অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি - অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম

অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি এবং অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমরা আপনাকে এই আর্টিকেল মাধ্যমে শিখিয়ে দিব অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই আপনি যদি আগ্রহ প্রকাশ করেন অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম তাহলে আমরা শুরু করতে পারি অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি নিয়ে সকল টিপস।
অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি - অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম

আপনি যদি এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আমি আশা করছি আপনি এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবেন। তাই চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এবারে এবারে বিস্তারিত জেনেনি অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি সম্পর্কে এবং অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম গুলো।
পোস্ট সূচিপত্রঃঅনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি - অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম

ভূমিকা।অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি । অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম

আমরা সকলে জমি নিয়ে অনেক সময় ঝামেলার মধ্য পড়ে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন আপনি ঘরে বসে অনলাইনে মাধ্যমে আপনার জমির সকল কাজ করতে পারবেন তাই যদি না জেনে থাকেন তাইলে আপনি এই পোস্টটি একটু মন দিয়ে পড়ুন তাহলে আপনি এখনি জেনে যাবেন অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি এবং অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম।
আমরা কিন্ত আপনার জন্য এই আর্টিকেল স্পেশাল ভাবে জমি সংক্রান্ত সকল তথ্য গুলো সংরক্ষণ করেছি তাই আপনি কোথাও না গিয়ে সবকিছু জানতে এই পোস্ট গুলো পড়েন জমি খারিজ করার খরচ, জমি খারিজ করতে কত দিন সময় লাগেম ই নামজারি করতে কতদিন সময় লাগে ও জমির মিউটেশন করতে কত টাকা ফ্রি লাগে এ সমস্ত জানতে আপনি আর্টিকেল মন দিয়ে পড়ুন।

জমি খারিজ করতে কি কি কাগজ লাগে

জমি খারিজ করতে কি কি কাগজ লাগে তা কি আপনি জানেন? আমাদের প্রত্যকের কিছু জমি রয়েছে সেগুলো সরকারি নিয়ম অনুযায়ী আবার ট্র্যাস্ক দিয়ে হয় অর্থাৎ জমি খারিজ করার প্রয়োজন হয় তাই আমি আপনাদের আজকে জানাবো আপনার জমি খারিজ করার জন্য কি কি কাগজ লাগে। চলুন জেনে আসা যাক ।
  • ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • এক কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
  • জমির দলিলের ফটোকপি
  • ব্যক্তির স্বাক্ষর প্রয়োজন
  • বায়া দলিলের ফটোকপি
  • আর এস খতিয়ানের ফটোকপি
  • সংশ্লিষ্ট জমির এস এ খতিয়ান ফটোকপি
  • ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের কপি

ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি

জমি খারিজ করার জন্য সবচেয়ে যে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হচ্ছে একজন ব্যক্তির জাতীয় পরিচয় পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড। ভোটার আইডি কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যতীত একজন ব্যক্তি সে কোন দেশের নাগরিক তা সত্যায়াতি করা সম্ভব না।

তাই জমি খারিজ করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড সংরক্ষণ করে নিতে হবে। ন্যাশনাল আইডি কার্ড আপনি যে দেশের নাগরিক হবেন সেই দেশের প্রতিটা কাজে লাগে। মনে রাখবে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

বর্তমান সমায়ে আমদের দেশে জাতীয় পরিচয় পত্র ও এনআইডি কার্ড ছাড়াও স্মার্ট কার্ড প্রচলন শুরু হয়েছে। তাই স্মার্ট কার্ড জমি খারিজ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। আপনাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে ব্যাক্তির নামে জমি খারিজ করবেন সেই ব্যক্তির নামে যেন জাতীয় পরিচয় পত্র আছে কিনা।
যে ব্যক্তির নামে জমি খারিজ করা হবে সেই ব্যক্তির নামে যদি জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকে তাহলে সে ব্যক্তি তার জমি খারিজ করতে পারবে না এবং তার জমি বা প্রাপ্য সম্পত্তি পাবে না।

এক কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি

জমি খারিজ করার জন্য অবশ্যই সে ব্যক্তির পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে। পাসপোর্ট সাইজের ছবি ব্যতীত অন্য কোন ধরনের ছবি গ্রহণযোগ্য হবে না। কারণ পাসপোর্ট সাইজের ছবি একটি নির্দিষ্ট ছবি যা ছাড়া একজন ব্যক্তির চেহারা শনাক্ত করা সম্ভব না বা মেশিনে স্কানিং করা যায় না। তাই পাসপোর্ট সাইজের ছবি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

