মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা - মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা ২০২৪

আপনি কি মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা এবং মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা ২০২৪  এই বিষয়ে জানার জন্য তথ্য খুঁজছেন? তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন। কেননা আমরা এই পোস্টে মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা এবং মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা ২০২৪  সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তাই কোথাও না গিয়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন আর জেনে নিন মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা।

আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও জেনে নিতে পারবেন মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা, মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা ২০২৪  মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম কত সে সম্পর্কে। তাই আর কথা না বাড়িয়ে এবারে আমরা মূল আলোচনার বিষয় জেনে নেওয়ার চেষ্টা করব মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা সে সম্পর্কে।

মালয়েশিয়া নামক শহরগুলোতে ঘুরতে যেতে কার না ইচ্ছে করে কিন্তু সেই ইচ্ছে গুলোর মাঝে কিছু বাধা থেকে যাই অজানা। তাই আজকে আমরা এই আর্টিকেল থেকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব মালেশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা এবং মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা ২০২৪ ,মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন, মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা চেক, মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম কত সে সম্পর্কে। তাই কোথাও ঘুরাঘুরি না করে অযথা সময় নষ্ট না করে আপনার মূল্যবান টিপস সম্পর্কে আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত স্টেপ বাই স্টেপ পড়তে থাকুন।

মানুষ অনেক দর্শনীয় স্থান ঘুরতে পছন্দ করে যারা টুরিষ্ট যে কোন জায়গাতে   তারা দেশ-বিদেশ ঘুরে পছন্দের জায়গা গুলো দেখতে চাই। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ টুরিস্ট ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়া যায়। মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য টুরিস্ট ভিসা চেক যেভাবে করতে হয় তা হয়তো অনেকেই জানেনা। অনলাইনের মাধ্যমে মালয়েশিয়া ভিসা চেক সহ সকল দেশের ভিসা এখনো করা যায়। এখন বাংলাদেশ প্রযুক্ত নির্ভর হওয়ার কারণে সবকিছু এখন অনলাইনের মাধ্যমেই করে থাকে।

আপনারা জানতে চাই পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়ার ভিসা চেক করার উপায় কিভাবে। কারণ অনেক পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করাটা অনেক বেশি পছন্দ করে এবং নিরাপদ মনে করে। ভিসা চেক করার জন্য এই লিংকে যেতে হবে এরপর নিচে ছবির মত একটি পেজ দেখতে পাবেন।

পাসপোর্ট নাম্বার ন্যাশনালিটির নাম ন্যাশনালিটি সিলেক্ট করে Carian অপশনে ক্লিক করলে ভিসার তথ্য পেয়ে যাবে।

• no passport - আপনার পাসপোর্ট নাম্বার লিখুন
• Warganegara - Bangladesh সিলেক্ট করতে হবে
• Nama- নিচের নাম লিখুন
• warganegara- Bangladesh সিলেক্ট করতে হবে
• শেষে Carian অপশনে ক্লিক করলে ভিসার তথ্য চেক করতে পারবেন।

এভাবে খুব সহজে অনলাইন এর মাধ্যমে আপনি মালোশিয়া টুরিস্ট ভিসা আপনার পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা চেক করতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে যে সকল মানুষরা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়া যায় তারা হয়তো জানে যে মালয়েশিয়া যাওয়ার টুরিস্ট ভিসার দাম কত। মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম প্রায় ৫৮০০ টাকা লেগে থাকে এটি শুধুমাত্র প্রসেসিং ফি অন্যান্য যত খরচ রয়েছে সেগুলো ছাড়া শুধুমাত্র প্রসেসিং করতে এই টাকা লাগে। মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা যাওয়ার দাম প্রচুর কারণ মালয়েশিয়ার একটি উন্নত দেশ যেখানে প্রায় সকল কিছুই উন্নত মানের হয়ে থাকে।

যারা নতুন ভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা করতে চাই হয়তো তারা অনেকেই জানে না যে মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা করতে কত টাকা খরচ পড়ে। আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা করতে কত টাকা খরচ পড়ে।

