পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা - টমেটো সস তৈরির রেসিপি

আপনারা নিশ্চয় বাসাই বসে টমেটো সস তৈরির রেসিপি এবং পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তাই হইতো আপনি অনেক ওয়েবসাইট ঘুরাফেরা করছেন। কিন্তু ভালো কোন তথ্য খুজে পাচ্ছেন না । তাই আমাদের আর্টিকেল টি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন তাহলে আপনিও বাসাই বসে টমেটো সস তৈরির রেসিপি ও পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা জানতে পারবেন। নানা জায়গায় নানা ভাবে তৈরি করে টমেটো সস তৈরির রেসিপি।
টমেটো সস তৈরির রেসিপি - পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
আপনারা যারা যারা টমেটো সস প্রেমিক আছেন তারা অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। তাইলে আপনিও আপনার মজাদার ও সুস্বাদু টমেটো সস তৈরির রেসিপি  বানিয়ে খুব সহজে খাইতে পারবেন। তাই চলুন আর কথা না বাড়িয়ে টমেটো সস তৈরির রেসিপি, খাওয়ার নিয়ম ও পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা গুলো জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃপাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা  -  টমেটো সস তৈরির রেসিপি

ভূমিকা।পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা  ।  টমেটো সস তৈরির রেসিপি

আপনারা মনে হয় টমেটো সস অনেক ভালোবাসেন তাই এখনো আমাদের আর্টিকেল টি পড়ছেন আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন তাইলে অব্যশই আপনি শুধু টমেটো সস তৈরির  রেসিপি না, টমেটো খাওয়ার নিয়ম,পাকা টমেটো খাওয়ার  উপকারিতা অপকারিতা, টমেটোর বিভিন্ন পুষ্টিগুন সহ টমেটো কতদিন সংরক্ষন করে রাখতে পারবেন সেটাও জানতে পারবেন। তাই আমাদের সাথে থাকুন।

হট টমেটো সস রেসিপি 

টমেটো সস আমাদের খুবই পছন্দ একটি খাদ্য। যেকোন নাস্তা সাথে সস লাগিয়ে খেতে আমরা ভালোবাসি। টমেটো সস ব্যবহার খুব বেশি হয়। হট টমেটো সসটা খেতে খুব সুস্বাদু। চলুন জেনে আসি খুব সহজে কিভাবে হট টমেটো সস রেসিপি।হট টমেটো সস বানাতে যে সকল উপাদান লাগে।
  • উপাদান :
  •  টমেটো ১ কেজি
  •  চিনি ৩ টেবিল চামচ
  •  লবণ স্বাদমত
  •  মরিচ ১ টেবিল চামচ
  •  পেঁয়াজ ১ টা
  •  ভিনেগার - হাফ কাপ
  •  রসুন বাটা স্বাদ মত
  •  দারুচিনি
      টমেটো সস প্রস্তুতকরণ
  • স্টেপ-১: টমেটো কিনে নিয়ে এসে ভালো করে ওয়াশ করে সটিং ও ক্লিনিং করতে হবে। তারপর পানি ঝরিয়ে নিতে হবে এবং টমেটো ছোট ছোট টুকরো করে নিতে হবে।
  • স্টেপ-২: এরপর টমেটো সিদ্ধ করে নিতে হবে। চুলার তাপমাত্রা মাঝামাঝি রাখতে হবে এবং ঢেকে রাখতে হবে। পেঁয়াজ কুঁচি, রসুন, দারুচিনি একটা পোটলা করে নিয়ে টমেটো মধ্যে রেখে দিন।
  • স্টেপ-৩: টমেটো সিদ্ধ হয়ে গেলে চুলা বন্ধ করে সেটা ঠান্ডা হতে দিতে হবে। একটি ছাঁকনি সাহায্য টমেটো পেস্টটা ছেঁকে নিতে হবে। তারপর আবার চুলায় দিতে হবে।
  • স্টেপ-৪: চুলায় দিয়ে পেস্ট মধ্যে চিনি ও লবণ স্বাদ মত দিতে হবে এবং নাড়তে থাকতে হবে। একটু ঝাল বেশি দিলে হট হয়ে যাবে তাই ঝাল পরিমাণ নিজের মত দিতে হবে।
  • স্টেপ-৫: মরিচ গুড়া দেওয়া হয়ে গেলে ভিনেগার দিয়ে বেশি বেশি নাড়তে হবে যেন লেগে না যায়। পেস্টটা যখন ঘন হবে আঠার মত মনে হবে তখন চুলা অফ করে দিতে হবে। ঠান্ডা হলে বোতলে সংরক্ষণ করে রাখতে হয়।

