কলার খোসার উপকারিতা - কলার ফেস প্যাক
কলার খোসার উপকারিতা এবং কলার ফেসপ্যাক সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমে আপনাকে কলার খোসার উপকারিতা এবং কলার ফেস প্যাক সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়তে হবে।আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে আপনিও জানতে পেরে যাবেন কলার খোসার উপকারিতা নিয়ে।
আপনাকে কিন্তু কলার খোসার উপকারিতা এবং কলার ফেস প্যাক সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।কারণ আমরা এই পোস্টে কলার খোসার উপকারিতা সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করেছি,চুলের যত্নে কলার খোসা, কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা, কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়, কলা দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় ইত্যাদি নিয়ে।তাই কোথাও না গিয়ে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্র: কলার খোসার উপকারিতা এবং কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা
সূচনা:কলার খোসার উপকারিতা এবং কলার ফেস প্যাক
কলা খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি কিছু কলার খোসার উপকারিতা রয়েছে।তা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না।তাই সে না জানা খোসার উপকারিতা সম্পর্কিত তথ্য কলার খোসার উপকারিতা এবং কলার ফেসপ্যাক সহ আরো কিছু বিশেষ টিপস নিয়ে এসেছি।
আরো পড়ুনঃ মাল্টা ফলের অপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জানুন
আজকে আমরা এই আর্টিকেল পড়ে জানব কলার খোসা রূপচর্চা, কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়, চুলের যত্নে কলার খোসা, ও কলা দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায়।তাই আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ গিফট গুলো মিস করতে না চান তাহলে আমাদের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত স্টেপ বাই স্টেক পরে আসুন।
কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা
আপনি কি কলার খোসার পুষ্টিগুণ সম্বন্ধে জানেন। কলার খোসার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী। কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা যায় অনেকেই হয়তো জানে না। কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করার কয়েকটি পদ্ধতি চলুন আজকে আপনাদেরকে জানিয়ে দিব।
গলার খোসায় ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। গলার খোসা সামান্য ব্লেন্ডার এ ব্লাইন্ড করে নিয়ে এবার মিশ্রণটিতে এক চামচ মধু ও এক চামচ দই দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি মুখে এবং ঘাড়ে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে ২০ মিনিট। পর ভালোভাবে কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কমলার খোসার ফেস প্যাক
তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ত্বকের পরিবর্তন এভাবে সপ্তাহে দুই তিন বার লাগালে আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং কোমল হয়ে উঠবো। মুখের ব্রণ দূর করতে কলার খোসা সবচেয়ে বেশি কার্যকারী এর মাধ্যমে একেবারে ব্রণ ভালো হয়ে যায় আর ব্রণ উঠে না। কলার খোসা মুখে ভালো করে ঘুষতে হবে সারারাত রেখে দিলে ব্রণের সমস্যা ভালো হয়ে যাবে।
যাদের ত্বক খসখসে এবং ত্বকে শুষ্ক থাকে তাদের কলার খোসার ভিতরের অংশ মুখে লাগিয়ে রাখলে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে নিলে দেখবেন টক মিশ্রন ও মোলায়েম হয়ে গেছে। কারণ কলার খোসার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি ও অন্যান্য ভিটামিন যা আমাদের ত্বকে মোলায়েম করতে সহযোগিতা করে।
কলার খোসার উপকারিতা
কলার খোঁজার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। কলার খোসা ব্যবহার করে আমাদের যে সকল উপকারিতা পাওয়া যায় স্বাস্থ্যের চলুন জেনে নেয়া যাক।
- অনেকের দাঁতের রং হলুদ হয়ে যায় প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁত সাদা ও ঝকঝকে করতে হলে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। কলার খোসার ভিতরের দিকটা দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁত মাজুন দাঁতের ব্যথা কমাতে কলার খোসা ভালো কাজ করে এবং দাঁতের পাকা কলার খোসা প্রতিদিন ঘষা টানা এক সপ্তাহ ব্যবহার করলে দাঁতকে সাদা ও ঝকঝকে করে তুলবে।
- কলার খোসা মুখের ব্রণ দূর করতে অনেক বেশি কার্যকরী। কলার খোঁজার মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। কলার খোসা মুখের ব্রনের অংশে লাগিয়ে রাখলে মুখ সারারাত মুখ না ধুয়ে রাখলে ব্রণের সমস্যা ভালো হয়ে যাবে এবং এটি পরবর্তীতে আর আসবেনা।