জমির দলিলের ফটোকপি

জমি খারিজ করতে গেলে আপনার জমির দলিলের ডকুমেন্টস বা দলিলপত্র প্রয়োজন। জমির দলিল এবং ডকুমেন্টস ছাড়া জমি খারিজ করা সম্ভব না। কারণ জমির দলিলপত্র দিয়ে জমির যাবতীয় তথ্য খুজে বের করতে হয়। তাই আপনাকে জমি খারিজ করার আগে অবশ্যই জমির দলিলপত্র ব্যবস্থা করে রাখতে হবে,

ব্যক্তির স্বাক্ষর প্রয়োজন 

মনে রাখবেন স্বাক্ষর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জমির মালিক স্বাক্ষর ব্যতীত জমি খারিজ করা সম্ভব না। স্বাক্ষর শুধু সেই ব্যক্তির প্রয়োজন হবে যে ব্যক্তি জমির মালিকাধীন হিসেবে নাম থাকবে। তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন যে আপনার স্বাক্ষর কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার জমি খারিজ করতে গিয়ে যদি আপনি সেখানে স্বাক্ষর না করে অন্য কোন ব্যক্তি স্বাক্ষর করে করে থাকে তাহলে কিন্ত সেই জমি আপনার নামে খারিজ না হয়ে অন্য যে ব্যক্তি স্বাক্ষর করেছে সেই ব্যক্তি জমির অংশীদার হবে। তাই স্বাক্ষর বিষয়ে আপনাকে ভালো মতো খেয়াল রাখতে হবে।

বায়া দলিলের ফটোকপি 

আপনি কি বায়া দলিল মানে জানেন বায়া দলিল হলো আপনি যার কাছে জমি ক্রয় করছেন সে ব্যক্তির দলিল। শুধু মাত্র বায়া দলিল দিয়েই যে সিমাবদ্ধ এমনটা না । বায়া দলিল ছাড়া জমির পূর্বের সকল কাগজ পত্র প্রয়োজন হতে পারে। সব জায়গায় জমি খারিজ এর জন্য বায়া দলিল এর দরকার হয় না যদি হয় তাহলে এটি ব্যবহার করেতে পারেন।

আর এস খতিয়ানের ফটোকপি

যদিও বা সিএস খতিয়ান জমি খারিজের বিষয়বস্তু না, তবে সিএস খতিয়ানের ৫০ বছর পর আর এস খতিয়ান আবির্ভূত হয়। আর এস খতিয়ানের ইংরেজী শব্দ হচ্ছে ( Revisional Survey) আর এস খতিয়ান অনেক একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা জমি ক্রয়কারী এবং বিক্রয়কারীকে এই উপর নির্ভর করতে হয়। আমাদের জন্মভুমি সৃষ্টি হওয়ার আগে আর এস খতিয়ান ব্যবহার একদম ছিল না।

আমাদের দেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর আর এস খতিয়ান ব্যবহার শুরু করা হয়। তাই এই খতিয়ানকে বাংলাদেশের খতিয়ান হিসেবে ধরা হয়।আর এস খতিয়ান বুঝার উপায় এখানে একটি মাত্র পৃষ্ঠায় খতিয়ান লম্বালম্বি রেখা বা দাগ টানা থাকে।

সংশ্লিষ্ট জমির এস এ খতিয়ান ফটোকপি

এস এ খতিয়ান ইংরেজী প্রতিশব্দ বলা হয় State Acpuistion Survey। আপনি যদি জমি খারিজ করতে চান তাহলে এস এ খতিয়ান অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আনুমানিক ১৯৫০ সালের দিকে এস এ খতিয়ান প্রচলন শুরু হয়। সে সময় সরকারি কর্মকর্তাগণ মাঠে না গিয়ে অফিসে বসে এস এ খতিয়ানের সকল কার্যক্রম করতেন। এস এ খতিয়ান সম্পূর্ণ হাতে লিখা হয়।
এটি কোন কম্পিউটার প্রিন্ট হয় না। এবং এটি সাধারণত ১ পৃষ্ঠায় লিখা হয় একটির বেশি পৃষ্ঠা ব্যবহার গ্রহণ যোগ্য হয় না। এস এ খতিয়ানকে ৬২ খতিয়ান বা টেবিল খতিয়ান নামে পরিচিত অর্জন করে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের কপি