দেশে থাকা অবস্থায় আপনি আপনার পাসপোর্ট করতে বা অন্যান্য কাজ করতে যে সকল খরচ হয় এগুলো ভিসার অন্তর্ভুক্ত হয় না। ভিসা প্রসেসিং করতে যে খরচটি লাগে সেটি শুধুমাত্র ভিসার খরচ হিসেবে ধরা হয়। মালয়েশিয়ার এমপ্লয়মেন্ট ভিসাতে আপনি যদি যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে বর্তমানে সেই ভিসা প্রসেসিং এ খরচ হবে প্রতিবছরের জন্য মালয়েশিয়ান 200 আর এম। আবার আপনি যদি বিজনেস ভিসার জন্য মালয়েশিয়া তে যেতে চান তাহলে আপনার ভিসা প্রসেস করতে খরচ হতে পারে বাংলাদেশী ৬০০০ থেকে ৭ হাজার টাকা। 

অনেকের বেশি জরুরী মেডিকেল ভিসাতে মালয়েশিয়া যেতে চাইলে তারও খরচ হতে পারে 6000 থেকে 7000 টাকা। যারা মালয়েশিয়া যাওয়ার এন্টি ভিসার মাধ্যমে যারা যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য ভিসা প্রসেসিং খরচ হবে ১৯৯৯ আইএনআর। উপরে যে সকল তথ্যগুলো দেয়া হয়েছে এগুলো শুধুমাত্র ভিসা প্রসেসিং এর খরচ কিন্তু বাইরেও ভিসা করতে গেলে অনেক বেশি খরচ হয় যেগুলো হয়তো আপনারা আগে থেকেই জেনে আছেন।

বাংলাদেশের প্রায় মানুষই ভ্রমণ প্রেমী তারা দেশ-বিদেশ ঘুরে ভ্রমণ করতে পছন্দ করে। মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা বহুদিন ধরে বন্ধ থাকা আর করোনার কারণে প্রায় সকল দেশেরই টুরিস্ট ভিসা বন্ধ ছিল। ২০২৪ সাল থেকে মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা দেওয়া শুরু হয় এবং আপনারা অনায়েসে মালয়েশিয়া থেকে ঘুরে আসতে পারেন। মালয়েশিয়া একটি সুন্দর ও মনোরম পরিবেশের দেশ যেখানে ঘুরতে যাওয়ার মত অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা রয়েছে।

মালয়েশিয়া বিশ্বের অন্যতম একটি সুখী দেশ। যেখানে আমাদের বাংলাদেশের প্রায় অনেক শ্রমজীবীরা নিজের জীবিকা নির্বাহ করার জন্য কাজের উদ্দেশ্যে যেয়ে থাকে আবার অনেকেই টুরিস্ট ভিসায় ঘুরতে যাই। অনেকে হয়তো মালয়েশিয়া যাওয়ার টুরিস্ট ভিসা কত টাকা লাগে জানিনা আজকে আপনাদেরকে জানাবো মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা করতে কত টাকা খরচ হয়।

বাংলাদেশ থেকে প্রায় কয়েক বছর ধরে মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন ধরনের টুরিস্ট ভিসা বন্ধ ছিল এর পাশাপাশি করোনা মহামারীর কারণেও সকল বিচারই বন্ধ ছিল। কিন্তু খুশির খবর একই এপ্রিল ২০২৪  থেকে মালয়েশিয়ার সকল ধরনের টুরিস্ট ভিসা খুলে দেওয়া হয়েছে যদি আপনি বাংলাদেশী হয়ে থাকেন তাহলে আপনিও মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা চিন্তা করতে পারেন এখন। 

আপনি যদি মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং খরচ সম্পর্কে জানা না থাকলে আপনি বর্তমানে কত টাকা খরচ পর রে সেটা আপনাদের এখনই জানাবো। মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং নিয়ে ৫৮০০ টাকা প্রসেসিং খরচ বা প্রসেসিং ফি ধার্য করা হয়েছে। বিশেষ দ্রষ্টব্য টুরিস্ট ভিসা ফি যে কোন মুহূর্তে পরিবর্তন করা হতে পারে।