- চোখে ছানি পরার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে কলার খোসা কারণ কলার খোসা চোখের চুলকানি ও চোখের অবসাদ দূর করতে পারে। কলার খোঁজার মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লুইটিন থাকে যা অতি বেগুনি রশ্মির ছোবল থেকে চোখে বাঁচিয়ে রাখে।
- কলার খোঁচা দাদের ওষুধ হিসেবে কাজ করে অনেক বেশি। কলার খোসা দাদের যেখানে চুলকানি হয় সেই জায়গায় ঘষে দিলে চুলকানি বন্ধ হয়ে যাবে এবং তাদের সমস্যা দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
- যদি কখনো কাউকে পোকামাকড়ের কামড় দেয় তাহলে সেই জায়গা হঠাৎ চুলকাতে থাকে। কলার খোসা ব্যবহার করলে সে জায়গার চুলকানি সেরে যাবে এবং ব্যথা দ্রুত মরে যাবে।
- আপনি যদি গয়না পরিষ্কার করতে চান এবং ঘরোয়াভাবে গয়না পরিষ্কার করতে চান তাহলে আপনি কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন।কে হয়তো জানেন না কলার খোসা ব্যবহার করে জুতা কাপড় রুপার গয়না পরিষ্কার করা যায়। অলংকার টেক্সটাই হয় এবং দ্রুত মিসৃণতা বাড়ে।
- কলার খোসা খুবই একটি কার্যকরী উপাদান ময়লা হিসেবে কলার খোসা ফেলে দেওয়ার চেয়ে এটি রান্না করেও খাওয়া যেতে পারে। কলার খোসা অবসাদ দূর করতে খুবই কার্যকরী উপাদান। সমস্যা হয় তারা কলার খোসা খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের সেরোটোনিন অবসাদ দূর করতে পারে।
- আপনি যদি আপনার ত্বকে মিশ্রণ ও কোমল করতে চান তাহলে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। যাদের মুখমণ্ডল শুষ্ক ও খসখো সে তারা কলার খোসার ভিতরের অংশ মুখে লাগিয়ে রাখুন কিছুখন এরপর আপনি ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার ত্বক মিশ্রণ ও কোমল হয়ে যাচ্ছে।
চুলের যত্নে কলার খোসা
মেয়েদের চুল পড়ার সমস্যা এবং চুলের নানা রকমের সমস্যা রয়েছে যা দূর করতে কলার খোসার ব্যবহার করতে পারেন। কলা যেমন খেতে দারুন তেমনি কলার খোসা দিয়েও আপনারা অনেক রকমের রূপচর্চা এবং চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন। চুল পড়া, চুলের গোড়া ক্ষয় ও চুলের গোড়া নরম ইত্যাদি সমস্যা থেকে বাঁচাতে আপনারা কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন।
একজন মানুষের সারাদিনে ১০০ টার উপরে চুল পড়তে থাকে এটা স্বাভাবিক ধরা হয় কিন্তু যখন চুল গজানোর হার কমে যায় তখন কিন্তু এই চুল পড়ায় মানুষের চিন্তার কারণ হয়ে যায়। মেয়েদের কিছু শারীরিক ও সমস্যার কারণে ও চুল পড়া শুরু হয় যেমন মেয়েদের গর্ভধারণ, গর্ভপাত, স্তন্যদান, মেনোপজ ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।তখনই আপনারা কলার খোসা সদ্ব্যবহার করে আপনাদের চুল পড়া বন্ধ করতে পারেন।
কলার খোসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন পটাশিয়াম সিলিকা, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, ফাইবার, প্রাকৃতিক তেল ও প্রোটিন রয়েছে কলার খোসার মধ্যে। তাই যে সকল মেয়েদের চুল পড়া শুরু হয়েছে তারা কলার খোসার ব্যবহার চুলে করতে পারেন। এ সকল পুষ্টি উপাদান দিয়ে আপনার চুল সুন্দর হবে। মাথায় চুলের নানা রকম সমস্যা দেখা দেয় যা দূর করতে পারে কলার খোসা। কলার খোসা দিয়ে চুলকে সিল্ক ও চুল পড়া বন্ধ করতে পারেন।
কলা দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায়
তুলসিল কি করতে হলে কলার খোসা তৈরি কয়েকটি হেয়ার মার্কস ব্যবহার করতে পারেন যাতে আপনার চুল সিল্কি হবে এবং চুলের সকল সমস্যা দূর হবে। আপনার চুল রুকু ঝরে পড়া পারে কলার খোসা তৈরি হেয়ার মাস্ক।চলুন জেনে নেওয়া যাক চুল সিল্কি করার জন্য কলা ব্যবহার।
- দুটো পাকা কলার খচা ছাড়িয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিয়ে এর মধ্যে দই মিশিয়ে আপনি একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিতে পারেন এবং এটি আপনার মাথায় লাগিয়ে নিবেন। এই মিশ্রণটি 15 থেকে 20 মিনিটের আগিয়ে রাখলেই চলবে। তোর ভালোভাবে মাথা ধুয়ে নিতে হবে এভাবে সপ্তাহে দুইদিন ব্যবহার করলে আপনার মাথার চুল পড়ার সকল সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
- কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে সেই সঙ্গে কলার খোস আর সাথে যদি অবকাটা ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার আরো চুলের উন্নতি হবে।অ্যাভোকাডার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই ও বায়োটিন চা আমাদের চুলকে মিশ্রণ রাখতে সহযোগিতা করে অ্যাভোকাডো করার পেস্ট তৈরি করে।পেস্ট মাথায় দিয়ে নিতে হবে এবং ১৫ থেকে ৩০ মিনিট রাখতে হবে এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুলে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে।
