মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায় - রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির খাবার কি

আপনি এখন নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায়  এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির খাবার কি সে সম্পর্কে তাহলে প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন। কেন নয় আমরা আজকে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করব মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে।তাই আপনাকে জানতে হলে এবং আপনি যদি জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন এবং জেনে নিন মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায়।

আমরা সকলেই তো দৈনন্দিন জীবনের জন্য বিভিন্ন রকমের খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু আমরা কি এইটা জানি রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির খাবার কি এবং মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায় কি হয় তোবা আমরা অনেকেই জানিনা তাই আমার সকল না জানা ভাই-বোনদের জন্য এই আর্টিকেলটি তাই আপনি যদি জানতে চান তাহলে এ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

আজকে আমরা এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনে রাখা প্রয়োজন এমন একটি আর্টিকেল আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি কেননা আমরা আপনারাই আর্টিকেল পড়ে মেধা শক্তি বৃদ্ধির খাবার, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির উপায়, মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায়, পেনিসের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির ব্যায়াম, 

রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির খাবার কি সহ কোন বাদাম খেলেছি ত্রিশক্তি বাড়ে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় ইসলাম এই সমস্ত বিষয়গুলো এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য শেয়ার করেছি তাই আপনি মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায় গুলো জানার জন্য আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

যে সকল খাবার খেলে আমাদের মেধার শক্তি বৃদ্ধি পায় সে সকল খাবার যখন শিশুদের খাওয়ানো হয় তাদের দ্রুত মেধা বিকাশ করে। আপনাকে অল্প বয়সে কথাবার্তা ভুলে যান মনে রাখতে পারেন না সব কথা এই জন্য যে সকল খাবার খেলে মেধা শক্তি বৃদ্ধি পাবেনিয়মিত সে সকল খাবার খেতে হবে । চলুন জেনে নেয়া যাক মেধা শক্তি বৃদ্ধি করার খাবারের নাম গুলো।

বাদাম: আমরা সচরাচর সকলেই জেনে থাকি যে বাদামের মধ্যে প্রচুর ভিটামিন ও পুষ্টি রয়েছে। বাদাম খেলে মেধা শক্তি বৃদ্ধি পায়। বাদামের মধ্যে প্রধানত ভিটামিন ই, ভিটামিন বি কমপ্লেক্, এবং আরো কিছু মিনারেলস তেমন ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, জিংক ও ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, কপার সেলেনিয়াম আছে বাদাম।

তৈলাক্ত মাছ: যেসকল মাছে ফ্যাট রয়েছে সে সকল খাবার খেলেও মেধাশক্তি বৃদ্ধি পায়।শিশুদের সবসময় তৈলাক্ত যুক্ত মাছ খাওয়াতে হবে তাদের দ্রুত মেধা বিকাশের জন্য।

ডার্ক চকলেট: ডার্ক চকলেট এ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে এবং ক্যাফিন সহ প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক উদ্দীপক থাকে জাম এটা শক্তি বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে।

ওটস: ওর চেয়ে বিভিন্ন রকমের উপাদানের মিশ্রণ রয়েছে যার ফলে ওটস নিয়মিত খেলে মেধা শক্তি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এইজন্য নিয়মিত উঠছে খেতে হবে।

এছাড়াও প্রাকৃতিক সবজি নানা রকম টাটকা শাকসবজি খেতে হবে সকল পুষ্টি উপাদানই মেধা শক্তি বৃদ্ধির জন্যও জরুরী। মাছ মাংস ডিম দুধ থেকে প্রোটিন আমি সো ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ হয়। তাই সকল খাবারই নিয়মিত খেতে হবে।

• স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন শুধু আপনার শরীরকে সচল করে না এটি আপনার মস্তিষ্কে সঠিক ও সচল রাখে ।
• এমন সব কাজ করুন যেসব কাজ করতে আপনি বেশি পছন্দ করেন।
• আপনি পারেন অন্যকে শিখার নিজেই শিখেন তাহলে আপনার স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি হবে এবং সে কাজটি আপনি ভুলবেন না।
• মগজের শক্তির জন্য বেছে নিন সঠিক খাবার যে সকল খাবার খেলে আপনার মগজের শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
• পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে এবং রেস্ট নিতে হবে দৈনিক একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
• গান শুনুন গবেষকরা দেখিয়েছেন কিছু সংগীত স্মরণ শিখতে বৃদ্ধি করতে উপকার রাখে।
• স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে এমন সকল খাবার খেতে হবে ক্যালসিয়াম প্রোটিন ম্যাগনেসিয়াম আইরনযুক্ত খাবার আমিষ খেতে হবে নিয়মিত।
• যখন শরীর সুস্থ থাকবে তখন স্মরণশক্তি ও বৃদ্ধি হবে যদি আপনি নিয়মিত ইয়োগা মেডিটেশন করে থাকেন।

মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করার জন্য স্ট্রেস কমাতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে সমস্যা থেকে দূরে থাকার। যে সকল কাজ করলে আপনার মনের মধ্যে সব সময় স্ট্রেস আসবে চিন্তা থাকবে যে সকল কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। করতে হবে যে সকল কাজ করলে আপনার ভালো লাগবে। মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করার জন্য আপনাকে যে সকল খাবার খেলে আপনার মস্তিষ্ক ভালো থাকবে সে সকল খাবার খেতে হবে।

গান শুনুন বই পড়ুন নিজের ভালোলাগার কিছু কাজ করুন তাহলে আপনার স্ট্রেস কম হবে এতে আপনার মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলক বৃদ্ধি পাবে। নিজেকে সবসময় চিন্তা মুক্ত রাখতে হবে এবং স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করার চেষ্টা করতে হবে। জীবন নিয়ে বেশি চিন্তা করা যাবে না মস্তিষ্ককে সবসময় সচল রাখতে হবে। যে কাজটি করে আপনি আনন্দ পাবেন সেই কাজটি আপনাকে করতে হবে।

বর্তমান সময়ে ছোট বাচ্চাদের মধ্যে স্মৃতিশক্তি রাশের প্রবণতা বেশি দেখা যায়। বাছাই পড়তে বসলে পড়া মনে থাকে না, মনে করে যে আমার বুদ্ধি কম তাই আমার ভালো ফলাফল হয়নি। স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার কারণে এটি হয়। আর এই সমস্যা সমাধানের জন্য প্রতিনিয়ত বহু চেষ্টা করে যায় আমরা। কমে যাওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু অল্প বয়সে যখন স্মৃতিশক্তি কমে যায় এটা অস্বাভাবিক একটা বিষয়।

এ সমস্যার সমাধান অনেকেই খুঁজে থাকে। ব্রেনের মধ্যে থাকা হিপোক্যাম্পাস মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে কাজ করে। বিজ্ঞানীদের মতে ব্যায়াম দেহের সাথে একটি মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি উদঘাটন করে এবং মগজের নতুন কোষ উৎপাদন করে। ব্যায়াম করার ফলে এই হিপোক্যাম্পাস উত্তেজিত ও স্থিত হয়ে ওঠে এবং স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে সহায়তা করে।

প্রতিনিয়ত কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের অক্সিজেন এবং গ্লুকের সরবরাহ হয় যার ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায় স্মরণ শক্তি ও বৃদ্ধি পায়। রোজ নিয়মিত ব্যায়াম করুন সকাল সন্ধ্যা। মগজে শক্তি বৃদ্ধি করতে যে সকল খাবার খেতে হবে তার মধ্যে অন্যতম কলা, মাছের মাথা ও তেল, কলিজা,পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, মেডিটেশন করুন, স্ট্রেস কমান ইত্যাদি করলে মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং স্মৃতিশক্তিও বৃদ্ধি পায়।

আমাদের দেশে বেশির ভাগ পুরুষেরই এখন নানা রকম যৌন সমস্যা হয়ে থাকে। বাহ্যিকভাবে কোন সমস্যা দেখা না দিলেও অভ্যন্তরীণ সমস্যা দেখা দেয়। পেনিসের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করার জন্য যে সকল ব্যায়াম করতে হবেনিয়ে আজকে আলোচনা করব । যাদের লিঙ্গের রক্ত সঞ্চালনা সঞ্চালনের সমস্যা রয়েছে তারা আজকে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে পেনিসে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির ব্যায়াম জেনে নিন।

ব্যায়াম করার সময় যৌন বিষয়ক চিন্তা থেকে বিরত থাকবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন কোনো ভাবেই বীর্যস্থল থেকে বীর্য বেরিয়ে না পড়ে।

• টয়লেট কিংবা আপনার নিজের রুমের দরজা ভালো করে বন্ধ করে চেয়ার কিংবা চৌকিতে পা ঝুলিয়ে বসতে হবে। এমন স্থানে বসা যাবে না যে মনের মধ্যে সংকোচন করবে যে কেউ দেখে ফেলছে।
• পরনের কাপড় সরিয়ে আপনার নিজের লিঙ্গ কে হালকা ভাবে উত্তেজিত করুন। (তবে এমনভাবে উত্তেজিত করেন না যে বীর্য বেরিয়ে আসে)
• এবার দুই হাত হালকা করে সরিষার তেল কিংবা পার্সোনাল লুব দিয়ে ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিন।
• আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল এবং তর্জনী আঙ্গুলের আগা একে অপরের সাথে এমনভাবে যুক্ত করুন যেন গোলাকার দেখতে মনে হয়।

এরপর ওইরকম হাতের আঙ্গুল দিয়ে ঘোড়ার দিক থেকে লিঙ্গের গা ঘেঁষে লিঙ্গের আগা দিয়ে হাতে উঠানামা করতে হবে। সঞ্চালন করুন যেভাবে গরুর দুধ দেওয়ানো হয় অনেকটা সেভাবে করতে পারেন। ডান হাত যখন লিঙ্গের আগার কাছাকাছি যাবে তখন বাম হাত একইভাবে গোড়া থেকে শুরু করে আগার দিকে নিয়ে যেতে হবে।

