সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় - রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম

আপনি সিল্ক শাড়ি কিনবেন ভাবছেন কিন্তু সিল্ক শাড়ি আপনি খুব ভালোভাবে চেনেন না এবং আপনি কি রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন।তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন।কেননা আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোকপাত করতে যাচ্ছি সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় এবং রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম সম্পর্কে। তাই আপনি যদি সিল্ক কাপড় চেনার উপায় সম্পর্কে অবগত না থাকেন তাহলে আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিতে পারেন।

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও জানতে পারবেন সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় ও রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম এছাড়াও আপনি আরো জানতে পারবেন সিল্কের শাড়ি কোথায় বিখ্যাত এবং হাফ সিল্ক শাড়ি চেনার উপায়। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আমরা এবার জেনে নিই সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় সম্পর্কে।

শাড়িতেই মানায় নারীদের আর এই নারীদের পছন্দের শাড়ির মধ্যে হলো সিল্ক শাড়ি। আপনারা অনেকেই আছেন সিল্ক শাড়ি কিনবেন ভাবছেন কিন্তু আপনি সিল্ক শাড়ি চেনেন না। এবং আপনি রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম সম্পর্কেও জানেন না।তাহলে আপনি অবশ্যই শাড়ি কিনার আগে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিন।তাহলে আপনি খুব সহজে কাপড় চেনার উপায় রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম সম্পর্কে জানতে পারবেন।

এ ছাড়া আপনি আরো জানতে পারবেন সিল্কের শাড়ি কোথায় বিখ্যাত,সিল্ক কাপড়ের দাম,সিল্ক কাপড়ের বৈশিষ্ট্য,হাফ সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় সহ বিস্তারিত জানতে পারবেন।তাহলে চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা এবারে ঝটপট জেনে নেব সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় এবং রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম সম্পর্কে।

আমরা অনেকেই সিল্ক শাড়ি কিনতে চাই কারণ অনেকেরই পছন্দের তালিকার মধ্যে এই শাড়িটি পড়ে। বাংলাদেশের আগের শাড়িগুলোর মধ্যে সিল্ক জামদানি এ সকল শাড়িগুলোর চাহিদা অনেক বেশি। তাই এখনো সবচেয়ে বেশি সিল্ক শাড়ি চাহিদা রয়েছে দেশে এবং দেশের বাইরে এই শাড়ির রপ্তানিও করা হয়। সিল্ক শাড়িতে রেশম পোকা দ্বারা তৈরি করা হয়।

সিল্ক শাড়ি জেনার একটি উপায় রয়েছে। সেটি হল যে আপনি যখন সিল্ক শাড়ি কিনবেন তখন কাপড় থেকে একটু সুতা বের করে নিয়ে আগুনে একটু পুড়িয়ে নিবেন সুতা টুকু কে যদি আগুনে পোড়ানোর পর রেশম পোকার গন্ধ বের হয়। এবং সুতাপুরে ছাই হয়ে যায় তখনই বুঝবেন কাপড়টি আসলে রেশম সুতাই তৈরি।

অন্যদিকে পলিস্টার সুতার পোড়ালে কোন গন্ধ তো বের হবেই না বরং তা আঠার মতো আটকে যাবে এই দুই তফাতেই আপনি সিল্ক শাড়ি চিনতে পারবেন। বাংলাদেশের মধ্যে রাজশাহীতে সবচেয়ে বেশি সিল্ক শাড়ি তৈরি করা হয়। রাজশাহী শহর সিল্ক শাড়ির জন্য বিখ্যাত। এখান থেকে সিল্ক শাড়ি বিদেশে রপ্তানি করা হয় এতে আমাদের দেশেরও অনেক চাহিদা বৃদ্ধি পাই এবং মান উন্নয়ন হয়।

এটা মেয়েই একবার হলেও চিকিৎ শাড়ি কিনতে চাই। মেয়েদের পছন্দের তালিকার মধ্যে সিল্ক শাড়িটি থাকবেই। কেনার সময় আপনি যেন ঠকে না জানেন সেই জন্য আপনারা এই পদ্ধতিটি অবলম্বন করতে পারেন আসল সিল্ক শাড়ি কেনার জন্য।

