লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা - লাউ শাকের পুষ্টিগুণ
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই লাউয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লাউ শাকের পুষ্টিগুণ,
লাউ খেলে কি ঠান্ডা লাগে এ সম্পর্কে আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না। তাই হয়তো
আপনি লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরাঘুরি
করছেন।কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন।আশা
করছি আপনিও জেনে যাবেন লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লাউ শাকের পুষ্টিগুণ
সম্পর্কে।
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে
নিশ্চয়ই আপনিও আজকের আলোকপাত বিষয় থেকে লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লাউ
শাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।তাই চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে
ঝটপট করে জেনে নেওয়া যাক লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা,লাউ খেলে কি ঠান্ডা
লাগে,লাউ শাক এর উপকারিতা সম্পৃক্ত সমস্ত বিষয়বস্তুগুলো জেনে নিন।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃলাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা - লাউ শাকের পুষ্টিগুণ
ভূমিকা:লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লাউ খেলে কি ঠান্ডা লাগে
লাউ প্রথমত গরমের একটি সবজি যাতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে ৯৬ শতাংশ তাই লাউ ও
খুব ঠান্ডা জাতীয় খাবার। এছাড়াও লাউয়ের প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা
আমাদের শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে ভূমিকা
পালন করে। নাও আমাদের শরীরে ক্লান্তি দূর করে এবং গরমে আমাদের শরীরকে ঠান্ডা
রাখে।
আরো পড়ুনঃ
সয়াবিন খেলে কি ওজন বাড়ে তা জেনে নিন
তাই আজকে আপনারা আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পারবেন লাউ খেলে কি ঠান্ডা লাগে,লাউ
এর উপকারিতা ও অপকারিতা, লাউ এর রসের উপকারিতা, ও লাউ শাকের পুষ্টিগুণ লাউ শাকের
রেসিপি, সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হয়েছে। তাই চলুন প্রিয় পাঠক বৃন্দ
আর কথা না বাড়িয়ে এবারের আলোচনার বিষয় লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে
জেনে নেওয়া যাক।
লাউ খেলে কি ঠান্ডা লাগে
লাউ এমন একটি সবজির যা আমাদের গরমের দিনে খাওয়া সবচেয়ে বেশি উপকারী। কারণ
লাউয়ের মধ্যে রয়েছে 96% পানি যা আমাদের শরীরকে দিয়ে হাইব্রিড করা থেকে রক্ষা
করে। গরমের দিনে যখন অতিরিক্ত পানি আমাদের শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যায়
তখন শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দেয়।
যদি গরমের সময় লাউয়ের তরকারি বা সবজি খাওয়া যায় তাহলে অনেক উপকার পাওয়া যায়
এবং শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করে। লাভের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে
যা আমাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় এবং রক্ত চলাচলের সহায়তা করে। লাউ একটি ঠান্ডা
সবজি কারণ এই লাউয়ের মধ্যে প্রচুর পানি রয়েছে।
গরমের সময় লাউ খেলে ঠান্ডা লাগে না তবে তবে লাউ ঠান্ডার দিনে খেলে ঠান্ডা লাগতে
পারে । একটি ঠান্ডা সবজি সুস্থতা বজায় রাখে লাউ খেলে। আমাদের শরীরের ভারসাম্য
রক্ষা করতে সাহায্য করে গরমের সময় লাউ খাওয়া। তা অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি যা
খাওয়ার ফলে নানা রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
লাউ শরীরের ক্লান্তি দূর করা এবং গরমে শরীরকে সতেজ ও ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
এইজন্যে লাউ শীতের সময় না খেয়ে গরমের সময় খাওয়াই উত্তম। লাউ খেলে পেট ঠান্ডা
থাকে এবং পেটের কোন সমস্যা হয় না কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও রক্ষা পাওয়া যায় কারণ
লাউয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পানি রয়েছে। জ্বর ও ডায়রিয়া মতো নানা ধরনের
সমস্যা দেখা দিলে শরীর থেকে পানি বের হয়ে যায় এবং পানি ঘাটতি দেখা দেয় সেই
সময় লাউ খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী।
লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
লাউ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি যা আমাদের শরীরের পানির চাহিদা মেটাতে পারে। চলুন
আজকে লাভের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
লাউ এর উপকারিতা
- লাউয়ের মধ্যে ৯৬% পানি রয়েছে যার ফলে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে লাউ।
- লাভের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
