সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা - সাপে কামড়ানোর লক্ষণ

সাপ দেখে আমরা কেনা ভয় পাই! কিন্তু যদি সাপে কামড় দেয় তাহলে আমরা কি করতে পারি সে বিষয় সম্পর্কে আপনাদেরকে আজকে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেবো সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং সাপে কামড়ানোর লক্ষণ। তাই পিও পাঠক আপনি যদি সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা  সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনারা জেনে রাখা উচিত সাপে কামড়ানোর লক্ষণ গুলো সম্পর্কে।
সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা
আপনি যদি আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি জানতে পারবেন সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং সাপে কামড়ানোর লক্ষণ। আপনারা যদি এ বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নিয়ে থাকেন তাহলে যেকোনো বিপদে সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা অবলম্বন করতে পারবেন। বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে এবারে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক সাপে কামড়ানোর প্রাথমিক চিকিৎসা এবং সাপে কামড়ানোর লক্ষণ গুলো সম্পর্কে।
 পোস্ট সূচিপত্রঃসাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা - সাপে কামড়ানোর লক্ষণ

ভূমিকা: সাপে কামড়ানোর প্রাথমিক চিকিৎসা এবং সাপে কামড়ানোর লক্ষণ

আপনি আপনার গ্রামের আশেপাশে অনেক সময় শুনতে পান অমক মানুষটি সাপে কামড়িয়ে মারা গেছে। কেননা গ্রাম অঞ্চল গুলোতে প্রচুর পরিমাণে সাপ দেখা যায়। বিশেষ করে বর্ষার সময়ে এবং শীতে সাপ গর্ত থেকেহয়ে আছে সবাই প্রচুর পানি হওয়ার কারণে এক পাশে অনেক সাপ দেখা যায় এবং শীতে সাপের গরম আবহাওয়ার জন্য সব গর্ত থেকে বের হয়ে মানুষের বাসার আঙ্গিনায় বাসা বাঁধে তাই আমি আপনাদের আজকে জানাবো সাপে কামড়ানোর প্রাথমিক চিকিৎসা এবং সাপে কামড়ানোর লক্ষণ।
এছাড়া যদি ভুল করে সাপে কামড় দিয়ে বসে তাহলে আমরা কি কি করতে পারি সে বিষয়গুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেতে সাপে কামড়ালে কি ইনজেকশন ব্যবহার করবেন, সাপে কামড়ালে কি করা উচিত নয়,দাঁড়াশ সাপ কি বিষাক্ত? সে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

সাপে কামড়ালে কি ইনজেকশন

গ্রামগঞ্জে প্রায় প্রতি নিয়ত সাপে কামড়ে মৃত্যু হয় এমন খবর পাওয়া যায়। সাপে কামড়ে ফলে শরীরে যদি বিষ ছড়িয়ে যায় তবে সেই ব্যক্তি মৃত্যু হতে পারে। প্রতি বছর তিন হাজারের বেশি মানুষকে সাপে কামড় দিয়ে থাকলেও ৩০০ বেশি মানুষ মেডিকেল ভর্তি হয় না। তবে সাপে কামড়ের ইনজেকশন তৈরি হয়েছে কিন্তু সাপে কামড়ের ট্যাবলেট তৈরি চেষ্টা করছে বিভিন্ন মেডিকেল গবেষণা কেন্দ্র। এখনো ট্যাবলেট তৈরি হয়নি সাপে কামড়ের তবে তাড়াতাড়ি বের হবে।

সাপে কামড়ের ইনজেকশন হিসেবে অ্যান্টি স্নেক ভেনম ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়।Asvs injection সাপে কামড়ের ফলে বিষ শরীর ছড়িয়ে গেলে এবং শরীরে মধ্যে বিষয়ে প্রভাব কমাতে, বিষকে রোধ করতে সাহায্য করে এই ইনজেকশন। সাপের মধ্যে অ্যান্টি বডি রয়েছে যা সাপের বিষকে নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম। যে কোন সাপ কামড়ানোর পর তাড়াতাড়ি যদি অ্যান্টি ভেনম দেওয়া জরুরি নাহলে শরীরে বিষ ছড়িয়ে পড়ে রোগীর মৃত্যু হতে পারে। বাংলাদেশের সকল হাসপাতালে এখনো অ্যান্টিভেনম পাওয়া যায় না যার ফলে অনেক রোগীর মৃত্যু হয়।