মেয়ে মানুষ মানে শারীর প্রতি আগ্রহী কারণ বাঙালি নারীরা শাড়িতেই নারী দিন মনে করে। এইজন্য তারা শাড়ি পড়তে সবচেয়ে বেশি আগ্রহী। মেয়েরা সব সময় যে কোন অনুষ্ঠানে শাড়ি পড়তে চাই। এই শাড়িটি কিনতে গেলে অনেকেই জানে না যে কিভাবে চিনবে। অনেকে তোর ঠোগেও যায় শাড়ি কিনতে গিয়ে নকল শাড়িকে আসল বলে চালিয়ে দেয়।

হাফ সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় রয়েছে। আপনারা যদি সেই উপায়টি জানেন তাহলে আপনারাও আসল শাড়ি কিনতে পারবেন। হাফ সিল্ক শাড়ি সাধারণত খুব নরম ও পাতলা হয় হাফ সিল্ক শাড়ি সবচেয়ে উপযোগী দিন দিনের চাহিদা বেড়েই চলেছে। আপনি যখন হাফ সিল্ক শাড়ি কিনবেন তখন আপনি শারীর একটি অংশ আপনার হাতের মধ্যে নিয়ে দুই হাত দিয়ে দলা মুছড়াবেন।

যদি দলা মোচড়ানোর পরে শাড়িটি ভাগ করে যায় তাহলে ধরে নেবেন এই শাড়িটি নকল। এখন সুতি শাড়িতে সুতার ব্যবহার কমিয়ে সিল্কের ব্যবহার বাড়িয়ে দেয়া যার ফলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শাড়ি পরার পর শাড়ি ফুলে থাকে। অরিজিনাল সুতি হাফ সিল্ক শাড়ি চেনার আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে শাড়ির যে অংশ থেকে সুতা বের হয়ে রয়েছে।

সেই অংশটিতে আগুন ধরিয়ে আপনি উড়িয়ে দেখতে পারেন যে শাড়ি দিয়ে যদি সুতা থেমে থেমে জলে তাহলে শাড়িটি অরিজিনাল আর যদি শাড়ি আগুনে ধরে রাখার পর আগুন বেশি অংশ জড়িয়ে ধরে নিলে শাড়িটি নকল। তবে আপনারা খুব সহজেই হাফ সিল্ক শাড়ি চিনতে পারবেন এবং নিজের যে না ঠকে অরিজিনাল শাড়িটি কিনে আনতে পারবেন।

আমরা অনেকেই সিল্ক শাড়ি পড়তে পছন্দ করি তবে আমরা এটা কি জানি যে সিল্ক কাপড়ের বৈশিষ্ট্য কি কি। অনেকেই জানিনা কাপড় কেনার পর যে এটা আসল না নকল। সিল্ক শাড়ি মেয়েদের প্রায় কমবেশি সকলেরই পছন্দের তালিকায় থাকে। বিয়ে বা বড় যে কোন অনুষ্ঠানেই সিল্ক শাড়ি পড়ে থাকে।

স্কুলের পছন্দের তালিকার মধ্যে এই সিল্ক কাপড় থাকে এই সিলিক কাপড়ের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব । এখানে এই দুটি সহজ উপায় রয়েছে ম্যানুয়াল চক্ষু পরিমাপ যার মাধ্যমে আমরা চোখে দেখে পরিদর্শন করে বুঝতে পারব।

ম্যানুয়াল চাক্ষুষ পরিমাপ

• কাপড় সাধারণত রেশম সুতা দিয়ে তৈরি করা হয় তাই এই কাপড়টি যখন পোড়ানো হয় বা একটু আগুন লাগে তাহলে রেশমের গন্ধ বের হয়।

• চাক্ষুষ পরিদর্শন দ্বারা বাস্তবে রেশম একটি সুন্দর মুখটা দীপ্তি এবং একটি নরম দীপ্তি রয়েছে। রাসায়নিক ফাইবারে ডিপি এর ফেব্রিক ডাউনলি উজ্জ্বল উজ্জ্বল হয়।

• সিল্ক ফাইবারগুলি সরু এবং দীর্ঘ তুলো ফাইবারগুলি ছোট এবং উলটি কার্লি।রাসায়নিক ফাইবার ভালো এককতা রয়েছে।