টমেটো সস তৈরির রেসিপি

শীতকালে টমেটো পাওয়া যায়। সেই সময় টমেটো কিনে সস বানিয়ে সংরক্ষণ করে রেখে সারা বছর খেতে পারা যায়। শীত সময় পাকা টমেটো দাম কম থাকে। এক নজরে দেখে আসি টমেটো সস সহজ রেসিপি উপাদান গুলো নিচে দেখুন।
  •  টমেটো ২ কেজি
  •  চিনি হাফ কাপ
  • লবণ স্বাদ মত
  • শুকনা মরিচ/ মরিচ গুঁড়ো পরিমাণ মত
  •  পেঁয়াজ ২ টা
  •  ভিনেগার ১ কাপ
  •  রসুনকুচি
প্রস্তুতপ্রণালি: প্রথমে টমেটো কিনে নিয়ে এসে ভালো করে বুটা ছিড়ে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর পানি ঝারিয়ে নিয়ে সুন্দর করে চার ভাগ করে টুকরো করতে হবে। তারপর একটি প্যানে সিদ্ধ দিতে হবে এবং সিদ্ধ দিয়ে এর মধ্যে পেঁয়াজ কুঁচি রসুন কুচি দিয়ে নাড়তে হবে। তারপর স্বাদমতো লবণ ও চিনি দিতে হবে। নাড়তে হবে অনবরত নাহলে লেগে যাবে প্যানে। 

তারপর শুকনা মরিচ গুঁড়ো বা শুকনা মরিচ নিজের পছন্দ মতো দিয়ে এর সাথে ভিনেগার মিশিয়ে নিতে হবে। হালকা আঁচে রেখে নাড়তে হবে। যখন পেস্টটা ঘন আঠালো হয়ে যাবে তখন চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা হলে বোতলে তুলে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।

টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি

টমেটো শীতকালে চাষ হয় বেশি এজন্য সেই সময় মানুষ বেশি সস খায় বা বানিয়ে সারা বছর রেখে খাওয়ার জন্য সংরক্ষণ করে থাকে। টমেটো সস ভিনেগার দিয়ে সংরক্ষণ করে সর্বচ্চো এক মাস ভালো থাকে এর বেশি নয়। টমেটো সস বেশিদিন জন্য সংরক্ষণ করার জন্য এর মধ্যে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করতে হবে। প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করে সস সংরক্ষণ করা যায়। 
দুই কেজি টমেটোর জন্য অ্যাসিটিক অ্যাসিড মেশাতে হবে ১০ মিলি লিটার ও সোডিয়াম বেনজয়েট মেশাতে হবে এক গ্রাম। মেশানো আগে বিশুদ্ধ পানিতে গুলে নিতে হবে সোডিয়াম বেনজয়েট। টমেটো সস বিভিন্ন স্যানাক্স খাদ্য সাথে ব্যবহার করা হয়। যেমন সামুচা, সিঙ্গারা, নুডুলস, পাস্তা, পিজ্জা, বার্গার ইত্যাদি ফাস্ট ফুড আইটেম ব্যবহার হয়। সেহেতু সারা বছর এটি সংরক্ষণ করে ব্যবহার করলে সুবিধা হয়।

সস কত প্রকার

সস এমন একটি খাদ্য যা ফাস্ট ফুড সাথে ব্যবহার করা হয় বেশি। সস দিয়ে খাবার খেলে খাবার স্বাদ আরো বৃদ্ধি পায়। খাদ্য স্বাদ বৃদ্ধি করতে সস ব্যবহার হয়। সস অনেক প্রকারে হয় এখন নতুন নতুন বিভিন্ন প্রকার সস তৈরি করছে বিভিন্ন কোম্পানি। টমেটো সস, হট টমেটো সস, চিনি সস, মেয়োনিজ, গ্রিন সস, সয়া সস, চিং- ফ্লেয়ার্ড সয়া সস, গারলিক সস, চীজ সস, হোয়াইট সস ইত্যাদি সস তৈরি করা হয়।

দিন যাচ্ছে নানা খাদ্য সাথে সস ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই সস তৈরি হার ও বৃদ্ধি পায়। বিভিন্ন সবজি ফল থেকে নতুন নতুন সস তৈরি করছে। সস নানা খাদ্য সাথে আমরা খেয়ে থাকি এটি জনপ্রিয় একটি খাদ্য। আমাদের আর্টিকেল থেকে আপনারা সহজে টমেটো সস তৈরির রেসিপি উপকরণ সম্পর্কে জানতে পারবেন। 

