দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সত্যিই কি দুধ খেলে মোটা হওয়া যায় ?দুধ না খেলে হবে না বল, আমরা অনেক আগে থেকেই এই কথা সব বাঙালি ঘরে ছোটরা শুনে বড় হয়েছে। দুধ নিঃসন্দেহে খুবই উপকারী ও নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর। কিন্তু এতে ফ্যাটও রয়েছে প্রচুর।দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। তাই অনেকেই সন্দিহান হয়ে পড়েন যে, ওজন কমানোর সময়ে নিয়মিত দুধ খাওয়া যায় কি না।দুধে স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ক্যালরি- ভিটামিন দুই-ই যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা ওজন কমানোর সময়ে এই দুটি জিনিস বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
এক কাপ দুধে (২৫০ মিলিলিটার) প্রায় ১৫৫ ক্যালোরি এবং ৫ গ্রাম ফ্যাট থাকে। তাই যারা ক্যালোরি মেপে দৈনিক খাদ্যতালিকা ঠিক করেন, তাদের পক্ষে দুধ খাওয়া খুব একটা কার্যকর নয় বলে ধরে নেন অনেকে। যারা লো ফ্যাট ডায়েট করেন, তাদের ক্ষেত্রেও অনেকে দুধ এড়িয়ে চলার সিধান্ত নেন। দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা আছে। আমাদের মানবদেহে কতটুকু দুধ প্রয়োজন ত আমরা আজকের এই আর্টিকেল জানবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃদুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

ভূমিকাঃ দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

দুধ খেলে ওজন বাড়ার খুব একটা আশঙ্কা নেই। দুধ আসলে  আমাদের দেহের জন্য উচ্চমানের হাই- প্রোটিন রয়েছে যুক্ত খাবার। তাই দুধ আমাদের জন্য অনেক পুষ্টিকর একটি খাবার। দুধ শরীরে পেশি তৈরি এবং পেশি আরও বেশি শক্তিশালী করে তোলার জন্য দুধ অত্যন্ত গুরুতবপূর্ণ খাবার। জিংক ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ১২এবং ভিটামিন ডি এর মতো কিছু জরুরি পুষ্টেগুন সমৃদ্ধ  রয়েছে দুধে। হাড় শক্ত করা রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানো এবং শরীরের বিপাক হার বাড়াতে সাহয্য করে দুধ। দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে পারবেন।
এক কাপ দুধে ৮গ্রাম প্রোটিন এবং ১২৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। তাই অল্প পরিমাণে দুধ প্রত্যেক দিন খেলে কোনো রকম ক্ষতির আশঙ্কা নেই।শরীরে ক্যালসিয়াম বেশি গেলে স্থুলতা, হৃদরোগের আশঙ্কা এবং টাইপ -টু ডায়াবেটিসের সম্ভাবনাও কমে। তাই ওজন কমানোর ক্ষেত্রেই হোক বা সুস্থ থাকার জন্য, নিয়মিত দুগ্ধজাত খাবার আপনি অল্প পরিমাণে খেতেই পারেন।

দুধ খাওয়া ১০টি উপকারীতা:

  • দুধের অনেক উপকার কারণ দুধের মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি আমাদের শরীরে হাড় শক্ত করে এবং হাড়ের ক্ষয়রোধ করতে বাধা দেয়।
  • দুধ খেলে রাতের ঘুম না আসা থেকে রেহায় পাওয়া যায়। দুধ নিয়মিত রাতে খেলে ঘুম ভালো হয়।
  • সারাদিন শক্তি জোগায় একগ্লাস দুধ। দুধের থাকা উপাদান শরীরে জন্য শক্তি জোগান দেয়।
  • আমাদের ত্বকে সুস্থ ও সুরক্ষা দেয় দুধ নিয়মিত পান।
  • প্রতিদিন রাতে যদি দুধ পান করা যায় তাহলে কোলেস্টেরল অনেকটা কম হয়ে যায় তবে সেই দুধ লো- ফ্যাটের হতে হবে।
  • প্রতিদিন সকালে একগ্লাস দুধ পান করলে শরীরে অন্যান্য চাহিদা অনেকটা কম হয় এবং দুধ থেকে যে পুষ্টি পাওয়া যায় তা দিয়ে অন্য খাবার চাহিদা কম হয়।
  • দাঁতের জন্য ক্যালসিয়াম অনেক প্রয়োজনীয়। এই দুধ থেকে ক্যালসিয়াম অনেকটা পাওয়া যায় যা দাঁতের জন্য উপকারী।
  • দুধে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল শরীরকে ফিট রাখে ও মস্তিষ্কে শিথিল করে মানসিক চাপ কমায়।
  • দুধে থাকে অনেক পরিমাণ প্রোটিন যা শরীরে মাংসপেশীকে সবল করে এবং শারীরিক বৃদ্ধি করে।
  • পিরিয়ড সময় পেট বেথা ও গ্যাস সমস্যা থাকলে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ পান করলে আরাম পাওয়া যায়।