সাপে কামড়ালে কি করা উচিত নয়

যখন কোন সাপে কামড়ে ফেলে তখন অনেকে ভয়ে দিশেহারা হয়ে নানা রকম কাজ করে যা করা রোগী জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। সাপে কামড়ে যদি ক্ষত সৃষ্টি করে তাহলে সেই স্থানে পরিষ্কার করতে হবে। এরপর ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। সাপে কামড়ালে অবহেলা করা যাবেনা এতে বিষ পুরো শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে এবং সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।অনেকে সাপে কামড়ালে বিষ তোলার জন্য সেই স্থানে চুষে বিষ বের করার চেষ্টা করে যা সেই ব্যক্তি জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
কারণ বিষ চুষে বের করলে সেই ব্যক্তি শরীরে বিষ চলে যেতে পারে তাই সেই সময় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতাল নিয়ে যেতে হবে যত দ্রুত সম্ভব। সাপে কামড়ের স্থানে কোন ধরনের ক্যামিকেল বা ঔষধ ব্যবহার করা ঠিক নয় কারণ এতে সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। যদি কাছে সাবান বা ভায়োডিন থাকে সেটা দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে সেই স্থান। ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ইনজেকশন দিয়ে দিলে আস্তে আস্তে বিষ নামবে।

সাপে কামড়ানোর লক্ষণ

গ্রাম গঞ্জে বর্ষাকালে বেশি জঙ্গল আগাছা তৈরি হয় যার ফলে নানা রকম পোকামাকড় সাপের আস্তানা হয়। সাপের কামড় দিয়ে থাকলেও অনেক সময় বোঝা যায় না। সাপে কামড়ের লক্ষণ সম্বন্ধে আমরা অনেকেই জানিনা। আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব সাপে কামড়ের লক্ষণ কি কি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি বছরে ৫ লাখ ৯০ হাজার ৯২০ জন সাপের কামড়ের শিকার হয়। 
দের মধ্যে বছরে মারা যায় প্রায় ছয় হাজার ৪০ জন।এর মধ্যে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় মাত্র তিন শতাংশ মানুষ । বাংলাদেশের সাপে কামড়ের চিকিৎসার ও অভাব যার ফলে সঠিক সময়ে চিকিৎসা দিতে পারে না চিকিৎসকরা।বিষধর সাপে কামড় দিলে শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা যায়।
  • ক্ষতস্থানে বীজ দাঁতের দুটি দংশনের চিহ্ন উপস্থিত
  • ক্ষতস্থান থেকে অনবরত রক্তপাত
  • ক্ষতস্থান অস্বাভাবিকভাবে ফুলে ওঠা এবং প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করা।
  • কখনো কখনো সারা শরীর ফুলে যাওয়া।
  • খাবার ওঠ গিলতে অসুবিধা শ্বাসকষ্ট চোখে ঝাপসা দেখা।
  • চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসা, ঘুম ঘুম ভাব আসা, হাত-পা অবশ হয়ে যাওয়া।
  • অচেতন হয়ে পড়া, ঘাড় সোজা রাখতে না পারা, প্রসাব বন্ধ হয়ে যাওয়া।
এরকমের লক্ষণ দেখা দিলে নিকোটিস্ট হাসপাতালে যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। সাধারণত সাপের কামড়ে আক্রান্ত স্থানে সামান্য ব্যথা ফুলে যাওয়া বা অল্প ক্ষত সৃষ্টি হয়ে থাকে।তবে এসব লক্ষণ থাকলেও ঝুঁকি নেওয়া ঠিক নয় যে কোন রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত ।

সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা

বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি সাপে কামড়ের ঘটনাগুলো দেখা যায়। কারণ এই সময় বৃষ্টি হয় চারিদিকে পানি থাকে সাপ পানিতে থাকতে চাই না। তখন শুকনো জায়গা খুঁজে তখন বাসা বাড়িতে উঠে আসে। সেখানে কোনভাবে মানুষের সাথে দেখা হলে সাপ নিজেকে ভয় পেয়ে মনে করে তাকে মেরে ফেলা হবে তাই সে কামড় দেয় মানুষকে। সাপে কামড়ালে যে বিষক্রিয়া হয় এমন ভাবারও কোনো কারণ নেই। কিছু সাপ রয়েছে যেগুলো কামড় দিলেও কোন বিষ নেই।

সাপে কামড় দিলে প্রথমেই প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে হবে। সাপে কামড় দেওয়ার লক্ষণ বুঝতে হবে এবং দেখলেই লক্ষণ দেখা দিলেই ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে হবে। সাপে কাটলে করণীয় কি তা আপনাদের আজকে বিস্তারিত জানাবো।
  • সাপে কামড় দিলে আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রথমে আশ্বস্ত করতে হবে। ভয় দেখানো যাবে না কোনভাবেই সাহস জগতে হবে তার। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে যথাযথ স্থানে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
  • দংশিতা স্থান কিছুতে কাটাছেড়া করা উচিত নয় কেবল ভেজা কাপড় দিয়ে কিংবা জীবণুনাশক লোশন দিয়ে ক্ষতস্থান মুছে দিতে হবে।
  • দংশনকৃত স্থান থেকে ভেতরের দিকে সাথে সাথে গামছা বা কাপড় দিয়ে একটি গিট দিতে হবে যেন বেশি আঠা তো না হয় আবার ঢিলেও যেন না হয়।
  • সাপে কাটার স্থানে বেশি নড়াচড়া করা যাবে না কারণ মাংসপেশি সংকোচন করলে বিষ দ্রুত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
  • রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে পাঠাতে হবে পাঠানোর সময় রোগীকে বেশি হাঁটতে দেওয়া যাবে না। রোগীকে কাঁধে খাটিয়া বা দোলনায় করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
  • সম্ভব হলে সাপের প্রজাতি ও বিস্তার কিনা তা নিরূপণের জন্য সাথে নিতে হবে। সাপ পরিবহনে খেয়াল রাখতে হবে সাপটি মৃত নাকি মরে যাওয়ার ভান করে আছে।
  • কামড়ানোর স্থানে চামড়ার রঙের পরিবর্তন কালচে হওয়া, ফুলে যাওয়া, ফোসকা পড়া, পছন্দ হয় ইত্যাদি হতে পারে।আবার কোন পরিবর্তন নাও থাকতে পারে। প্রাথমিক চিকিৎসার ফলেও স্থানীয় পরিবর্তন হতে পারে।

দাঁড়াশ সাপ কি বিষাক্ত?সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা

বাংলাদেশের এক অতি পরিচিত বেশি হীন সাপের নাম হল দাঁড়াশ। হলুদ বাদামী বা হালকা বাদামি কিংবা জলপাই বাদামি বর্ণের সাতটি প্রায় ৩ মিটার বা তার থেকেও বেশি লম্বা হতে পারে। সাধারণত এইসব কে মানুষ আবাসস্থলে আশেপাশে বাড়ির পাশে বঞ্জন ছোট ঝোপঝাড়ে দেখতে পাওয়া যায়। এই সাপটি ব্যাংক ইদুর ছোট পাখি, বাদুর গিরগিটি ইত্যাদি খেয়ে জীবন যাপন করে। শিকার ধর্মাত্রই গিলতে শুরু করে এই সাপটি এবং এই সাপ নিয়েই সাপুড়িয়া যুদ্ধ ও নাচ দেখায়।
বাংলাদেশের উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষের দাঁড়াশ সাপকে বাংলাদেশের আবাসিক শাখা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে । দাঁড়াশ সাপ সম্পর্কে আমাদের দেশে একটি কুসংস্কার রয়েছে। এর লেজে একপ্রকার কাটা রয়েছে যাতে বিষ থাকে। মুখের পরিবর্তে লেজ দিয়ে আঘাত করলে ওই আঘাতের স্থানটি ধীরে ধীরে পচে যায়। আসলে তা ঠিক নয়। লেজ তো দূরে স্থানের বিষ দাঁত নেই। মূলত এদের কোন বিষ দাঁত বা নির্বিষ সাপ। সাপ সম্পর্কে ভুল ধারণা গুলো ভেঙ্গে বেরিয়ে আসুন।

