রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত বিস্তারিত জানুন
প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি
ইউরেনিয়াম কত এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কত মেগাওয়াট সে
সম্পর্কে।যদি আপনি এ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত
সে সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি এবং জেনে নিন রুপোর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত সে সম্পর্কে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জেনে রাখা উচিত কেননা তা
আমাদের শিক্ষাকে ক্ষেত্রে এবং সাধারণ জ্ঞান অর্জনের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করবে। আপনারা যারা এখনো রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি
ইউরেনিয়াম কত এবং রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কত মেগাওয়ার্ট সে
সম্পর্কে।তাই আমি যদি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ চিহ্ন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে
আপনাকে এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃরূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম
কত
সূচনা: রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের দিনের পর দিন বিদ্যুতের উন্নয়ন ঘটছে বর্তমান সরকার ঘরে
ঘরে বিদ্যুৎ প্রদান করেছে। যদি আমরা আজ থেকে কিছু বছর আগের দিকে যাই তাহলে আমরা
বিদ্যুতের ঘাটতি কি জিনিস সে সম্পর্কে বুঝতে পারব। কিন্তু বর্তমান সময়ে বিদ্যুৎ
আমাদের সকল চাহিদা পূরণ করছে, তার কারণ এবং তা সম্ভব হচ্ছে এর উপর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করার কারণে তাই আমরা আছি আপনাদের সাথে শেয়ার করব রুপপুর
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত এবং রুপপুর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্র কত মেগাওয়ার্ট।
এছাড়া রুপোর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র মোট খরচ কত,রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ
কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা কত,রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ কত
বছর,রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কবে উদ্বোধন করা হয় সে সম্পর্কে আমরা
আজকের এই আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত নিচে জেনে নেবো।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ কত বছর
রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে বাংলাদেশের একটি স্বপ্ন পূরণ। এই রূপোর
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি তৈরি করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ
প্রকল্পটি হাতে নাই এবং সফলভাবে তৈরি করতে কাজ শুরু করেন। রূপপুর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ ৬০ বছর। রাশিয়ার কারিগরি ও অর্থনীতিক সহযোগিতার মধ্যে
দিয়ে বাংলাদেশ পারমাণবিক প্রকল্প কমিশন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
কথা অনুযায়ী ডিসেম্বরের ২০২৫ সালের মধ্যে চালু করার কথা।রয়েছে রূপপুর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্র। বাণিজ্যিক ভাবেই প্রকল্প আয়ুকাল ৬০ বছর ধরা হয়েছে। প্রকল্পে
পরাজয়ের লোক ডঃ মুহাম্মদ শওকত আকবর বলেছেন সামনে বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে
প্রথম ইউনিটের সব কাজ শেষ হয়ে যাবে। এরপরই প্রথম চুল্লিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
করা যাবে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালুর বা কমিশনিং প্রক্রিয়ায় এই চুল্লি স্থাপন
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রুপোর কেন্দ্রে দুটি ইউনিটের
২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে প্রাথমিকভাবে এক
লক্ষ ও ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ ধরা হয়েছে। প্রথম ইউনিটের জন্য ২০২৪ সালের
মাঝামাঝি আর দ্বিতীয় ইউনিটের জন্য ২০২৫ সালের লক্ষ্য ধরা হয়েছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা কত
বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ
কেন্দ্র। এই কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের ২০২৩ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রম শুরু
হবে। রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ২৪০০ মেগাওয়ার্ট।রুপপুর
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করতে একলকে ১৩ হাজার ৯২ কোটি টাকার এই প্ল্যানটি
দুটি ইউনিট রয়েছে।
যার প্রতিটির ১০০০ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষমতা রয়েছে। চুক্তি
অনুসারে এই খরচের টাকার মধ্যে ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে ধার দেবে
রাশিয়া।শেখ হাসিনা গত ১৯ অক্টোবর দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প
প্ল্যান্টের প্ল্যান্টের দ্বিতীয় ও সর্বশেষ চুল্লি উদ্বোধন করেন।
প্রথম চুল্লিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ শুরু হবে ২০২৩ সালে ডিসেম্বর মাসে পুরোপুরি
কাজ শুরু হতে ২০২৪ সাল সময় লাগতে পারে। দ্বিতীয় চুল্লিতে পুরোপুরি ভাবে কাজ
চালু হবে ২০২৫ সালে। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ ২০১৭ সালে নভেম্বরে
শুরু করা হয়। এর কাজ শেষ হলে ভারত ও পাকিস্তানের পর বাংলাদেশেও তৃতীয় এশিয়ান
দেশ হিসেবে পরমাণু শক্তি ব্যবহারকারী হয়ে উঠবে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট খরচ
পাবনা জেলায় রূপপুর এই পারমাণবিক চুল্লি নির্মাণ করা হয়েছে রাশিয়া সহযোগিতার
মাধ্যমে। রুপোর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিটের ২৪০০ মেগা ওয়ার্ট
বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে প্রাথমিকভাবে এক লক্ষ
১৩,০০০হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ হয়েছে। বাংলাদেশের একক প্রকল্প হিসেবে এটি
সবচেয়ে বড় কোন অবকাঠামো প্রকল্প বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
রাশিয়া সহযোগিতার মাধ্যমে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়। একলা ১৩ হাজার
৯২কোটি টাকার এই প্ল্যান্টের দুটি ইউনিট রয়েছে, যার প্রতিটির ১ হাজার