দুধ খাওয়ার পদ্ধতি

দুধ খাওয়া শরীর জন্য অনেক উপকারী হলেও এটির জন্য সঠিক নিয়ম মেনে খেতে হবে। সকালে দুধ খেলে সারাদিন শরীর শক্তি পাওয়া যাবে এবং শরীর সতেজ থাকবে। যাদের ঘুমের সমস্যা হয় তাদের জন্য সবচেয়ে উপকার কুসুম গরম দুধ যা রাতে খেতে পারেন। অনেক আরামদায়ক ঘুম হয়। গর্ভবতী মায়ের খাদ্য তালিকা সকাল ও রাতে দুধ অবশ্যই রাখতে হবে।

দুধের সাথে কোন ফল আম, জাম, কলা, আনারস এসব মিশিয়ে খাওয়া যাবেনা। কারণ দুধের মধ্যে থাকা উপাদান সাথে ফলের উপাদান মিশে বিক্রিয়া করে একটা খারাপ বিষাক্ত উপাদান তৈরি হয়। তাই দুধ খেয়ে ফল খাওয়া যাবেনা। দুধ শরীর শক্তি বৃদ্ধি করে মানসিক শারীরিক বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
বাচ্চাদের দুধ খাওয়ার পদ্ধতি

৬ মাসের কম বয়সী শিশুদের দুধ খাওয়া জন্য অনেক সর্তক ভাবে খাওয়ানো লাগবে। নবজাতকের জন্য দুধ খাওয়া মাকে সঠিক নিয়মে খাওয়ালে পর্যাপ্ত দুধ পাবে। মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো জন্য মাকে সোজা হয়ে বসে মাজার কাছে বালিশ দিয়ে সার্পোট রাখতে হবে। বাচ্চাকে দু হাতে তুলে কোলে নিয়ে নিপিল বরাবর বাচ্চার মুখ দিতে হবে।
নাক যেন ঢাকা না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এক হাতের উপর বাচ্চাকে রাখতে হবে আরেক হাত দিয়ে বাচ্চার মুখে নিপিল প্রবেশ করাতে হবে। সুয়ে দুধ খাওয়ালে একপাশে সুয়ে বাচ্চাকে বুকের পাশে নিয়ে বাচ্চাকে কাত করে দুধ খাওয়াতে হবে। মা যত বেশি সহজ ভাবে থাকবে বাচ্চা ও তত সহজে দুধ পাবে।

প্রতিদিন দুধ খাওয়া নিয়ম

দুধ একটি আদর্শ খাবার যা আমাদের শরীরের শক্তি জোগায় মানসিক ও শারিরীক বিকাশ ঘটায়। দুধ খাওয়ার ফলে শরীরে ক্লান্তি দূর হয়। দুধে থাকা উপাদান ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-ডি, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি১২, নিয়ামিন, রিবোফ্লাভিন এবং অত্যাবশ্যকিয় ফ্যাটি এসিড আর অ্যামাইনো এসিড ইত্যাদি রয়েছে দুধের মধ্যে যার থেকে আমাদের হাড় মজবুত হয়। প্রতিদিন একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের ১ গ্লাস দুধ পান করা উচিত।