যেকোন সম্পত্তি কেনার পর অথবা অর্জনের পর সরকারকে কর প্রদান করতে হয়। জমি খারিজ করার জন্য কর কর প্রদানের রেকর্ড এবং কপি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই আপনার কোন জমি থাকলে নির্দিষ্ট সময়ে কর পরিশোধ করুন।

জমি খারিজ করার খরচ

নামজারি করতে কত টাকা লাগে এবং জমি খারিজ করতে কত টাকা লাগে এমন প্রশ্ন হইতো যে কোন মানুষের মনে ঘুরে বেড়াচ্ছে কেননা দেশের নাগরিক হিসেবে সব মানুষের কিছু না কিছু জমি রয়েছে। তাই সবার জমি সময় মতো সরকারী ভাবে খারিজ করতে হয় তাই আমই আপনাদের আজকে জানিয়ে দিব আসলে কত টাকা খরচ হয় এবং আপনি খারিজ করতে গিয়ে প্রতারণা হচ্ছেন নাকি?

জমির খারিজ বা নামজারি খরচ কে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে প্রথমে ২০ টাকার কোর্ট ফ্রি লাগবে তারপর ৫০ টাকার নোটিশ জারি ফ্রি, রেকর্ড সংশোধন লাগে ১০০০ টাকা খতিয়ান ফ্রি ১০০ টাকা এই সহ সর্বমোট টাকা লাগে ১১৭০ টাকা।

নামজারি বা মিউটেশন হলো জমি সংক্রান্ত বিষয়ে মালিকা কানা পরিবর্তন করা। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যদি বৈধ ভাবে জমি/ভূমি মালিকানা নিযুক্ত হলে সরকারি রেকর্ড পরিবর্তন করে তার নামে আপডেট হালনাগাদ করাকেই নামজারি বলে।

যদি কোন ব্যক্তি নামজারি সম্পূর্ণ করে তাকে একটি খতিয়ান নথি দেওয়া হয় সেখানে তার মালিকানার নিজের ঠিকানার মালিক ও মালিক গনের নাম, মৌজা , নাম, নম্বর (জে এল নম্বর), দাগে জমির পরিমান, জমির দাগ নম্বর, মালিকের প্রাপ্য জমির অংশ উল্লেখ করা থাকে।

জমি খারিজ করতে কতদিন সময় লাগে

একটি সময় কোন জমি কিনলে নিজের নামে নামজারি করতে সরকারি ভূমি জরিপের মাধ্যমে জমির মালিকানা পরিবর্তন করতে স্বত্বতা লিপি করতে মানে মৌজা ম্যাপ ও খতিয়ান তৈরি করতে ভূমি মন্ত্রাণালয় এক তথ্য জানা গেছে ১০ বা ১৫ বছরের ভূমি পরিবর্তন প্রস্তত করতো।

কোন জমির যদি পরবর্তী সময়ে অন্য কেউ মালিকানা পরিবর্তন করতে বা জমি মালিকের মৃত্যুর পরে উওরাধিকার হিসেবে এবং জমি কেনা বেচা করলে তা এক মালিকের থেকে অন্য মালিকের নামে পরিতবর্তন করার জন্য ভূমিস্বত্বের তথ্য হালনাগাদ করতে হয়।
এজন্য একটি সময় একজন সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাছে গিয়ে হাতে নাতে নামজারি আবেদন করতে হতো। তাই বর্তমান সময়ে আমাদের সবার সুবিধার জন্য অনলাইনে নামজারি ফি পরিশোধের ব্যবস্থা সহ ই নামজারি সিস্টেম চালু করা হয়েছে।

আপনি এখন কোন কম্পিউটার দোকানে গিয়ে অনলাইন মাধ্যমে আপনার জমির যেকোন সমস্যা যেমন জমি খারিজ করা ই নামজারি করা সহ সকল কাজ গুলো আপনি অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে করতে পারবেন এবং টাকা আপনাকে অনলাইনে মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হবে।

বাংলাদেশ সরকার ভুমি মন্ত্রাণলয় মানুষের কষ্ট ভোগান্তি দূর করতে অনলাইন সিস্টেম চালু করেন। তাই আপনি এখন ২৮ দিনের মধ্য আপনার জমি খারিজ করতে পারবেন। তবে হ্যা নামজারি আবেদন করার জন্য জমিটা আপনি ক্রয় করেছেন, ওয়ারিশ, ডিক্রি, নিলাম বন্দোবস্ত কোন সূত্রে পেয়েছেন তা নিধারণ করতে হবে। তাই ভুমি নামজারি প্রক্রিয়া ২৮ দিনের মধ্য নিষ্পতি হয়ে যায়।

অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি

অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি নিয়ে আপনি চিন্তিত? তাই আমি আপনাদের শিখিয়ে দিব ঘরে বসে অনলাইন জমি খারিজ করার পদ্ধতি । বর্তমান সময়ে ভূমি মন্ত্রাণালয় নতুন সিস্টেম চালু করেছে ভূমি সেবা।
যার ফলে নাগরিকরা এখন ঘরে বসে অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখা বা ঊঠানো, ঘরে বসে ভূমি সংক্রান্ত মামলার শুনানি, অনলাইনে ভূমি তথ্য সেবা, অনলাইনে জমির খাজনা পরিশোধ করা, কিভাবে করবেন তাই আমি আপনাদের সুবিধার জন্য সরকারী অনলাইন সেবার ওয়েবসাইট লিংক দিলাম আপনি এই লিংকে ঢুকে আপনি জমি সংক্রান্ত যেকোন সমস্যা অনলাইনে সমাধান করে নিতে পারবেন। 
অনলাইন জমি খারিজ করার লিংক https://mutation.land.gov.bd/

অনলাইন জমি নামজারির ওয়েবসাইট

অনলাইন জমি খারিজ করার জন্য https://mutation.land.gov.bd/ এই সাইটি ক্লিক করে আপনি জমি খারিজ করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।


আপনারা যারা জমি ক্রয় করছেন কিন্ত এখনো নামজারি করেন নাই তারা চাইলে নামজারির জন্য ঘরে বসে জমির প্রয়োজনীয় নথি পত্র গুলো সংরক্ষণ করে আবেদন করতে পারবেন খুব সহজেই। এবং আপনার নামজারি কার্যক্রম সম্পূর্ণ হলে আপনি অনলাইনে জমি খারিজ মামলার শুনানিতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। কিভাবে আপনি অনলাইনে জমি খারিজ বা নামজারি করার জন্য আবেদন করবেন তা নিচে সুন্দরভাবে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।

অনলাইনে জমি খারিজ করার জন্য যে সমস্ত কাগজপত্র লাগবে

  • ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • এক কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
  • জমির দলিলের ফটোকপি
  • ব্যক্তির স্বাক্ষর প্রয়োজন
  • বায়া দলিলের ফটোকপি
  • আর এস খতিয়ানের ফটোকপি
  • সংশ্লিষ্ট জমির এস এ খতিয়ান ফটোকপি
  • ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের কপি
উপরক্ত সমস্ত নথি পত্র গুলো আবেদন করার আগে আপনাকে কম্পিউটা স্কানিং করে JPG, PNG, PDF করে রাখতে হবে। তারপর প্রথমে আপনাকে একটি Crome বা ব্রাউজার ওপেন করতে হবে এরপর address বারে লিখুন https://mutation.land.gov.bd/ নিচে দেখতে এমন একটি পেজ ওপেন করুন।

আপনি এইটা ফ্রিলাম করার পর নিচে আরো এমন একটি ফরম আসবে তারপর এইটা পূরণ করতে হবে।

অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম

আপনি অনলাইনে যে জমি খারিজ এর জন্য আবেদন সম্পূর্ণ করলেন তা কিভাবে নিশ্চিত করবে দেখেনি এই লিংকে থেকে https://mutation.land.gov.bd/ কারণ আপনার আবেদন কি অবস্থায় আছে কতদূর যাচ্ছে তা অনলাইনে জানতে পারবেন এবং আপনার আবেদন যদি কোন কারণে বাতিল হয়ে যায় কি কি কারণে বাতিল হয়েছে তার সমস্ত কিছু আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

আপনার বিভাগ আবেদন আইডি ও ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং নিচের ঘরে পাশে যে শর্ত রয়েছে তা যোগফল বা বিয়োগফল করে আবেদনটির অবস্থা দেখে নিতে পারবেন।

শেষ কথাঃ অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি

আশা করছি আপনি আমাদের আর্টিকেল পড়ে আজকের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অনলাইনে জমি খারিজ করার পদ্ধতি এবং অনলাইনে জমির খারিজ দেখার নিয়ম সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন। নিশ্চয় এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আমাদের এই আর্টিকেল আপনার ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url