- অতিরিক্ত ঘামে ঘামের কারণে গরমের সময় শরীর থেকে পানি বের হয়ে যাওয়ার কারণে শরীরের ডিহাইড্রেশনে সমস্যা দেখা দিতে পারে।লাউ লাউ খেলে এই ড্রাইডেশনে সমস্যা হবে না।
- ক্লাবে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- শরীরের ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে লাউ।
- লাউ খাওয়ার পারলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় এবং শরীর সতেজ ও ঠান্ডা থাকে গরমের সময়।
- হিট হিট স্ট্রোক কমাতে সাহায্য করে লাউ কারণ লাভের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান।
- লাভের মধ্যে পানি বেশি পরিমাণে রয়েছে এবং এটি কম ক্যালরি সম্পূর্ণ একটি খাদ্য যা খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- লাউ খাওয়ার ফলে হজম শক্তিই বৃদ্ধি পায় কারণে এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে দ্রবণীয় ও অদ্রব্য নিয়ও উপাদান যা আমাদের হজমশক্তি উন্নত করতে পারে।
- লাউ খাওয়ার ফলে ত্বক মিশ্রণ ও সুন্দর কোমল হয়ে ওঠে কারণ লাউয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পানি ভিটামিন, ফাইবার, প্রাকৃতিক প্রোটিন, ভিটামিন সি ও আইরন রয়েছে যা আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী।
লাউ এর অপকারিতা
- লাউের তেমন কোন ক্ষতিকর দিক নেই তবে যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা লাউ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
- যারা ডায়াবেটিসের রোগী তারা লাউ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
- লাউের রস একটু তেতো হয় যার ফলে এটি খাওয়ার ফলে অনেকের ডায়রিয়া ও বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে।
- তেমন কোনো ক্ষতিকর দিক বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই তাই লাউ খাওয়া সকলেরই শরীরের জন্য ভালো।
লাউ এর রসের উপকারিতা
- যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তারা লাভের রস খেলে ঘুম ভালো হবে এবং শরীর সতেজ ও ঠান্ডা থাকবে।
- লাউয়ের রস খেলে জ্বর সর্দি কাশি ও হাঁপানি নানা শারীরিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কারণ এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি এবং অন্যান্য উপকারী উপাদান।
- লাউয়ের রস খেলে হৃদরোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং হৃদযন্ত্র ভালো থাকে।
- লাউয়ের রসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ফাইবার, ভিটামিন সি এবং পটাশিয়াম রয়েছে যা আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- লাউয়ের রসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
- লাউয়ের রস খেলে হজম শক্তি ভালো হয় এবং পেটে নানা রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। লিভারের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারে।
যারা অস্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং অনিয়মিত খাবার তালিকা থাকার কারণে পেটের সমস্যা ও
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা লেগেই থাকে তারা খালি পেটে লাউয়ের তৈরির জুস খেতে পারেন।
লাউয়ের জুস তৈরি করতে। লাভের জুস তৈরি করার জন্য যে সকল উপকরণ লাগবে ২০০ থেকে
৩০০ গ্রাম লাউ, পুদিনা পাতা, লবণ ও একটি লেবু।
আরো পড়ুনঃ
টানা ৭দিন ডাব খেলে কি হয় জেনে নিন
প্রথমে লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে লাউকে ছোট ছোট টুকরা করে ব্লেন্ডারে দিতে হবে এর
সাথে পুদিনা পাতাও দিয়ে একসাথে মিক্স করে বিলিন্ড করতে হবে। এরপরে ছাকনি দিয়ে
রসটুকু ছেঁকে নিতে হবে এবং এর মধ্যে লেবু কেটে লেবুর রস দিতে হবে ও সামান্য
একটু লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিক্স করতে হবে। এক গ্লাস করে নিয়মিত যদি খালি পেটে
খাওয়া হয় তাহলে পেটের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
লাউ শাক এর উপকারিতা
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সবচেয়ে বেশি উপকারী উপাদান হলো ভিটামিন সি আর
এই ভিটামিন সি রয়েছে লাউয়ের শাকের মধ্যে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে
সাহায্য করে। লাউয়ের শাক মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে এবং ঘুমের সমস্যা দূর করতে
পারে। লাউ শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা
দূর করে এবং পেটের নানা রকমের সমস্যা সমাধান করে।
লাউ এর শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, আয়রন, ফাইবার ও পটাশিয়াম রয়েছে
যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী। লাউয়ের শাক একটি ঠান্ডা সবজি এটি গরমকালের জন্য
সবচেয়ে বেশি উপকারী সবজি। বৈশাখের মধ্যে ভিটামিন সি রয়েছে যা বিভিন্ন
সংক্রামক এবং ঠান্ডা জনিত রোগ থেকে রক্ষা করে।
লাউয়ের সাথে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা গর্ভবতী নারীর জন্য খাওয়া