আর বাচ্চাদের ২ গ্লাস দুধ খাওয়ানো দরকার। কারণ তাদের বাড়তি শরীরে শক্তি জোগাবে দুধ। ওদের মেধা বিকাশ জন্য দুধ জরুরি। প্রতিটা অঙ্গকে সঠিকভাবে বিকাশ করে ও বৃদ্ধি করে দুধ। প্রতিদিন রাতে দুধ খেয়ে ঘুমালো ঘুম ভালো হয়। আবার সকালে দুধ খেলে শক্তি অর্জন হয় যা সারাদিন কাজ করার ক্ষমতা জোগায়। ১ গ্লাস কুসুম গরম দুধ খাওয়া শরীর জন্য অনেক উপকারী।

গরুর দুধ খাওয়া উপকারীতা

গরুর দুধে থাকা উপাদান আমাদের শরীরের অনেক কার্যকারী ভূমিকা রাখে। গরুর দুধে প্রচুর পরিমাণ থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন,ভিটামিন-বি১২, নায়াসিন, ভিটামিন-বি৬, ভিটামিন- সি, ফোলেট ইত্যাদি থাকে। এসকল উপাদান আমাদের শরীরের গঠন করতে ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন দুধ খেলে শরীর সতেজ থাকবে আর শরীরকে শক্তি জোগান দিবে। সুস্থ থাকতে দুধ খাওয়া ভালো। মানসিক নানা সমস্যা থাকলে দুধ খেলে আরাম পাওয়া যায়। রাতে যাদের নিন্দ্রা সমস্যা তারা দুধ খেয়ে ঘুমালে শরীর ভালো থাকে এবং ঘুম ও ভালো হয়। গরুর দুধ খাওয়া উপকারী আমাদের শরীর পুষ্টি সরবরাহ করে।

অতিরিক্ত দুধ খেলে কি হয়

অতিরিক্ত কোন কিছু খাওয়া ভালো না। আপনি দুধ খান বা অন্য কোন জাতীয় খাবার খান বেশি খেলে আমাদের শরীরের জন্য মোটেও ভালো না, আসুন আমরা জেনে আসি অতিরিক্ত দুধ খেলে কি হতে পারে। আমাদের দেহের সুষ্ঠ ও শক্তিশালী হাড় গঠনের জন্য দুধ অনেক উপকারী।
আমরা ছোট বেলা থেকে দুধ সবচেয়ে উপকারী জেনে আসছি। অতিরিক্ত দুধ পান করলে আমাদের শরীরের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সাইড ইফেকট হতে পারে যেমন ধরেন হাড় ক্ষয় হতে পারে। বিজ্ঞানিরা নানান ভাবে গবেষণা করে দেখেছে অতিরিক্ত দুধ পান করলে হাড়কে ক্ষয় ও হ্রাস করতে পারে।

মস্তিষ্কে সমস্যা হয়ঃ অতিরিক্ত দুধ পান করলে মস্তিষ্কে সমস্যা হয় আমাদের সাময়িক স্মৃতি হারনো এসব লক্ষন দেখা দেয়।গবেষণার মতে দুধে প্রচুর ক্যলোরি ,ভিটামিন এ বি থাকায় বেশি দুধ খেলে আমাদের মস্তিষ্কে আস্তে আস্তে বিকলিত হতে থাকে এবং মানসিক ভাবে ভারসাম্য হারাতে পারে।তাই আমাদের সঠিক পরিমাণে দুধ খেতে হবে তাইলে আমরা উপরের ক্ষতি গুলো থেকে ভালো থাকবো ইনশাআল্লাহ।

দুধের সরে কি ভিটামিন আছে

দুধ একটি আদর্শ খাদ্য। যা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে নানা রকম উপকার হয়। শারিরীক ও মানসিক বৃদ্ধি জন্য দুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাবার। দুধ জাল দেবার পর যখন তার উপর একটা আবরণ পড়ে সেটাকে আমরা সর বলি কিন্তু সেটা দুধের মধ্যে থাকা চর্বি। এই চর্বি মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট ও ভিটামিন-এ থাকে। দুধের ভিটামিন নির্ভর করে গরুর যেসকল খাবার গ্রহণ করে সেটা থেকে। সবুজ সতেজ খাদ্য ঘাস লতাপাতা খেলে গরুর তরল দুধে ভিটামিন-এ পাওয়া যায় বেশি।