এক হাতের একবার করে সঞ্চালন করটাকে আমরা এক রিপিট গণনা করব। এভাবে করে দিনে পাঁচবার ৪০ বার রিপিট করবেন। ষষ্ঠ থেকে দশম দিনে আরও ৪০ বার বাড়াবেন প্রতিদিন ৮০ বার করবেন। এভাবে করে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে তাহলে আপনার দুই সপ্তাহের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে।

আমাদের শরীরে নানাভাবে সমস্যা দেখা দেয় এর মধ্যে অন্যতম হলো রক্ত সঞ্চালন যখন কমে যায়। তখন শরীরের মধ্যে নানা রকমের রোগ বালাই দেখা দেয়। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করার জন্য যে সকল খাদ্য খেতে হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক যে কোন কোন খাবার খেলে দ্রুত রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।

• সবুজ শাকসবজি ব্রকলি পালং শাক বৈশাখের মতো সবুজ সকল শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি পাওয়া যায়। এ সকল সবজি খেলে দ্রুত রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।
• আয়রন যুক্ত খাবার খেতে হবে যে সকল খাবারের লাল রঙের হয় সে সকল খাবার খেলেও শরীরে রক্ত উৎপাদন হয়।বেদনা, টমেটো, গাজর ও কচুর শাক খেলে আয়রনের ফলে রক্ত উৎপাদন হয় মানুষের শরীরে।
• রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে রসুন খুবই উপকারী রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন যার রক্তনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে।
• সাইট্রাস ফল খেলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে বৃদ্ধি পায়। যে সকল ফলের মধ্যে সাইট্রাস রয়েছে সে সকল ফল খেলে রক্তশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয়।
• গাজর, মটরশুটি এবং ডাল চলেলে রক্ত তৈরির কাজ করে এবং এরা সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হলো এগুলোতে শুধু আয়রনই থাকেনা ফলিক এসিড ও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।

বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার খেলে স্মৃতিশক্তি ও কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। বাদামের মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের অনেক পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। স্মৃতিশক্তির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং স্মৃতিশক্তিকে সচল রাখতে সহযোগিতা করে বাদাম। জন্য নিয়মিত বাদাম খাওয়া ভালো। নিয়মিত শুকনা ফল খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে। যেমন কাজুবাদা, কাঠবাদাম, আখরোট, পিস্তা, চিনাবাদাম, কুমড়া বীজ, সূর্যমুখীর বীজ ও তিল বীজ, কিসমিস, খেজুর ইত্যাদি শুকনা খাবার খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বাদাম খুবই উপকারী। এই বাদামের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়া, প্রোটিন, ফাইবার, সেলেনিয়াম, ভিটামিন সি ও আন্টি অক্সিডেন্ট, এমাইনো এসিড, পটাশিয়াম এবং ওমাগো থ্রী ও ফ্যাটি এসিড যা আমাদের স্মৃতি শক্তি কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। শরীরে সকল পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করতে পারে।

আমরা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার জন্য নানা রকম খাবার গ্রহণ করে থাকি। ইসলামিক উপায় ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে পারি। ইসলামিক উপায় স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার জন্য কি করতে হবে তার বর্ণনা দেয়া হলো।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,......" যখন ভুলে যান, তখন আপনারা পালনকর্তা কে স্মরণ করুন" তাই আমাদের উচিত জিকির তাসবীহ(সুবহান আল্লাহ) তাহমীদ (আলহামদুলিল্লাহ) তাহালীল( লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) ও তাকবীর( আল্লাহু আকবর) এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত আল্লাহকে স্মরণ করা।

এছাড়া দোয়া জিকির করা এবং পাপ কাজ থেকে দূরে থাকা। মুখস্ত কি তোর বিষয়ে এর উপর আমল কর। কোন কিছু শেখার একটি উদ্যম উপায় হল তা অন্যকে সেখানে আর এই জন্য আমাদেরকে একই বিষয়ে বারবার এবং বিভিন্ন উৎস থেকে পড়তে হবে । মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাদ্য গ্রহণ করতে হবে নিয়মিত সুষম খাদ্য খেতে হবে। পরিমিত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে। জীবনে যতগুলো অপ্রয়োজনীয় ব্যাপার সমূহ রয়েছে সেগুলোকে ত্যাগ করতে হবে সব সময় ইসলামিক পথে চলতে হবে।

প্রিয় পাঠক বিন্দু আশা করছি আপনারা এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির উপায় এবংরক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির খাবার কি সে সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে জানতে পেরেছেন এখন নিশ্চয়ই আমাদের এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে। এবং আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য।

আপনি যদি একজন আর্টিকেল প্রেমিক হয়ে থাকেন এবং নিয়মিত আর্টিকেল করতে ভালোবাসেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তা বন্ধুরা আজকে অনেক কথা বললাম যদি আপনাদের মাঝে কোন ভুল কথা তুলে ধরি তাহলে আমাকে মাফ করে দিবেন। সে পর্যন্ত আপনারা সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনাই করি।