ব্যবসায় পরিকল্পনার ধাপ কয়টি - ব্যবসা চক্রের ধাপ কয়টি

প্রিয় পাঠক আপনি কি ব্যবসায় পরিকল্পনার ধাপ কয়টি এবং ব্যবসা চক্রের ধাপ কয়টি সে সম্পর্কে জানতে চান?তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন কেন এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা শেয়ার করব ব্যবসায় পরিকল্পনার ধাপ কয়টি এবং ব্যবসা চক্রের ধাপ কয়টি সে সম্পর্কে আপনি যদি সেই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি সহকারে পড়তে থাকুন।

ব্যবসা আমরা সবাই করতে চাই কিন্তু ব্যবসা করার আগেই আমরা কোন পরিকল্পনা না করে ব্যবসা শুরু করার পরে কিছুদিন বাদে ব্যবসার ক্ষতি বুঝতে পারি কিন্তু আমরা যদি ব্যবসায় পরিকল্পনার ধাপ কয়টি এবং ব্যবসা চক্রের ধাপ কয়টি এ সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে থাকি তাহলে ব্যবসা করতে আমাদের জন্য একেবারে সহজ হবে তাই আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব ব্যবসায় পরিকল্পনার ধাপ কয়টি।

আমাদের সকলের জেনে রাখা উচিত। কেননা আমরা লেখাপড়া শেষ করার পরে অনেকে চিন্তাভাবনা করি ব্যবসা করার জন্য কিন্তু ব্যবসা করার জন্য বা ব্যবসা করার পূর্বে আমাদের সকলেরই ব্যবসা পরিকল্পনার ধাপ কয়টি এবং ব্যবসা চক্রের ধাপ কয়টি এই সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের অবগতি হতে হবে আমি ব্যবসা পূর্বে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস জেনে রাখা প্রয়োজন যেমন নদীর ব্যবসা পরিকল্পনা, ব্যবসা পরিকল্পনার বিষয়বস্ত।

ব্যবসা পরিকল্পনার গুরুত্ব, ব্যবসা পরিকল্পনার বৈশিষ্ট্য,ব্যবসা পরিকল্পনা ধাপ কয়টি,এছাড়াও আরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ব্যবসায় যোগাযোগ কেন প্রয়োজন, ব্যবসার কত ধরনের মূলধন থাকে, কনজ্যুমার প্রোডাক্ট কি কি এই সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব তাই কোথাও না গিয়ে আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে স্টেপ বাই স্টেপ করতে থাকুন।

ব্যবসা পরিকল্পনা আকার প্রকৃতি ও অঞ্চল ভেদে ব্যবসা পরিকল্পনার বিষয়বস্তু ভিন্ন হতে পারে তবে একটি নির্দিষ্ট ব্যবসা পরিকল্পনার কিছু বিষয়বস্তু থাকে এগুলো সম্পর্কে আজকে আমরা জানবো।

• ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম নির্বাচন
• ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঠিকানা নির্বাচন
• উদ্যোক্তা বা উদ্যোক্তা গণের নাম নির্বাচন।
• উদ্যোক্তা বা পরিচালক বৃন্দের পরিচিতি
• ব্যবসায়ী পরিচালনার ধরন
• মূলধনের পরিমাণ নির্বাচন

বাজার জরিপের সংক্ষিপ্ত বিবরণ বাজারের আকার ভবিষ্যৎ অগ্রগতির সম্ভাবনা বাজারে প্রবেশের কৌশল পুনর্মূল্য নির্ধারণ নির্বাচন করা

মুলাকা অর্জনের সম্ভাবনা মুনাফা অর্জনের বর্তমান লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ আরজনের দিক নির্দেশনা বিবেচনা করতে হবে

প্রাক্কলিত আর্থিক বিবরণীর সংযুক্তি পূর্ণ তালিকা::::

• প্রাক্কলিত আয়
• প্রাক্কলিত আয় ব্যয় হিসাব বিবরনীয়
• মোট প্রকল্প আয় হিসাব
• প্রাক্কলিত ব্যয় হিসাব
• সম আয় ব্যয় বিবরণী
• প্রাক্কলিত নগদ দান প্রবাহ বিবরণী