বাংলাদেশি মালয়েশিয়াতে টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করে থাকে বিভিন্ন কারণে অনেকে টুরিস্ট ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়াতে নিজেদের ব্যক্তিগত কাজের জন্য যায়। আপনি কি মালয়েশিয়াতে যেতে চান নিজের ব্যক্তিগত কাজে বা ঘুরতে অথবা মেডিকেলের কোন ট্রিটমেন্ট নিতে। মালয়েশিয়া টুরিস্ট বিরসা হতে কতদিন লাগে এবং মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা পেতে কেমন খরচ হয় এই বিষয় নিয়ে অনেকের মনে নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে।

এছাড়াও বাংলাদেশের কোন এজেন্সি মালয়েশিয়া ট্যুর এর জন্য ভালো হবে এ সকল কিছুই অনেকের মনে ঘুরপাক খায়। চলুন আর দেরি না করে আপনাদেরকে মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা কিভাবে পেতে হয় এবং কত দিন সময় লাগতে পারে কত টাকা খরচ হয় জানায়। বাংলাদেশী ঈদের জন্য টুরিস্ট ভিসা নিয়ে আপনি ৩০ দিনের বেশি মালয়েশিয়াতে থাকতে পারবেন না।

টুরিস্ট ভিসা সহ সকল প্রকার ভিসারী ই ভিসায় আবেদন করতে হবে। মালয়েশিয়া ইউ ভিসা আবেদন করার জন্য ই সেবার মাধ্যমে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং আবেদন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় আপনার ইনফরমেশন দিতে হবে। যেমন

• নাম
• জাতীয়তা বা ন্যাশনালিটি
• পাসপোর্ট নাম্বার
• জেন্ডার
• জন্ম তারিখ
• বর্তমান ঠিকানা
• পোস্ট কোড
• শহরের নাম
• দেশের নাম
• ফোন নাম্বার

এ সকল তথ্য দিয়ে সবগুলো সাবমিট করতে হবে কোন ভুল তথ্য দেওয়া যাবে না এতে আপনার ভিসা পেতে সমস্যা হতে পারে। আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যমে পুলিশ ভিসা করে মালয়েশিয়া ভিজিট করতে চান তাহলে আপনার খরচ একটু বেশি হবে। ৫৮০০ টাকার মত মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার ফি যদি এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করা হয়। আর নিজের বিচার আবেদন করলে ২৫০০ টাকা লাগতে পারে। ভিসা জন্য আবেদন করার পরে আপনি ভিসাটি পেয়েছেন কিনা এর জন্য আপনি চেক করতে পারেন।

আপনি যদি মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে ই সেবার অ্যাপস মাধ্যমে খুব সহজে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন। এখন মালয়েশিয়া ভিসা পেতে হলে অবশ্যই বি এম আই টির ডাটাবেজ রেজিস্টার করতে হয়।

নিজের দক্ষতা অনুযায়ী অনলাইনে মালয়েশিয়ার ভিসার জন্য আবেদন করে অনুমোদন এজেন্সি কিংবা সরকারিভাবে ভিসা প্রক্রিয়াকরণ করে মালয়েশিয়া যাওয়া যায়।

মালয়েশিয়া ভিসার জন্য তিন ভাবে আবেদন করতে পারেন।

• মালয়েশিয়া ই- ভিসা
• সরকারিভাবে মালয়েশিয়া যেতে হলে নিম্নোক্ত দুটি উপায়ে আবেদন করতে হয়।
• বিএমইটির কার্যালয় থেকে
• আমি প্রবাসী অ্যাপস
• মালয়েশিয়া ভিসার জন্য আবেদন পদ্ধতি এইভাবে করতে পারেন।

এজেন্সির মাধ্যমে মালয়েশিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে এই লিংকে ভিজিট করে আপনার প্রয়োজনীয় ভিসার ধরন অনুযায়ী আবেদন ফ্রন্ট ডাউনলোড করুন।এরপর সঠিকভাবে তথ্যগুলো পূরণ করে আপনার সকল ডকুমেন্টসহ অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন ও ভিসাফি পরিশোধের মাধ্যমে মালয়েশিয়া ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন খুব সহজেই। বর্তমানে ভিজিট ভিসা ও অন্যান্য ভিসার জন্য এভাবে আবেদন করা হয়।

