আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন
আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন এবং গরু
মোটাতাজাকারণ দানাদার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আপনি আপনার গরুকে কি
খাবার খাওয়ালে গরু মোটাতাজাকরণ এবং দুধবতী গাভী পালন করবেন কিভাবে সেই সম্পর্কে
আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন আশা করছি আপনিও খুব
সহজেই জেনে যেতে পারবেন আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী
গাভী পালন সম্পর্কে।
আপনি যদি আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন করতে
চান তাহলে আপনাকে গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে আপনি
যদি এই পরিপূর্ণ দুইটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারেন তাহলে আপনিও খুব সহজে আধুনিক
পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন করতে পারবেন। তাহলে
চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে ঝটপটজেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃআধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন
ভূমিকা:আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন
বর্তমান সময়ে আমরা গরুর লালন পালন করার ক্ষেত্রে গরুকে নির্দিষ্ট পরিমাণে খাবার
খাওয়ানোর পরও গরুর স্বাস্থ্য এবং মোটা তাজা করুন করতে পারি না কেরালায় আপনি
হয়তো নিশ্চয়ই জানেন না আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী
গাভী পালন এবং আপনি হয়তো এটাও জানেন না যে গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্য তালিকা
সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ কোয়েল পাখির ডিমে কি এলার্জি আছে
তাই গরু মোটাতাজাকরণ বিষয়ে জেনে রাখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনিও
যদি গরু মোটাতাজাকরণ এবং দুগ্ধবতী গাভী সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই
পোস্টটি একটু মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন
গৃহপালিত পশু পাখি আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ কারণ এই সম্পদ থেকে আমরা প্রোটিনের
চাহিদা পূরণ করে থাকি প্রতিদিনের এছাড়াও এদের আরো গুরুত্ব রয়েছে। গৃহপালিত পশু
পাখি দ্বারা অনেক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে । নিজেদের দেশের প্রোটিনের
চাহিদা পূরণ করতে পেরেছে। তাই এই গৃহপালিত পশু পাখির চিকিৎসা করার জন্য আধুনিক
পদ্ধতি অবলম্বন করা দরকার।
আরো পড়ুনঃ কমলার খোসার ফেসপ্যাক
গরু মোটাতাজাকরণের জন্য আধুনিক পদ্ধতি বের হয়েছে। যা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বা বই
থেকে শিখে গরু মোটাতাজাকরণ করতে পারবে। গ্রামের প্রায় ৫০ ভাগ কৃষকেরই পশুপাখি
লালন পালন করে জীবিকা নির্বাহ করে। তাই এই গৃহপালিত পশু পাখির যত্ন করা আমাদের
জন্য জরুরী। নিচে দেওয়া হল গৃহপালিত পশু পাখির চিকিৎসা ও গরু মোটাতাজাকরণের
আধুনিক পদ্ধতির
আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ
যারা গাভী পালন করে বা গরু পালন করে সেই খামারিদের জন্য আধুনিক পদ্ধতিতে গরুর
মোটাতাজাকরণ বইটি খুবই কার্যকর। এই বই থেকে গাভী পালন বা গরু পালনের সকল পরামর্শ
ও সঠিক দিকনির্দেশনা পাওয়া যাবে। গাভীর খামারিরা এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি কাজ তাই
জন্য এই বইটি পড়লে গাভীর লালন পালনে সহযোগিতা হবে।
গাভীকে কি খাবার দিতে হবে কি খাওয়ালে গাভীর দুধ বাড়বে দানাদার শস্য খাবার ফলে
গরু মোটাতাজাকরণ হবে এ সকল বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই বইটির মধ্যে আপনারা চাইলে
ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ করার জন্যআধুনিক পদ্ধতি
অবলম্বন করে গরুর যত্ন নেওয়া দরকার সেই জন্য এই বইটি পড়া জরুরী। এই গৃহপালিত
পশু পাখি দ্বারা আমাদের আমিষের চাহিদা প্রোটিনের চাহিদা মেটায় তাই এগুলো যত্ন
নেওয়া খুবই দরকার।
গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্য তালিকা