ব্যবসা শুরু করার পূর্বে উপরের সমস্ত বিষয়বস্তু গুলো ব্যবসা পরিকল্পনার ধাপ কয়টি এ সমস্ত বিষয় মেনে ব্যবসা শুরু করা উচিত।

নতুন ব্যবসা শুরু করার পূর্বে নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা করা অনেক বেশি জরুরী সঠিকভাবে নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা না করতে পারলে ব্যবসাও সম্ভাবনা থাকে ৯০%। আপনি যে নতুন ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই সর্বপ্রথম আপনাকে একটি ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। যে কোন ব্যবসা শুরু করার পূর্বে বর্তমানে বিষয় হলো কি নিয়ে ব্যবসা করবেন সে ব্যবসা পরিকল্পনা করা।

যদি আপনি আপনার ব্যবসার ফান্ডিং বাড়াতে চান তাহলে ব্যবসার গুরুত্বপূর্ণ এই ধাপগুলো সঠিকভাবে আপনাকে পালন করতে হবে তাই আজকে আবার নতুন ব্যবসা পরিকল্পনার জন্য কোন বিষয়গুলো না জানলেই নয় এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে আজকের এই আর্টিকেল লেখা। ব্যবসা পরিকল্পনা এমন একটি রোড ম্যাপ যেখানে ব্যবসা বর্ণনা, ফুল্ল বা পরিষেবা দ্বারা কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, নেতৃত্ব এবং কর্মচারী অর্থসংস্থান ব্যবসায় অপারেশন এবং ব্যবসা সাফল্যের জন্য যেসব পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন সেগুলো বিশেষভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।

planing: প্লানঃ ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ব্যবসা প্ল্যান তৈরি করতে হবে কাগজ কলমে আপনার প্ল্যান লিখে রাখতে হবে আপনি ব্যবসাটা কিভাবে সাজাবেন ব্যবসা পরিকল্পনা প্লান্ট পারফেক্ট হলে ব্যবসায়ের লাভ করা যাবে তা আপনি নিজে বুঝতে পারবেন প্রাণের সাথে সাথে কতটুকু সময় অর্থ ও সংস্থার প্রয়োজন তা লিখে রাখতে হবে।

Research রির্চাচ: ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করার আগে আপনাকে রিচার্জ করতে হবে আপনার গ্রাহক এবং আপনার পার্শ্ববর্তী প্রতিপক্ষের সম্পর্কে এবং আপনি যেখানে ব্যবসা করবেন সে বাজার সম্পর্কে।

Partnerships পার্টনারশিপ: ব্যবসা পরিকল্পনা করার আগে আপনি আর কারো সাথে পার্টনারশিপে ব্যবসা করতে চান এবং কোন কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপ ব্যবসা করলে ভালো হবে সে বিষয়ে আপনাকে আগে থেকে পরিকল্পনা এবং চিন্তা করে রাখতে হবে।

Evaluating আইডিয়া: আপনার মাথায় যদি অনেক ব্যবসায় করার আইডিয়া থাকে এবং আপনি যদি কোন ব্যবসা করবেন সে সম্পর্কে বুঝতে না পারেন তাহলে আপনাকে ব্যবসা পরিকল্পনার তৈরি করতে হবে কোন ব্যবসা আপনার জন্য ভালো হবে এবং লাভজনক হবেসে বিষয়ে চিন্তা করে।

ব্যবসায়ী কৌশল শিখুন: আপনি ব্যবসার জন্য কোন ধরনের পণ্য বিক্রি করছে বিক্রি করছেন সে বিষয়ে আপনাকে সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে হবে আগে কি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কেন আপনি ব্যবসা শুরুতেই সব বিষয়ে সবজান্তা হতে চাইবেন না। কারণ এতে ব্যবসা উন্নয়নের উপর একটি খারাপ প্রভাব তৈরি হয়। 