দুধের মতো ফর্সা হওয়ার উপায় 

দুধ শুধু একটা ভালো খাদ্য তা নয় রুপর্চ্চার ও ভালো উপাদান কাঁচা দুধ। এই কাঁচা দুধ প্রতিদিন মুখে লাগিয়ে রাখলে মুখ ফর্সা হয়। আবার দুধের সরের সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে একটি ময়েশ্চারাইজার তৈরি করে মুখে ব্যবহার করা যায়। যা ফেসকে চকচকে ও সফট করে তুলে। এই ময়েশ্চারাইজারটা মুখে লাগিয়ে ২০-২৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করলে মুখের পরিবর্তন পাওয়া যায়। দুধে থাকা উপাদান যা ফেসকে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ফল পাকা পেঁপে,লেবু, কলা এসব উপকরণ দিয়ে কাঁচা দুধ সাথে মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে দুধের মত ফর্সা হওয়া যায়।



দুধ দিয়ে ত্বকের যত্ন

  • দুধ এমন একটি উপাদান যা দ্বারা ত্বক সুস্থ ও সজীব থাকে। ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরে আনতে দুধের তৈরি নানা ফেসপ্যাক ব্যবহার করা যায়।
  • কাচা দুধ ফেস মাখিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। প্রতিদিন একবার এই কাচা দুধ ব্যবহার করলে উজ্জ্বলতা ফিরে আসে খুব সহজে।
  • কাঁচা দুধ, মধু ও লেবুর রস দিয়ে একটি ফেসপ্যাক বানিয়ে ব্যবহার করলে তাড়াতাড়ি ফল পাওয়া যায়। ত্বককে কোমল ও সুন্দর করে তুলে।
  • উজ্জ্বলতা জন্য দুধ বেসন ও মুলতানি মাটি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে সপ্তাহে ৩-৪ বার। তাহলে মুখের লাবণ্য ফিরে আসে।
  • দুধ ও কলার মিশ্রণ করে একটি ফেস প্যাক তৈরি করা যায়। কলা মধ্যে থাকা ভিটামিন ও দুধে থাকা ভিটামিন খুব সহজে ত্বকের লাবণ্য ফিরে আনে এবং সুন্দর করে তুলে।
  • কাঁচা দুধ, পেঁপে ও মধু দিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে। এতে কয়েক দিন মধ্যে ফলাফল পাওয়া যায়।

দুধ খাওয়ার অপকারিতা

দুধ একটি ভালো খাদ্য হলেও কিছু মানুষের সমস্যা জন্য তাদের দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলে ডাক্তার। অনেক মানুষের অনেক রকম সমস্যা থাকে তাই যাদের দুধ খেলে সমস্যা দেখা দেয় তাদের দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকায় ভালো। যাদের দুধে এলার্জি তারা দুধ থেকে সর্বদা দূরে থাকতে হবে। কারণ অনেক মানুষের দুধের এলার্জি দেখা দিয়েছে তাই এটা খাওয়া যাবেনা যাদের দুধে এলার্জি। আবার যাদের আলসারের সমস্যা তাদের দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলে ডাক্তার।
অনেক সময় এদের দুধ খেলে ডায়রিয়া মত সমস্যা দেখা দেয়। যাদের শরীরে ল্যাক্টোজের নামক এনজাইম অভাব তারা দুধ হজম করতে পারে না তাই তাদের দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। আবার অনেক অপারেশন রুগীর দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হয়। পেট সমস্যা থাকলে দুধ না খাওয়া ভালো হজম করতে সমস্যা হয় দুধ। দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটো রয়েছে।

কিছু মন্তব্য ঃ দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা  এবং দুধের মতো ফর্সা হওয়ার উপায়

আমরা আজকের আলোচনায় জানতে পারলাম দুধ খেলে আমরা কি কি পুষ্টিগুন পাবো এবং দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং দুধের মতো ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে । তাই আমাদের সকলের উচিত নিয়মিত দুধ পান করা। নিয়মিত দুধ পান করলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ করতে প্রধান ভূমিকা রাখে।দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে পারলেন। তাই আপনার যদি এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই পোস্ট শেয়ার করবেন। নিয়মিত আপডেট নিউজ পেতে পেজটি ভিজিট করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url