেই ভালোভাবে রাখতে জানে না।

সম্পদ বৃদ্ধি পেলে সেটা কোন কাজে ব্যয় করতে হবে অর্থ সেটাই অনেকে বোঝেনা যার ফলে তার অর্থ-সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়ার পরেও কোন উন্নতি হয় না আরো বেশি অবনতি হয়। প্রতিটা সম্পদ কোথায় ব্যয় করলে কিভাবে কাজ করলে সম্পর্কটা আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে সেই বিষয়েও জ্ঞান থাকতে হবে। ধনসম্পদ হয়ে গেলে তখন সব সময় আল্লাহ তায়ালার নিকট দোয়া প্রার্থনা করতে হবে যেন আল্লাহ তা'আলা আপনার সম্পর্কে বরকত রাখে এবং আপনাকে হালাল রুজি পথ দেখিয়ে দেয়।
হালাল পথে ইনকাম করলে কখনোই সেটা নষ্ট হয় না এই জন্য সব সময় হালাল পথের ইনকামটা করতে হবে। অর্থ সম্পদ বৃদ্ধি হয়ে গেলে গরিব-দুঃখীদের দান করতে হবে এবং সকলে সাহায্য করতে হবে আপনার সমর্থ্য অনুযায়ী। নিজেকে সবসময় মনে রাখতে হবে যে আল্লাহ আপনাকে দিয়েছে এ জন্য আপনি সেই সম্পত্তির মালিক হতে পেরেছেন কখনোই নিজের মনে অহংকার আনা যাবে না। 

ধনসম্পদ সকলের হয় না তবে যার হয় তার কপালে ভালো কিছু আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন যার জন্য হয়ে থাকে। সঠিক কাজের সম্পদ যদি ব্যবহার করা যায় তাহলে কখনোই সম্পদ ফুরাবেনা। নিজেকে সবসময় দিনের পথে নিয়ে রাখতে হবে ইসলাম ও দ্বীনের প্রচার করতে সহযোগিতা করতে হবে। দেখবেন এভাবে একদিন আপনার অর্থ সম্পদ অনেক বৃদ্ধি পাবে।

হালাল রিজিক বৃদ্ধির দোয়া

প্রতিটা মানুষকে নিজের জীবন জীবিকা হাই রোজগার ভাবনামুক্ত করে নিজের ঘাম ঝরিয়ে হালাল রিজিক আয় করার চেষ্টা করতে হবে এতে আপনার অনেক বরকত হবে সংসারে। আপনি একবেলা যদি হালাল রিজিকের আয়ে ভাত খান তবে আপনি তৃপ্তি পাবেন এই জন্য হালাল রিজিক আল্লাহর কাছে চাইতে হবে।

হালাল রিজি কেমন একটি জিনিস যদি আপনি হালালভাবে রিলিজ করেন। তাহলে আপনার সংসার এবং আপনার আয়ের সব সময় উন্নতি হবে। হালাল পন্থায় আয় করতে হাদিস রয়েছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
হালাল জীবিকা সন্ধান করা নির্ধারিত ফরজ সমূহের পরে বিশেষ একটি ফরজ। ( শুআবুল ইমান, বায়হাকি; কানযুল উম্মাল :৯২০৩) তিনি বলেন, সকল মুসলিম নারী ও পুরুষের উপর হালাল উপার্জন করা ফরজ। ( জামিউল আখবার:১০৭৯)

যে দোয়াটি করলে আল্লাহ আরও বরকত দিবে হালাল আয়ে উপর
উচ্চারণ আরবি : আল্লাহুম্মাকফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।
অর্থ: হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী কোরো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে সচ্ছলতা দান করো। (তিরমিজি, হাদিস :৩৫৬৩; মুসনাদ আহমদ হাদিস : ১৩২১)
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফিয়া ওয়া রিজকান তাইয়িবাহ ওয়া আমালান মুতাকাব্বালা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে এমন জ্ঞান চাই, যা আমার জন্য উপকারী। এমন জীবিকা চাই, যা আমার জন্য পবিত্র ও হালাল এবং এমন আমলের তৌফিক চাই যা আপনার দরবারে কবুল হবে।

আমাদের শেষ কথা: কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় এবং ধন সম্পদ বৃদ্ধির উপায়

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়েছেন এবং আপনি জানতে পেরেছেন কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় এবং ধন-সম্পদ বৃদ্ধির উপায় সহ ধন সম্পদ বৃদ্ধির দোয়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এখন নিশ্চয়ই আপনার জন্য এই আর্টিকেলটি উপকারে আসবে।
তাই আমাদের পোস্ট যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি সকলের সাথে শেয়ার করুন ও সবাইকে পোস্টটি পড়ার সুযোগ করে দিন। প্রিয় বন্ধুগণ আমার আজকে তো অনেক কথা বললাম আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে সে পর্যন্ত আপনারা সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আমার জন্য দোয়া রাখবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url