এটি ক্ষুদ্রতম ব্যবসা হিসেবে আপনার জন্য সার্ভিস নিরন্তন স্বার্থ বাজারে যথাযথভাবে করা প্রায় এটি সর্বোচ্চ কৌশল বানিয়ে দিতে পারে। তাই ব্যবসা পরিকল্পনার সাথে সাথে ব্যবসায়ী কৌশল শেখার গুরুত্ব দিতে হবে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য যত বেশি কৌশলী হতে পারবেন আপনি যত তাড়াতাড়ি উন্নতি লাভ করবেন।

ব্যবসার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে: ব্যবসা শুরু করার আগে বা পরিকল্পনা করার আগে আপনি কি বিষয়ে ব্যবসা করবেন সে সম্পর্কিত বিষয়ভিত্তির উপরে নির্বাচন করে আপনাকে ব্যবসার স্থান নির্বাচন করতে হবে কেননা ব্যবসা করার জন্য অন্যতম একটি উপায় ব্যবসার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা। ভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে হবে যেখানে মানুষ খুব সহজে যাতায়াত করতে পারে।

বর্তমান সময়ের একজন নতুন ব্যবসায়িক মালিকরা তাদের নিজস্ব ব্যবসায়ী দক্ষতার উপর ভিত্তি করে স্থান নির্বাচন করতে পারে তারা নিজেই।এক কথায় আপনাকে ব্যবসা পরিকল্পনার হিসাব বেছে নিতে হবে ব্যবসার জন্য প্রজাপতি স্থান নির্বাচন করে নিতে হবে যেখানে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করলে খুব বেশি লাভজনক হওয়া যাবে সেভাবে ব্যবসার স্থান নির্বাচন করতে হবে।

ব্যবসায় বিনিয়োগ: আপনি যদি নতুন ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে বিনিয়োগের বিষয়টি। কেন আপনি যে বিষয়ে ব্যবসা করবেন তা আপনাকে অবশ্যই সে ব্যবসার কি পরিমান টাকা বিনিয়োগ করতে হবে সে ব্যাপার পরিকল্পনা করতে হবে। কারণ বিশেষ করে বর্তমান সময়ে একটি মোটামুটি আকারে নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাইলে আপনাকে কমপক্ষে আপনার পাচ থেকে দশ লক্ষ টাকা দিয়ে শুরু করতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি আরো বড় ধরনের ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে।

ব্যবসায়ী শুরু সুষ্ঠুভাবে ব্যবসা পরিচালনা অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনার গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যবসা পরিচালনার দিকনির্দেশনা ব্যবসা পরিকল্পনায় ব্যবসায়ীর লক্ষ্য অর্জনের জন্য কখন কি কাজ কিভাবে এবং কত সময়ের মধ্যে করতে হবে সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা থাকতে হবে কারণ এটি একটি ব্যবসায়ী উদ্যোক্তার কাছে একটি নির্দেশনা মূলক দলিল হিসেবে ভূমিকা রাখবে।

মূলধন সংঘ ও বিনিয়োগ করা: কোন ব্যবসায় যখন অধিক মূল্যায়নের প্রয়োজন দেখা দেয় এবং উদ্যোক্তার দ্বারা আর আর সম্ভব হচ্ছে না যোগান দেওয়া সে বিষয়ে অবশ্যই দিকনির্দেশনা নজর রাখতে হবে। না হয় তখন ব্যাংকিং লোন এবং অন্যান্য বাহ্যিক উৎসর মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করতে হবে সেজন্য ব্যবসা শুরু করা পূর্বে ব্যবসা পরিকল্পনার দিকটি আপনাকে সঠিকভাবে নির্বাচন করতে হবে।

ব্যবসার জন্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা: ক্ষুদ্র এবং মাঝারি ব্যবসায়ীরা সরকারের কাছ থেকে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে এতে করে ব্যবসায়ী বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য এই সুযোগের সুবিধা অপরিসীম সাহায্য করে।

সঠিকভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করা: একটি বাজারে ব্যবসায়ী প্রতিযোগিতারদের মধ্যে সম্পর্কে ধারণা করা হয় আগামী দিনের ব্যবসায় কোন দিক সম্পর্শন করা উচিত হবে এখন বিষয়টি প্রতিবাদে লাভজনক হবে এদের জন্য কি পন্য উদ্ভাবন করা উচিত সে ক্ষেত্রে সঠিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া ব্যবসা পরিকল্পনার একটি অংশ।

ব্যবসায়ের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ: একজন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সমস্যার মোকাবেলার মাধ্যমে পরিকল্পনা প্রণয়ন বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ঝুঁকি কমানো এবং অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য অবশ্যই পরিকল্পনা নিয়ে ব্যবসায়ী উন্নয়নের ও সম্প্রসারণ করতে হবে।

দক্ষতা বৃদ্ধি করা: দক্ষতা ভালো না খেতে পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অপরিকল্পিত ও বিশৃংখল কাজের মাধ্যমে ব্যবসা শুধু সমস্যায় বাড়ে সেই ক্ষেত্রে ব্যবসা করে লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। কে যদি সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে কাজ করে তাহলে তার সাফল্য আসতে বেশি সময় লাগে না।

উদ্দেশ্য অর্জনে সহায়তা: ভারতের প্রতিটি কাজের জন্য কোন না কোন উদ্দেশ্য থেকেই থাকে তেমনি প্রতিটি প্রতিষ্ঠান একটি সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ব্যবসা পরিকল্পনার কাজ করে পরিকল্পনা প্রধান কাজ হল প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্যে অর্জনে সহায়তা করা। এটি বর্তমান সময়ের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ব্যবসায় ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা দূর করতে করে। এটি বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে ব্যবসার অর্জন হয় তাই পরিকল্পনাকে উদ্দেশ্যে অর্জনের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ধরা হয়।

ব্যবসা চক্রের ধাপ হলো অর্থনৈতিক কার্যকলাপের পর্যায়ক্রমিক ব্যবসা চক্রের নির্দিষ্ট সময়কালের মধ্যে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ এবং গার্হস্থ্য করল জিডিপি উদ্ভাস হিসেবে সংগ্রহীত করা হয়েছে। উচ্চ বৃদ্ধি এবং নিম্ন বেকারতার মধ্যে সুযোগ গুলো দ্বারা অ্যাপগুলো চিহ্নিত করা যেতে পারে।

যদিও দুইটি ব্যবসায়ী চকলেট ধাপ একই নয় তবে তাদের চার ধাপের একটি লোকাল হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে যা তাদের প্রধান এবং আধুনিক ধারাই ছেনী বাজার এবং আমেরিকা অধ্যায়ন করে আমেরিকান অর্থনীতিবিদ আর আর্থার বার্নস ওয়েসলি মিচেল তাদের পাঠ পরিমাপ ব্যবসা চক্রের একটি বিশেষ অংশ ব্যবসা চক্রের প্রাথমিক চারটি বিষয় গুলো হলো

• সম্প্রসারণ
• সংকোচন
• গহূর
• শিখ

এই চারটি ধাপগুলো ব্যবসা চক্রের গম্ভীর গর্জন এবং আবদ্ধ চক্র হিসেবে অনেক পরিচিত জাগা বসে চাকরির হিসাব চিহ্নিত করা যায় সম্প্রসারণের সময়ে দ্রুততর হয় এবং পরবর্তী সংগঠন খাওয়া এবং হিসেবে কাজ করা যায় নিশ্চয় ব্যবসা-চাপটা চারটি ধাপগুলো সম্পর্কে আপনি অবগত হয়েছেন।

ব্যবসায় পরিকল্পনা হলো এমন একটি লিখিত দলিল যার মাধ্যমে ব্যবসায় লক্ষ্য প্রকৃতি ব্যবস্থাপনার এবং এক ধরনের বর্তমান ও ভবিষয়ক উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে তুলে ধরা হয়। একজন উদ্যোক্তা ব্যবসা পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কথা বলে ধারাবাহিক চিন্তাভাবনা প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করতে হয় এগুলোকে ব্যবসা পরিকল্পনার এক একটি ধাপ বলা হয়ে থাকে নিচের ব্যবসা পরিকল্পনা ধাপ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ব্যবসায় প্রতিবেদন তৈরি: ব্যবসা পরিকল্পনার প্রতিবেদন ব্যবসা পরিকল্পনার শেষ ধাপ যা বাছাই করা প্রকল্পের একটি প্রতিবেদন তৈরি করা।