• হাত অনুভব পদ্ধতি: সিল্ক চামড়া থেকে নরম মিশ্রণ এবং আরামদায়ক মনে হয়।

• জলন পদ্ধতি :

• যখন রেশম পোড়াতে থাকে তখন এর পালসে পাল্টাবার গন্ধ থাকে। অ্যাশেজ ভাঙ্গড় ভাঙ্গুর ঝরঝরে এবং কালো।
• রেয়ন জলন্ত কাগজের রাসায়নিক গন্ধ রয়েছে এটা খুব দ্রুত বার্ন। অ্যাশেজ ছাড়া, হালকা ছাড়া, ধূসর হয়, ধূসর কালো ছাই একটি ছোট পরিমাণে
• তুলা এবং পলিয়েস্টার বাজারে যখন তারা একটি খুব দুর্বল মিষ্টি স্বাদ আছে। ছাই কঠিন এবং বৃত্তাকার হয় এবং জপমালা প্রণয়ন।
• উভয়দুলা এবং শ্বাস পোড়া কাগজ বন্ধ আছে আজ গুলি নরম এবং কালো এবং ধূসর।

সিল্ক কাপড়ের নানা রকমের দাম হয়ে থাকে। কেউ সিল্কের শাড়ি কেনে কেউ সিল্কেরথ্রি-পিচ কেউ গজ হিসেবেও কিনে থাকে। সিল্কের শাড়ির দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। সিল্কের শাড়ি কিনতে হলে একটা শাড়ির দামি ২০০০ থেকে ৩০০০ হাজার থেকে শুরু হয়। এই শাড়ির লাখ টাকারও পাওয়া যায়। মি সিল্কের গুণগত মান নিয়ে অবশ্যই তুলনা করতে পারবেন না অন্য শাড়ির সাথে কারণ এই শাড়ি অনেক সফট হয়ে থাকে।

অনেকে থ্রি পিস কিনে থাকে সিল্কের তারাও ২০০০ থেকে ২৫০০ হাজারের মধ্যে উন্নত মানের সিল্কের থ্রি পিস পেয়ে যাবে। যত বেশি দাম হবে তত বেশি গুনগত মান ভালো পাবে সিল্কের জিনিসের দাম একটু বেশিই হয়। সুতা দিয়ে যেহেতু সিল্কের শাড়ি তৈরি করা হয় এই জন্য এটার দাম একটু বেশি হয়। 

গজ হিসেবে সিল্কের কাপড়ের দাম ২০০ টাকা গজ থেকে শুরু হয়। অনেকেই গড হিসেবে কাপড় কিনে ও সিল্কের জামা তৈরি করে থাকে। যেহেতু সিল্ক একটু উন্নত মানের কাপড় সেজন্য এই কাপড়ের একটু দাম বেশি পড়ে।গুণগতমান যেমন ভালো তেমনি পড়েও আরাম পাওয়া যায় এই কাপড়টি অনেক সফট ও নরম হয়ে থাকে। কাপড়ের কোয়ালিটি যত বেশি ভালো হয় কাপড়ের দামও তত বেশি হয়ে থাকে।

রাজশাহী সিল্ক শাড়ির দাম অনেকেই জানতে চান কারণ রাজশাহীতে সবচেয়ে বেশি সিল্ক শাড়ি কারখানা রয়েছে। রাজশাহী সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত এই সিল্ক শাড়ির জন্য বহু বছর ধরে এই রাজশাহীতে সিল্ক শাড়ি তৈরি হয়ে থাকে। সিল্কের গুণগত মান ভালো হয় এই শাড়ির দাম সবসময়ই একটু বেশি হয়ে থাকে।

রাজশাহী সিল্ক থেকে সিল্ক আপুর যদি কিনতে চান তাহলে আপনি ভালো মানের শাড়ি কিনতে হলে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা মধ্যে পেয়ে যাবেন। তবে আপনি কোন কমদামের মধ্যেও ভালো স্থগিত শাড়ি পেয়ে যাবেন হালকা কাজের মধ্যে আপনি যদি নিতে চান ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকার মধ্যেও সিল্কের শাড়ি পাবেন।