অত্যন্ত উপকারী রক্ত তৈরি করতে সহযোগিতা করবে। শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে
ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যা আমাদের শরীরের হাড় শক্ত করতে পারে।
রা ওজন কমাতে চান তারা নিয়মিত লাউয়ের শাকের তরকারি খেতে পারেন কারণ লাশ শাকের
মধ্যে কম ফ্যাট ও ক্যালোরি রয়েছে যা ওজন কমাতে সহযোগিতা করবে এবং শরীরে পানির
ঘাটতিও পূরণ করবে।
লাউ শাকের পুষ্টিগুণ
লাউ শাকের প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী
এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে লাউয়ের শাক। লাউয়ের সাথে
প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যা আমাদের শরীরের হাড় মজবুত
ও শক্ত করে। লাউয়ের শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা আমাদের শরীরে
হিমোগ্লোবিন তৈরি করে এবং রক্ত কনিকা তৈরি করে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে।
আরো পড়ুনঃ
এলোভেরার জেল ব্যবহারের নিয়ম জেনে নিন
গর্ভবতী নারীদের জন্য লাউ শাক খাওয়া অত্যন্ত পুষ্টিকর। লাউয়ের শাকের মধ্যে
প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা রক্তের আরো সময় বজায় রাখতে পারে। লাউ
শাকের মধ্যে এমন পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং শরীরের
ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে রাখে। লাউয়ের শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি
রয়েছে যা মানব দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেন।
লাউয়ের শাকের মধ্যে ফ্যাট মুক্ত এবং পানি রয়েছে যা ওজন কমাতে সহযোগিতা করে
ক্যালরি কম তাই। লাউয়ের শাকে রয়েছে লুইটেন ও জিয়েজ্যান্থিন চোখের রোগ প্রতিরোধ
করে যথা রাতকানা চোখে ঝাপসা দেখা, চোখে ছানি পড়া ইত্যাদির রোগ প্রতিরোধ
করে।লাউয়ের শাকের অনেক রকমের পুষ্টিগুণ রয়েছে। এইজন্যে লাইট শাখাওয়া
স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
লাউ শাকের রেসিপি
লাউয়ের শাকের পুষ্টিগু উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেক কিছুই জানলাম তাহলে এবার
জেনে নেয়া যাক ক্লাবের শাকের দিয়ে কি কি রেসিপি তৈরি করা যায়। লাউয়ের শাকের
মজাদার একটি রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আপনারা অবশ্যই নিজেদের বাসায় তৈরি
করতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক লাউয়ের শাকের রেসিপি জন্য কি কি উপাদান
লাগে।
উপাদান :
- লাউ শাক- ১ কেজি
- চিংড়ি মাছ -২৫০ গ্রাম
- লবণ -স্বাদমতো
- কাঁচা মরিচ- ৭/৯টা
- পেঁয়াজ -২ টা
- রসুন- ১টা
- মরিচের গুঁড়ো - আধা চামচ
- হলুদের গুড়া - আধা চামচ
- সয়াবিন তেল - পরিমাণ মতো
রেসিপি :- প্রথমে লাউ শাক ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে তারপর
ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিতে হবে। এরপর চিংড়ি মাছ ভালো করে পরিষ্কার করে
চিংড়ি মাছকে ধুয়ে নিতে হবে। লাউশাকে সিদ্ধ দিয়ে এর সাথে লবণ, রসুন, কাঁচা
মরিচ দিতে হবে করতে হবে একটি প্যানে।সবথেকে যে পানিটি বের হবে সেই পানিটি
ভালোভাবে শুষে নেওয়ার পরে লাউয়ের শাক নামিয়ে রাখতে হবে।
আরেকটি প্যানে তেল দিয়ে এর মধ্যে পরিমাণ মতো পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে হবে এবং
সামান্য পরিমাণে হলুদ ও একটু মরিচের গুড়া ও লবণ স্বাদ মতো দিতে হবে শুধু চিংড়ি
মাছের জন্য কারণ শাকে আগে লবণ দেওয়া আছে। এরপর চিংড়ি মাছ কে ভালোভাবে ভেজে
নিতে হবে।
এরপর চিংড়ি মাছের মধ্যে সিদ্ধ করা লাউয়ের শাক দিয়ে ভালোভাবে নাড়তে হবে ।
লাউয়ের শাকের সম্পূর্ণ পানি শুকিয়ে গেলে সুন্দরভাবে নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে
লাউয়ের শাক দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি। খেতে খুবই সুস্বাদু আপনারাও আপনাদের
বাসায় অবশ্যই একদিন তৈরি করে দেখতে পারেন।
আমাদের শেষ বার্তা: লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লাউ শাকের পুষ্টিগুণ
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে
পড়ে লাউ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লাউ শাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতেও
বুঝতে পেরেছেন। এছাড়াও আপনি লাউ শাকের রেসিপি,লাউ শাকের উপকারিতা,লাউ খেলে কি
ঠান্ডা লাগে এ সমস্ত বিষয়গুলো আপনার জন্য অনেক উপকারে আসবে।এতক্ষন সময় আমাদের
সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ
হাঁসের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই
সকলের সাথে শেয়ার করবেন। কেননা তারা এই আর্টিকেল পড়ে লাউয়ের উপকারিতা ও
অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবে এবং অনেক উপকৃত হবে। তা বন্ধুগণ আজ এ পর্যন্তই
আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ
থাকুন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url