প্রকল্পের সম্ভাবতা যাচাই করা: প্রকল্পের প্রাক সম্ভবত যাচাইয়ের ফলাফল হলো বাস্তব প্রণয়নের কাজ শুরু করা। মাইক্রো স্ক্যানিং ও মাইক্রোস্ক্যানিং পদ্ধতিতে এ প্রকল্পের সম্ভাবনা যাচাই করা হয়ে থাকে।

ব্যবসায়ী প্রবন্ধ ধারণা চিহ্নিতকরণ: এটি হলে ব্যবসা পরিকল্পনার প্রথম ধাপ বিভিন্ন ধারণা হতে উদ্যোক্তার কাছে গ্রহণযোগ্য নয় এমন কিছু প্রকল্প বা সংক্রান্ত রয়েছে প্রকল্পের ধারণা চিহ্নিত করা মানে হচ্ছে ধারণা ভিত্তিতে একটি প্রকল্প তালিকা প্রস্তুত করা।

প্রকল্প নির্বাচন করা: প্রকল্পের মাইক্রোস্ক্যানিং পদ্ধতির মাধ্যমে যে প্রকল্পের ব্যাগ বেশি হবে জন্য নির্বাচন করে।বিনিয়োগের জন্য নির্বাচন করে উক্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

প্রকল্পের প্রাক সম্ভবতা যাচাই: প্রকল্পের ধারণা চিহ্নিতকরণ যে সকল প্রকল্পের একটি তালিকা প্রস্তুত করা হয় সেই সকল প্রকল্পে প্রাথমিকভাবে বিচার বিশ্লেষণ করে যথা প্রযুক্তি প্রকল্প গুলোর একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রণয়ন করা হয়।

ব্যবসায় উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তি ভাব ধারনা লক্ষ্য অর্জনের সংশ্লিট পক্ষের ব্যক্তিদের সাথে ভাব ও তথ্য বিভিন্ন আদান প্রদান ব্যবসায় যোগাযোগ বলা হয়ে থাকে। ব্যবসায় যোগাযোগ যেমন ক্রেতা বিক্রেতা কর্মী সহযোগী এবং ব্যবসায়ী ঋণ দাতা সরকার ইত্যাদির সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করার প্রয়োজন হয়।

অধ্যাপক জে হাস্ট এর মতে সুষ্ঠভাবে ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য নিমিত্তে দুই বা ততোধিক ব্যক্তির মধ্য যে যোগাযোগ স্থাপন করার প্রয়োজন তা ব্যবসায় যোগাযোগ একটি অংশ। মানুষ কারক্রম সার্বক্ষণিকঅই যোগাযোগ উপর নির্ভরশীল। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে আরো বেশি প্রয়োজন। আধুনিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করা যায় না। প্রতিদিন সংশ্লিট ব্যক্তিদের সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করে ব্যবসা পরিচালনা করা হয়। 

প্রিয় পাঠক নিশ্চয়ই আপনি অতি মনোযোগ সহকারে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন এবং জানতে পেরেছেন ব্যবসা পরিকল্পনা ধাপ কয়টি এবং ব্যবসা চক্রের ধাপ কয়টি সে সম্পর্কে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় আমাদের সঙ্গে দেওয়ার জন্য নিশ্চয়ই এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে।

তাই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না আশা করছি এই আর্টিকেলটি আপনার কোন না কোন সময় আপনি অনেক উপকারে আসবেন তাই আপনি যদি এমন আর্টিকেল পড়তে ভালোবাসেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মে ভিজিট করুন এবং আপনার কোন কিছু বলার থাকলে তা কমেন্ট করে বলতে পারেন।