- কলা ও মধুর হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করে আপনার চুল ঝকঝকে ও বৃদ্ধি করতে পারেন। কলার সাথে মধু মিশিয়ে পেজ তৈরি করে আপনার মাথায় ব্যবহার করুন। ২০ মিনিট পরে এটি ভালোভাবে ধুয়ে নিন দেখবেন চুলের পরিবর্তন।
কলার ফেস প্যাক
কলার পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন সম্বন্ধে আমরা আগেই জেনে নিয়েছি। কলার ফেসপ্যাক তৈরি করে আপনি আপনার ত্বকের যত্ন করতে পারেন। কলার ফেসপ্যাক তৈরি করার জন্য কি কি উপাদান লাগে তা অনেকেই হয়তো জানেন না। নাটক রুক্ষ এবং খসখসে ত্বকের কোন উজ্জ্বলতা নেই তখন আপনি কলার এই ফেসপ্যাক গুলো ব্যবহার করে আপনার ত্বকে আরো সুন্দর ও উজ্জ্বল কোমল করতে পারেন।
কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্যাটি এসিড, ওমেগা থ্রি যা আমাদের ত্বকে আরো সুন্দর করতে সহযোগিতা করে। ঘরোয়া ভাবে কলার ফেসপ্যাক আপনি খুব সহজেই তৈরি করতে পারেন যা আপনার রুক্ষ ত্বককে নিরাময় করতে সহযোগিতা করবে।কলার ফেস প্যাক তৈরি করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি পাকা কলা নিতে হবে এবং সেই কলা থেকে ভালোভাবে পেস্ট করে নিতে হবে।
সেই পেস্টের সাথে সামান্য মধু দিয়ে একসাথে মিশ্রণ করতে হবে। এরপর ভালোভাবে পুরা ত্বকে লাগিয়ে নিতে হবে এবং ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে এভাবে প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার করলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে এবং রুক্ষতা দূর হবে।
কলা মুখের কালো দাগ ও ব্রণের দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী।
কলার সাথে যদি লেবুর রস মিশিয়ে সামান্য পরিমাণ মধু দিয়ে একসাথে একটি মিশ্রণ তৈরি করা যায়। এরপর সেই মিশ্রণটি মুখে ও ঘাড়ে ভালোভাবে লাগিয়ে রাখা যায়। 15 থেকে 20 মিনিট পরে ভালোভাবে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে এবং এর উপকার পাবেন। দেখবেন আপনার তোক ও গলার কালো দাগ দূর হয়ে যাচ্ছে।
কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়
অনেকেই জানতে চান যে কলার খোসা মুখে দিলে কি হয় কলার খোসা মুখে দিলে কি কোন উপকার পাওয়া যায় এটা কি আমাদের ত্বকের জন্য ক্ষতি করে নাকি এটা আমাদের ত্বকের জন্য উপকারে আসে। মানুষের মনে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন জাগে আজকে আপনাদের জানাবো কলার খোশামুখী দিলে কি হয়।
- যাদের মুখে ব্রণের সমস্যা কিছুদিন পর পরই ব্রণ দেখা দেয় তারা কলার খোঁচা মুখে দিলে ব্রন থেকে একেবারে নিস্তার পাবেন।
- অনেকের মুখ রুক্ষ খসখসে হয় কলার খোসা ব্যবহার করলে মুখের কোমলতা ও উজ্জ্বলতা ফিরে আসে।
- সূর্যের অতিবেগুনি রশির কারণে মুখের কালো দাগ পড়ে যায় এবং তোকে নষ্ট করে দেয় এই সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয় কলার খোসা ব্যবহার।
- ত্বকের মিশ্রণেতা ফিরে আসে এবং মুখের বলিরেখা দূর করতে সহযোগিতা করে কলার খোসা।
- মুখের দাগ দূর করতে কলার খোসা ব্যবহার করে আপনি আপনার ত্বকে আরো সুন্দর ও কোমল করতে পারেন।
- এছাড়াও কলার খোসা ব্যবহার করে অবসাদ কাটাতে পারেন এবং কলার খোসা দাদ এর ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয় এবং পোকামাকড় কামড়ালে যদি ব্যথা হয় এবং কোন সমস্যা হয় তাহলে কলার খোসা দিলে সেটা ভালো হয়ে যায়।
শেষ বার্তা: কলার খোসার উপকারিতা এবং কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা
আপনারা নিশ্চয় সকলে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন কলার খোসার উপকারিত, কলার ফেস প্যাক এবং কলার খোসার রূপচর্চা করতে হয় কিভাবে সে সম্পর্কে।নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল আপনার কলার খোসার উপকারিতা সহ রূপচর্চা, ফেসপ্যাক, চুলের যত্ন কিভাবে ব্যবহার করবেন সে ক্ষেত্রে আমাদের এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
আরো পড়ুনঃ নাকের কালো দাগ দূর করার উপায়
এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের পোস্টটি করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আমাদের পোস্ট যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের সাথে শেয়ার করুন।আপনাদের সাথে আবারও দেখা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত আপনারা সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url