বর্তমানে গৃহপালিত পশু গরু ছাগল পালনে খামারিদের অনেক অনীহা দেখা যাচ্ছে। কারণ
হচ্ছে এখন ঘাসের সংকট প্রতিটা খাবারের মূল্য বৃদ্ধি যার ফলে খামারিরা গরু ছাগল
পালন করতে অনীহা প্রকাশ করছে। কিছুদিন আগে ঘাসের বিকল্প হিসেবে হাইড্রোপনিক ফডার
উদ্ভোদন করা হয়। এটি গরু ছাগলের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ খাদ্য।
আরো পড়ুনঃ হাঁসের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
আউর, গম, খেসারী, ভুসি, খৈল, খুদ, ঘাস, লতাপাতা, চাষের কুড়া, শুটকি মাছ, ঝিনুক
গুঁড়া, লবণ এসকল খাবার মিশিয়ে গরুর জন্য খাবার তৈরি করা হয়। সকল খাবার দাম বৃদ্ধি
পেয়েছে যার ফলে গরুর খাবার কিনতে হিমশিম খাচ্ছে খামারীরা।গরুকে মোটাতাজাকরণ করার
জন্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে দানাদর সরষে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি তাই
এই খাবার গরুর মোটাতাজাকরণে ভূমিকা রাখে। গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্য তালিকার
পিডিএফ নিচে দেওয়া হল।
তিন মাসে গরু মোটাতাজাকরণ
অনেক খামারি চিন্তা করেন গরু মোটাতাজাকরণ নিয়ে তাদের মনে নানা রকমের ধারণা
চিন্তা কাজ করে। কিভাবে তারা গরুকে তিন মাসের মধ্যে মোটাতাজাকরণ করবে সেই নিয়ে
আজকে আমরা আলোচনা করব। তিন মাসের মধ্যে গরুর মোটাতাজাকরণের জন্য যা করতে হবে সে
সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হলো। গরু মোটাতাজাকরণ করার জন্য সবচেয়ে ভালো সময়
বর্ষাকাল। সেই সময় সবচেয়ে বেশি কাঁচা ঘাস পাওয়া যায়।
গরু মোটাতাজাকরণ করার জন্য তিন থেকে পাঁচ মাস সময় লাগতে পারে। সঠিকভাবে পরিচর্যা
করলে গরু মোটাতাজাকরণ হয়ে যাবে তিন মাসের মধ্যেই। পর্যাপ্ত খাবার দানাদার শস্য
গরুর যত্ন করতে হবে তাহলে সহজেই গরু মোটাতাজাকরণ করা সম্ভব। জৈব উপায়ে গরু
মোটাতাজাকরণ করার জন্য খামারির চাই সদিচ্ছা এবং সৎ উদ্দেশ্য থাকলে খুব সহজেই গরু
জৈব পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণ করা যাবে কোন এন্টিবায়োটিক ওষুধ ব্যবহার না করেই।
গরু মোটাতাজাকরণের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সঠিক খাবার সুষম খাবার খাওয়ার
মাধ্যমে গরু মোটাতাজাকরণ করা সম্ভব। যে সকল খাবার থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি
সংগ্রহ করা যাবে সে সকল খাবার খাওয়াতে হবে গরুকে। খড়, খৈল, আউর, ভুষি, কাঁচাঘাস,
দানাদার শস্য ইত্যাদি খাদ্য খাওয়াতে হবে সঠিক নিয়মে।
আরো পড়ুনঃ আষাঢ়-শ্রাবণ মাসের সবজি চাষের উপায়
প্রতিদিন নিয়মিত ১ থেকে ২ কেজি দানাদার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। ১০০ কেজি দানাদার
শস্য তালিকা দেওয়া হলো। এই খাদ্য তিন মাস খাওয়ালে গরুর মোটাতাজাকরণ সফল হবেন।
গরুকে মোটাতাজাকরণ করতে অবশ্যই খাদ্য জন্য টাকা ব্যয় করতে হবে তবে গরু
মোটাতাজাকরণ হবে। চলুন জেনে আসি কি কি দানাদার শস্য কত পরিমাণ লাগবে।
- গমের ভূসি/ গম ভাঙ্গা -৪০ কেজি
- চালের গুড়া - ২৩.৫ কেজি
- খেসারি বা যে কোন ডালের ভূসি-১৫ কেজি
- তিলের খৈল/ সরিষার খৈল- ২০ কেজি
- লবণ - ১.৫ কেজি
- আরো বিভিন্ন রকমের ইউরিয়স মোলাসেস ব্লক ব্যবহার করতে হবে।
- চিটাগুড় - ৩৯ ভাগ
- গমের ভূসি- ২০ ভাগ
- ধানের কুড়া- ২০ ভাগ
- ইউরিয়া- ১০ ভাগ
- চুন ও লবণ - ৫ ও ৬ ভাগ
গরু মোটাতাজাকরণ জন্য চিকিৎসা
- গরু মোটাতাজাকরণ করার জন্য গরুর যত্ন করতে হবে গরুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে।
- গোশালা ও তার পার্শ্ববর্তী স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
- নিয়মিত গরুকে কিরমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে
- গরুর বাস স্ট্যান্ড সবসময় শুকনা ও পরিষ্কার রাখতে হবে।
- গরুর খাবারের পাত্র সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে ধুয়ে রাখতে হবে।
- গরু অসুস্থ থাকলে সেই গরুকে সবসময় পৃথক রাখতে হবে।
- গরুকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ও সুষম খাদ্য দিতে হবে। *আমাদের সার্বিক যৌগিক নিরাপত্তা রাখতে হবে।