পাসপোর্ট পাসপোর্ট সাইজের ছবি দক্ষতা ভিত্তিক সনদ নিয়ে বিএমইটি কার্যালয়ে গিয়ে মালয়েশিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে বর্তমানে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য বাংলাদেশে বিভিন্ন জেলায় মোট ৪২ টি বিএমইটির কার্যালয়ে রয়েছে। এছাড়াও ১১ টি বাংলাদেশে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে আবেদন করতে পারবেন। কার্যালয়ে গিয়ে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী অফিসের কর্মীদের বলে সঠিকভাবে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। পরবর্তীতে আবেদন গ্রহণ করা হলে বিএমইটির ডাটাবেজ থেকে অথবা মোবাইল নাম্বারে জানিয়ে দেওয়া হবে।

আমি প্রবাসী অ্যাপ একটি প্রবাসী সেবা প্রদান ও ভিসা আবেদনের জন্য সরকার অনুমোদিত আমি প্রবাসী অ্যাপ ডাউনলোড করে তা ওপেন করতে হবে।

• আপনার পাসপোর্ট স্ক্যান করে ও অন্যান্য সকল তথ্য বি এম ই টি রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর তথ্য যাচাইয়ের জন্য ৭২ ঘণ্টা সময় নেয়া হবে তথ্য যাচাই সম্পূর্ণরূপে হলে বিকাশের মাধ্যমে ৩০০ টাকা ফি পরিশোধ করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে।

• এরপর অ্যাপ এ লগইন করে মেইন পেজে বিএমইটির রেজিস্ট্রেশনের পাশে চাকরি খুঁজুন অপশন পাবেন।সেখানে প্রবেশ করার পর চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারেন।

• এরপর আপনার পছন্দের চাকরি বিস্তারিত অপশনে গিয়ে পরবর্তীতে আমি প্রবাসী অ্যাপ এ মেসেজ ইনবক্স অপশন থেকে তা জানতে পারবেন এবং মালয়েশিয়া কাজের জন্য ভিসায় যেতে পারেন।

• মালয়েশিয়ার ভিসার জন্য আবেদন করতে যে সকল কাগজপত্র লাগবে।
• অনলাইনে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম
• ছয় মাস মেয়াদ সম্পূর্ণ পাসপোর্ট
• জাতীয় পরিচয় পত্র
• সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর পাসপোর্ট সাইজের ছবি
• রিটার্ন এয়ার টিকিট কপি
• হোটেল বুকিং এর কপি
• ব্যাংক স্টেটমেন্ট
• পূর্বে মালয়েশিয়া ভিজে গিয়ে থাকলে ভিসার কপি
• কোন আমন্ত্রণে মালয়েশিয়া গেলে রেফারেন্স লেটার
• এ সকল ডকুমেন্টগুলো নিয়ে মালয়েশিয়ার ভিসার আবেদন করতে পারবেন।

এভাবে খুব সহজে আপনারা মালয়েশিয়া ভিসা যেতে পারেন। মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা পেতে কোন রকমের ভোগান্তি শিকার হতে হবে না যদি আপনি অনলাইনে নিজে থেকে ভিসার জন্য আবেদন করে থাকেন।

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই আমাদের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে বুঝতে পেরেছেন মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা এবং মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা ২০২৪। এছাড়াও আপনি আরো জানতে পেরেছেন মালেশিয়া টুরিস্ট ভিসা চেক, মালেশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন, মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম কত সে সম্পর্কে।

তাই এখন নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল আপনার মালয়েশিয়া সংক্রান্ত টুরিস্ট ভিসা সকল সমস্যার সমাধান করতে সহায়তা করবে।এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আমাদের পোস্ট আপনার ভালো লাগলে আপনার পরিচিতিদের সাথে শেয়ার করুন। আজ এই পর্যন্তই আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।