টমেটো মুখে মাখার উপকারিতা

টমেটো একটি উপকারি ফল যেটা খাওয়া ও ভালো আবার এটা ব্যবহার করে ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়। টমেটো মধ্যে যে সকল উপাদান রয়েছে ভিটামিন-এ, সি,কে ফলেট ও পটাসিয়াম। এছাড়া টমেটো থেকে আরো পাওয়া যায় থায়ামিন, নায়াসিন, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও কপার। এর মধ্যে ফাইবার ও পানি থাকে। টমেটো এই জন্য আমাদের ত্বকের জন্য খুব ভালো। এটি ব্যবহার করলে ত্বকের অনেক সমস্যা ভালো হয়। চলুন জেনে আসি কি কি হয় টমেটো মুখে মাখলে।
  • ত্বকে তৈরি হওয়া ব্রণ ভালো করে টমেটো।
  • টমেটোর রস মুখে ব্যবহার করলে মৃত্যু কোষগুলো দূর হয়।
  •  যাদের ত্বক জ্বালা পোড়া করে তাদের টমেটো রস ব্যবহার করলে আরাম হয়।
  •  ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং লাবণ্য ফিরিয়ে আনে।
  •  এন্টি এজিং জন্য খুব কার্যকারি বয়স ছাপ দূর করে।
  •  যাদের তৈলাক্ত মুখ তাদের তৈলাক্ত ভাব দূর করে এবং ফেস শুষ্ক রাখে।
  • ত্বককে সুস্থ ও সুন্দর রাখে টমেটো রস নিয়মিত ব্যবহার।
  • মুখে লোমকুপ টান করে রাখে টমেটো মুখে ব্যবহার করলে।

পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা 

শীতকালীন সবজি/ ফল যা বলিনা কেনো টমেটো। টমেটো মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-এ, সি, কে রয়েছে। এসকল ভিটামিন আমাদের শরীরের অনেক উপকারী। টমেটো খাওয়ার ফলে যাদের কোলেস্টেরল সমস্যা তাদের কম হয়।

 যাদের ওজন বেশি তারা ওজন কমাতে টমেটো খেতে পারেন এটি সালাত হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বেশির ভাগ ডায়েট চার্টে সালাত হিসেবে সসা, টমেটো দেওয়া হয় কারণ শরীরপ ফ্যাট কমিয়ে ওজন কম করতে সাহায্য করে পাকা টমেটো।


টমেটো খাবার হিসেবে অনেক সুস্বাদু তেমনি এর পুষ্টিগুণ রান্না পর ও ধরে রাখে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে টমেটো। দাঁত ও মাড়ি জন্য উপকারী কারণ এর মধ্যে ভিটামিন-সি ছাড়া ও আরো অনেক উপকারী ভিটামিন রয়েছে। শরীরে রক্তশূণ্যতা দূর করে এবং রক্তের কণিকা বৃদ্ধি করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূরে করে এবং পেট পরিষ্কার রাখে।

টমেটো নিয়মিত খেলে হাড় শক্ত ও মজবুত হয় কারণ এর মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি রয়েছে। টমেটোর মধ্যে লাইকোপিন ত্বক পরিষ্কার ও সতেজ রাখে। ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে টমেটো নিয়মিত খেলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আশা করছি আপনি পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছে। 

পাকা টমেটো খাওয়ার অপকারিতা

টমেটো যেমন একটি উপকারি খাবার তেমনি তার কিছু অপকার রয়েছে। সব খাদ্য ভালো মন্দ দিক থাকে। টমেটো পরিমাণ বাইরে খেলে নানা সমস্যা সৃষ্টি হয়। একবার জেনে নেওয়া যাক পাকা টমেটো অপকারিতা।
  • টমেটো পরিমাণ বেশি খায়লে টমেটো মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম ও অক্সালেট থাকে যা দেহে প্রচুর পরিমাণ থাকে এতে শরীরে বেশি হয়ে যায় এবং কিডনিতে পাথর হয়ে যায়।
  • যাদের পেটের নানা সমস্যা রয়েছে তারা অতিরিক্ত টমেটো খেলে সমস্যা হয় পেটের।
  • টমেটো বেশি পরিমাণ খেলে গ্যাস সমস্যা সৃষ্টি হয়।
  • টমেটো মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যার ফলে এলাজি সৃষ্টি হয়।
  • অতিরিক্ত টমেটো খেলে মুখ, জিহ্বা ও মুখের ফোলাভাব, হাঁচি, গলার জ্বালা ইত্যাদি মত নানা সমস্যা সৃষ্টি করে।
  • টমেটো বেশি পরিমাণ খেলে ডায়রিয়া হয় কারণ এর মধ্যে থাকা সালমোনেলা ব্যকটেরিয়া থাকতে পারে।
  • টমেটো মধ্যে থাকা লাইকোপেন অতিরিক্ত শরীরে জমা হলে লাইকোপিনোডার্মিয়া নামের সমস্যা সৃষ্টি হয়।