আপনি যত বেশি সফ্ট এবং কোয়ালিটি সম্পূর্ণ শাড়ি নিবেন আপনার একটু শাড়ির দামও বেশি মূল্য হবে। রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী সিল্ক শাড়ি আপনি যদি নিতে চান তাহলে রাজশাহীর মধ্যে অনেকগুলো শোরুম হয়েছে সিল্কের এখান থেকে আপনারা খুব সহজেই কিনে নিতে পারবেন দেখে শুনে রাজশাহীর সিল্ক শাড়ি।

যেহেতু সেখান থেকে কারখানা থেকে তৈরি করা হয় সিল্ক শাড়ি তাই এখান থেকে নিলে নকল শাড়ী থেকে আসল শাড়ি পাওয়াটা বেশি সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনারা সবাই রাজশাহী যদি যেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনারা রাজশাহীর সিল্ক শাড়ি কিনে নিতে পারেন।

সেখানে অনেক ধরনের শোরুম রয়েছে এবং সুন্দর সুন্দর সিল্কের শাড়ি পাঞ্জাবি থ্রি পিস নানা ধরনের পোশাক রয়েছে। আপনারা ঘুরে ঘুরে নিজের পছন্দ অনুযায়ী সিল্কের যেকোনো সারাটি পাঞ্জাবি নিতে পারেন।

সিল্কের শাড়ি অনেকে পড়তে সাচ্ছন্দ্যবোধ করে এই জন্য সিল্ক শাড়ি কিনে থাকে। সিল্ক শাড়ি গুণগত মান ও সিল্কের শাড়ি চেনার উপায় জানতে হবে। তাহলে সিল্ক শাড়ি কোথায় বিখ্যাত অনেকে জানেনা। সিল্ক শাড়ি বেশি ভাগ অংশ ভাগলপুরে, বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলাতে উৎপাদিত হয়। তসর সিল্ক ওড়িশার পটচিত্র এবং পশ্চিমবঙ্গের কাঁথা সেলাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। ছত্তিশগড় ও মধ্য প্রদেশেও তসর সিল্ক তৈরি করা হয়।

সিল্ক শাড়ি এসকল জেলায় বেশি বিখ্যাত এসকল জায়গায় মানুষ বেশি সিল্ক শাড়ি পছন্দ করে। মেয়েদের পছন্দ তালিকায় সিল্ক শাড়ি থাকে। তারা যে কোন ছোট বড় অনুষ্ঠানে সিল্কের শাড়ি কিনে থাকে। বাংলাদেশের সিল্ক শাড়ি জন্য বিখ্যাত রাজশাহী। এখানে ছোট বড় ৭৪ টা কলকারখানা রয়েছে যেখানে প্রতি নিয়ত সিল্ক শাড়ি তৈরি করা হয়।

রাজশাহীতে রেশম পোকা থেকে সুতা তৈরি করে তারা সিল্কের শাড়ি, পাঞ্জাবি, থ্রি-পিচ ইত্যাদি তৈরি করে যা দেশের পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানি করা হয়। বাংলাদেশের ভারতীয় উপমহাদেশে মূলত মোগল আমলে সিল্কের চাষ শুরু হয়। আর সিল্কের মূল অঞ্চল ছিল বাংলাদেশের রাজশাহী ভারতের মুর্শিদাবাদ সহ আরো কয়েকটি অঞ্চল।

সেই ধারাবাহিকতা এখানো রাজশাহী সিল্কের শাড়ি খুবই জনপ্রিয়। রাজশাহী থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রচুর পরিমানে সিল্কের শাড়ি কাপড় সরবরাহ করা হয়। রাজশাহী সিল্কের কাপড় দিনে দিনে অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

প্রিয় শুভাকাঙ্ক্ষী আপনি নিশ্চয় আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে এসেছেন এবং আপনি সিল্ক শাড়ি চেনার উপায় এবং রাজশাহী সিল্ক শাড়ি দাম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এখন নিশ্চয়ই আর্টিকেলটি আপনার তুই তো শাড়ি কিনার জন্য অনেক উপকারে আসবে। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতে করে তারা তাদের পছন্দের সিল্ক শাড়ি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে এবং বুঝতে পারবে।আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে চান।তাহলে আপনি আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন কেননা আমরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

আর্টিকেলগুলো মিস না করতে চাইলে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করতে ভুলবেন না।তা ভিউয়ার্স আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে এ পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এ দোয়া করি।