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ
গরু মোটাতাজাকরণের আধুনিক অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতি সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব আপনাদের
সাথে কিভাবে খুব সহজেই গরু মোটাতাজাকরণ করা যায় মাত্র ৩ থেকে ৫ মাসের মধ্যে।
প্রয়োজনে উপাদান পদ্ধতি ও মোটাতাজাকরণে সঠিক সময় বয়সের ওপর ভিত্তি করে সাধারণত
তিন মাসের মধ্যে গরু মোটাতাজাকরণ করা যায়। অনেক সময় এটি চার থেকে ছয় মাসও
লাগতে পারে। চাহিদার উপর ভিত্তি করে কোরবানি ঈদের কিছুদিন আগে থেকে গরুকে উন্নত
খাদ্য ও ব্যবস্থাপনা দিয়ে মোটাতাজাকরণ করে লাভজনক ফল পায় খামারীরা।
স্থান নির্বাচন: যখন কোন খামার স্থান নির্বাচন তখন যে সকল বিষয়ে আমাদের
নজরে রাখতে হবে তার মধ্যে অন্যতম হলো খামারটি যেন উঁচু জায়গায় হয়, খামারের
জায়গা যেন শুষ্ক হয় এবং খামার প্রাঙ্গনে যেন পানি জমে না থাকে। খোলামেলা ও
প্রচুর আলো বাতাসের সুযোগ থাকতে হবে খামারের আশেপাশে। খামারের কাঁচামাল সরবরাহ ও
উৎপাদিত দ্রব্যাদি বাজারজাতকরণের জন্য সুবিধা থাকতে হবে। পানি ও বিদ্যুতের সরবরাহ
সু ব্যবস্থা থাকে সেদিকে নজর রাখতে হবে।খামারে সুষ্ঠু নিষ্কাশন ব্যবস্থা থাকতে
হবে পানি, মল মূত্র, আবর্জনা ইত্যাদি।
গরু নির্বাচন: বিভিন্ন জাতের গরু পাওয়া যায় দেশী-বিদেশি। বিদেশি গরুর
জন্য উন্নত খাদ্য ও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন সেই জন্য দেশি গরুকে প্রাধান্য দেওয়া
হয় যা অধিক লাভজনক। তাই দেশীয় গরু মোটাতাজাকরণের জন্য দুই থেকে আড়াই বছর গরুর
শারীরিক বৃদ্ধি ও গঠন তৈরি করতে হবে। তবে বাছুরের বুক চওড়া ও ভরা পেট চ্যাপ্টা,
বুকের সঙ্গে সমান্তরাল, মাথা ছোট ও কপাল প্রশস্ত, আরেক জোড়া গুলো স্ফীত, পাজল
প্রশস্ত ও বিস্তৃত, শিরদাঁড়া সোজা হতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল
সুষম খাদ্যঃ খাদেম মোট খরচের প্রায় ৬০-৭০ ভাগ ব্যয় হয়। ভান্তের খরচ
স্থানীয়ভাবে কমানো সম্ভব তবে গরুকে সুষুম খাদ্য তালিকা বানিয়ে খাওয়াতে হবে। গরুর
খাদ্যে শুকনা খাওয়ার কাঁচা ঘাস দানাদার খাদ্য প্রতিদিন রাখতে হবে। গমের ভূসি/ গম
ভাঙ্গা -৪০ কেজি চালের গুড়া - ২৪ কেজি। খেসারি বা যে কোন ডালের ভূসি-১৫
কেজি।তিলের খৈল/ সরিষার খৈল- ২০ কেজি। লবণ - ১.৫ কেজি।আরো বিভিন্ন রকমের ইউরিয়স
মোলাসেস ব্লক ব্যবহার করতে হবে। চিটাগুড় - ৩৯ ভাগ,গমের ভূসি- ২০ ভাগ,ধানের কুড়া-
২০ ভাগ,ইউরিয়া- ১০ ভাগ,চুন ও লবণ - ৫ ও ৬ ভাগ।
রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা: মোটাতাজাকরণ করার জন্য গরুর যত্ন করতে হবে গরুকে
নিয়মিত গোসল করাতে হবে। গোশালা ও তার পার্শ্ববর্তী স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন
রাখতে হবে। নিয়মিত গরুকে কিরমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে গরুর বাস স্ট্যান্ড সবসময়
শুকনা ও পরিষ্কার রাখতে হবে।গরুর খাবারের পাত্র সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে
ধুয়ে রাখতে হবে। গরু অসুস্থ থাকলে সেই গরুকে সবসময় পৃথক রাখতে হবে। গরুকে
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ও সুষম খাদ্য দিতে হবে। আমাদের সার্বিক যৌগিক নিরাপত্তা
রাখতে হবে।
শেষ কথা :আধুনিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং দুগ্ধবতী গাভী পালন এবং গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্য তালিকা
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বন্ধুদের সহকারে
পড়েছেন এবং আপনি জানতে পেরেছেন আধুনিক পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণ ও চিকিৎসা এবং
দুগ্ধবতী গাভী পালন করা এবং গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে। তাই
নিশ্চয়ই এই পোস্টটি আপনার গরুর লালন পালন করার ক্ষেত্রে অনেক উপকারে আসবে।
আর আমাদের এই পোজ যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করতে ভুলবেন না তাহলে বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক
নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url