২০০মেগাওয়ার্ট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষমতা রয়েছে। চুক্তি অনুসারে এই খরচের টাকার
মধ্যে ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে রাশিয়া দিবে বাংলাদেশকে।
এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে নভেম্বর মাসে
২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম চুল্লিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কাজ শুরু হবে। এরপরে
এশিয়ান দেশ হিসেবে পরমাণু শক্তি ব্যবহারকারী হয়ে উঠবে বাংলাদেশ। বিদেশিদের তৈরি
করা নকশা দ্বারা অনেক অপরূপ ও সুন্দরভাবে নির্মাণ করা হচ্ছে রুপপুর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কত মেগাওয়াট
রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে নভেম্বর
মাসে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দীর্ঘ ছয় বছরের মধ্যে এই
প্রকল্পটির কাজ পুরোপুরি শেষের দিকেই। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম চুল্লিতে
বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ শুরু হবে। পাবনা জেলার রূপপুর এই পারমাণবিক চুল্লি নির্মিত
হয়েছে রাশিয়ানদের নকশা ও তাদের আরর্থায়নে সহযোগিতার মাধ্যমে ঋণ হিসেবে
বাংলাদেশকে রাশিয়া অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
তৈরি করতে।
আরো পড়ুনঃ ভারতীয় ভিসা পেতে কতদিন লাগে
রুপপুর কেন্দ্রে দুটি ইউনিটে ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। এই বিদ্যুৎ
উৎপাদন করতে প্রাথমিকভাবে ১ লক্ষ ১৩,০০০হাজার কোটি টাকা বা আরো বেশি খরচ ধরা
হয়েছে। প্রকল্পটি আর কিছুদিনের মধ্যেই প্রথম চুলের কাজ শুরু করবে। যার জন্য
সকলেরই অপেক্ষায় রয়েছে। এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ও তৃতীয় স্থানে
পারমাণবিক চুল্লি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করব।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কবে উদ্বোধন করা হয়
রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি তৈরি করার জন্য মেগা বাজেটের এই প্রকল্পটি
হাতে নেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে
রাশিয়া সহযোগিতা করেন বাংলাদেশকে ঋণ হিসেবে অর্থ দিয়ে। ২০২১ সালের ১০ই অক্টোবর
এবং ২০২২ সালে ১৮ই অক্টোবর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে
ভার্চুয়ালি এই কেন্দ্রের প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিটের পারমাণবিক চুল্লি যথাক্রমে
উদ্বোধন করেন।
অভয় অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পাবনার ঈশ্বরদীতে যুক্ত হন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এই মেঘা বাজেটের কাজটি শুরু হয় ২০১৭ সালের
নভেম্বর মাসে। এই এত বড় মেগা বাজেটের প্রকল্পটি তৈরি করতে রাশিয়া সহযোগিতা
করেছেন।
বাংলাদেশের কর্মকর্তারা আশা করছেন ২০২৩ সালে ডিসেম্বর অথবা ২০২৪ সালের প্রথম দিকে
বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। পারমাণবিক বিদ্যুৎ
কেন্দ্রে চালুর জন্য কমিশনিং প্রক্রিয়ায় এই তুললি স্থাপন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত
বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ অনেক বেশি হওয়ায় বিদ্যুতের দাম অনেক হচ্ছে।
জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বর্তমানে সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে
পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন। পৃথিবীতে পারমাণবিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ
উৎপাদন শুরু হয়ে গেছে প্রায়।
ব্যয়বহুল জ্বালানি যেমন তেল গ্যাস কয়লার মতো পণ্যগুলো আমদানির নির্ভরতা ও হ্রাস
করে পারমাণবিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা করতে হবে। আর সেই লোকেই আমাদের বাংলাদেশেও
পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
তৈরি করা হয়েছে। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান জ্বালানি হচ্ছে ইউরেনিয়াম।
দেখা গেছে যে ৪৫০০ টন উচ্চ গ্রেডের কয়লা থেকে যে পরিমাণ শক্তি পাওয়া যায় সেই
একই পরিমাণ শক্তি মাত্র এক কেজি ইউরেনিয়াম থেকে পাওয়া যায়। তাহলে ইউরেনিয়াম
এবং কয়লার বাজারের মূল্য সঙ্গে হিসাব করে দেখলে পার্থক্যটা পাওয়া যাবে আকাশ
পাতাল। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনের শীর্ষ দেশ হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
দ্বিতীয় ফ্রান্স তৃতীয় জাপান চতুর্থ চীন পঞ্চম রাশিয়া।
এজন্য পৃথিবীর সকল উন্নত দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হচ্ছে
পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করা। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে কত তাড়াতাড়ি একটি
অনুন্নত দেশ উন্নত হতে পারে তারপর প্রকৃতি উদাহরণ হলো দক্ষিণ কোরিয়া। আমাদের
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হয়ে গেলে বাংলাদেশও খুব তাড়াতাড়ি
উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।
শেষ কথা:রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত এবং রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কত মেগাওয়াট
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয় এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে
রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম কত এবং রুপপুর পারমাণবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্র কত মেগাওয়াট সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণে আমাদের সাথে
থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ নিশ্চয়ই রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
সম্পর্কিত এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
আরো পড়ুনঃ পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার
আমাদের পোস্টগুলো যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু এবং
আত্মীয়দের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।একজন আর্টিকেল প্রেমিক হয়ে থাকেন তাহলে
আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন কেননা আমরা প্রতিদিন নতুন নতুন আপডেট
প্রকাশ করে থাকি।তো বন্ধুরা আজকে এ পর্যন্তই আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে
পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url