টমেটো পুষ্টিগুণ

টমেটো একটি পুষ্টিকর খাবার। টমেটো মধ্যে প্রচুর ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের শরীরের উপকারে বেশি আসে। টমেটো মধ্যে থাকা উপাদান থেকে শরীরের নানা সমস্যা ভালো হয়। টমেটো গুণাগুন পরিমাণ জেনে আসি। এক বাটি টমেটোতে আছে।
  • ভিটামিন-সি - ৩৮ শতাংশ
  • ভিটামিন-এ - ৩০ শতাংশ
  • ভিটামিন-কে - ১৮ শতাংশ
  • পটাশিয়াম - ১৩ শতাংশ
  • ম্যাঙ্গানিজ - ১০ শতাংশ
  • এছাড়া আরো অনেক উপাদান আছে ভিটামিন-ই, আঁশ, ফলেট, লৌহ।

টমেটো খাওয়ার নিয়ম

টমেটো একটি মৌসুমি সবজি যা আমরা বিভিন্ন ভাবে খেয়ে থাকি। টমেটো রান্না পরে ও এর পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ণ থাকে। রান্না পরেও এর পুষ্টি মাত্রা সেম থাকে। তাই টমেটো রান্না করে খেলে উপকার পাওয়া যায়। টমেটো সবজি হিসেবে খেয়ে থাকি। এটা ছাড়া সস, জুস, চাটনি, বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়।

পাকা টমেটো খালি মুখে ও খাওয়া যায়। টমেটো সালাত হিসেবে ব্যবহার বেশি হয় কারণ এটি ডায়েট জন্য খুব কার্যকারী। টমেটো স্বাভাবিক নিয়মে খাওয়া যায়। টমেটো বিভিন্ন ফাস্ট ফুড সাথে খাওয়া হয় যেমন সিঙ্গারা, পুড়ি, সামুচা, ফ্রঞ্চ ফ্রাই, বার্গার, পিজ্জা, স্যানডুইজ ইত্যাদি সাথে টমেটোর সস খাওয়া হয়।

টমেটো খেলে কি ওজন কমে

টমেটো আমাদের শরীরের মেদ কামানোর জন্য ডায়েট চার্টে সব সময় থাকে। এটা মেদ বা ফ্যাট ঝরাতে কাজ করে। টমেটোর মধ্যে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড ফ্যাট কমায় দেয়। তাই টমেটো সব ডায়েট থাকে। টমেটো মধ্যে প্রচুর ভিটামিন থাকে যা শরীর জন্য উপকারী আবার ওজন কম হয়। সালাত হিসেবে টমেটো শসা ব্যবহার হয়। টমেটো মধ্যে থাকা ভিটামিন-এ যা চোখের জন্য ভালো। ভিটামিন-সি ত্বক ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 
টমেটো খেলে শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকে। টমেটো অতিরিক্ত ফ্যাট কম করায়। শরীরকে তাজা ও প্রাণবন্ত রাখে। তাই ওজন কমাতে চাইলে অবশ্যই আপনার ডায়েট চার্টে টমেটো রাখুন। এটি শরীরে নানা রোগ থেকে বিরত রাখে। সুস্থ শরীর পেতে প্রতিদিন খাবার সাথে টমেটো খাওয়া ভালো। টমেটো যেমন ত্বক ও চুলের উপকারী তেমন শরীর ফ্যাট কমাতে সক্ষম।

সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার নিয়ম

টমেটো একটি পুষ্টিকর খাদ্য যা শরীরে নানা রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। শরীরকে সুস্থ রাখতে টমেটো খেতে বলে ডাক্তার। নানা সমস্যা সমাধান করে দেয় প্রতিদিন সকালে খালি পেটে টমেটো খেলে। খালি পেটে টমেটো খেলে শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। খালি পেটে টমেটো খেলে রক্তস্বল্পতা দূরে করতে সাহায্য করে। রক্তের জন্য খুব ভালো একটি খাদ্য টমেটো। এটা ছাড়া বিভিন্ন ছোট রোগ সারতে পারে টমেটো থাকা ভিটামিন।

লেখকের মন্তব্য।পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা  । টমেটো সস তৈরির রেসিপি

আপনি যদি পুরো পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাইলে অবশ্যই আপনাদের ভালো লেগেছে।পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও টমেটো সস তৈরির রেসিপি ভালভাবে জানতে পারলেন।    যদি ভালো লেগে থাকে তাইলে আপনার আত্নীয় স্বজনদের পড়ার সুযোগ করে দিবেন। যাতে করে সঠিক টমেটো বানানোর রেসিপি বিষয়ে জানতে পারে। তাই নিয়মিত আমাদের পোস্টটি ভিজিট করুন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url