সব সাপেরই বিষ থাকে না। বিশেষজ্ঞদের মতে একটি দাঁড়াশ সাপ প্রায় ৩ একর ফসলি জমির ইঁদুর নিধন করতে সক্ষম । তাই আমরা কীটনাশক ও বিষ প্রয়োগ থেকে সরে এসে যদি পরিবেশ বান্ধব এই সাপটি সংরক্ষণ করি তাহলে আমাদের কৃষি ও কৃষকদের অনেক উপকার হবে। এছাড়া এদের চামড়ার যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। করিয়া ও চীনারা দাঁড়াশ সাপের মাংস খেতে পছন্দ করে।ইঁদুরের কবল থেকে এদেশকে মুক্ত করতে দাদার সব উৎপাদন, সংরক্ষণ ও প্রাকৃতি থেকে সাপের বংশ বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে।

কালাচ সাপে কামড়ানোর লক্ষণ

যেকোনো সাপ মানুষকে কাটলে ভয় পায়। সাপে কামড়ের কারণে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় সাপের কারণের কারণে মৃত্যুও হতে পারে। সাপে কামড় দিলে আমাদের দেশে অনেকে বিভিন্ন রকম ওঝার শরণাপন্ন হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। সাপে কামড় দিলে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে।

সাপটি বিষধর কি না সেটা জানার জন্যেও ওঝার কাছে নিয়ে যেয়ে থাকে অনেকেই যা একেবারেই ভিত্তিহীন। সাপে কামড় দিলে রোগীর দুটি পিন ফোটার মতো রক্তাক্ত দাগ দেখা দেয়।সেই জায়গা ফুলে উঠে লালচে হতে থাকে। সাপে কাটা ব্যক্তির দুই চোখের পাতা বন্ধ হয়ে যায়। চোখের সামনে রবি সব কিছু ঝাপসা দেখে। স্থানে প্রচন্ড জ্বালা যন্ত্রণা করে। রোগীর ঢোক গিলতে অসুবিধা হয় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। শরীর ফুলতে থাকে বমি হতে শুরু করে এবং মুখ দিয়ে গ্যাঁজালো বের হয়।
কালার সাপে কামড়ানোর এসব লক্ষণ দেখা দেয়। কালাচ সব সাধারণত রাতে কামড়ায়। এই সাপের বিষক্রিয়া শুরু হয় দুই থেকে ২০ ঘণ্টা পর। কালার ছাপ কামড় দিলে অনেক সময় ডাক খুঁজে পাওয়া যায় না। কালাচ রাতে কামড়ালে পেটের যন্ত্রণা, গলায় ব্যথা, গাঁটে ব্যথা, খিচুনি ইত্যাদি দেখা দেয়। যেকোনো সাপে কামড় দিলে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পাশাপাশি দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।

শেষ কথা: সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা 

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একেবারে মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং আপনি জানতে পেরেছেন সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং সাপে কামড়ানোর লক্ষণ সম্পর্কে। এতক্ষণে আপনার মূল্যবান সময় আমাদের সাথে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আশা করছি এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে তাই আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। আজ এ পর্যন্তই সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url