ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ - রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস

প্রিয় পাঠক আপনি কি ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ এবং রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস সম্পর্কে জানতে চান? তাই আপনি নিশ্চয়ই google এ সার্চ করে অনেক ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করছেন কিন্তু ছবিসহ রাজশাহী মহানগরের মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন। তাহলে আপনিও জেনে নিতে পারবেন ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে।
ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর শহর রাজশাহী এবং রাজশাহীকে ক্লিন সিটি বলা হয় এবং রাজশাহী শিক্ষানগরের দিক থেকে অনেক উন্নত তাই আমি আপনাদের আজকে জানাবো ছবি সহ রাজশাহী মহানগরের দর্শনীয় স্থান সমূহ এবং রাজশাহী বিখ্যাত জিনিস সম্পর্কে। তাই আপনি যদি রাজশাহীর সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ এবং রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস

ভূমিকা: ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ

রাজশাহী শহর সৌন্দর্য দিক দিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছে পরপর দুইবার এবং রাজশাহী শিক্ষানগরীর দিক থেকে প্রথম স্থান অধিকারকারী তাই আপনারা যারা রাজশাহী সম্পর্কে জেনে না থাকেন এবং ছবিসহ রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনাকে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা আরো জানতে পারবেন।


যে এক দিনের রাজশাহী ভ্রমন, রাজশাহী বিখ্যাত খাবার, রাজশাহীতে প্রেম করার জায়গা, রাজশাহী বিখ্যাত জিনিস ও ছবিসহ রাজশাহী মহানগর দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন তাই কোথাও ঘোরাফেরা না করে আমাদের আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।

একদিনে রাজশাহী ভ্রমণ

রাজশাহী একটি বিভাগীয় শহর সবচেয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সবুজ শ্যামলের ঘেরা শহর। রাজশাহী শহরটি ছোট হলেও এখানে ঘুরার জন্য কয়েকটি সুন্দর জায়গা রয়েছে। সবুজ শ্যামলের ঘেরা এই সুন্দর ছোট্ট শহরে পরিষ্কার নগরী উন্নয়ন সকল দেখতে সুন্দর লাগে। রাজশাহী শহরে একদিনে ঘোরার মত কয়েকটি জায়গা রয়েছে।

যার মধ্যে অন্যতম হলো রাজশাহীর ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া পদ্মা নদী। এই পদ্মা নদীকে ঘিরে কয়েকটি বিনোদন কেন্দ্র রয়েছে যার মধ্যে টি বাদ, আই বাদ, পদ্মা গার্ডেন উল্লেখযোগ্য। আরো রয়েছে শহীদ জিয়া পার্ক, চিড়িয়াখানা,জাদুঘর ইত্যাদি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অনেক সুন্দর ও উন্নত মনোরম পরিবেশ এখানেও একদিনের মধ্যে ঘুরে ঘুরে আনন্দ পাবেন। পদ্মা নদী থেকে ঘুরতে ঘুরতে চিড়িয়াখানা হয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ জিয়া পার্ক ঘুরে দেখতে পারবেন একদিনে যা রাজশাহীর সৌন্দর্যকে তুলে ধরে।বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে পরিষ্কার শহর রাজশাহী।

রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার

রাজশাহীর কয়েকটি বিখ্যাত খাবার রয়েছে। রাজশাহী শহর যেমন সুন্দর সবুজ শ্যামলের ঘেরা তেমনই তার কয়েকটি বিখ্যাত খাবার রয়েছে। যে খাবারগুলো রাজশাহী শহরে না খেলেই নয় তার মধ্যে অতুলনীয় স্বাদ রয়েছে।রাজশাহী শহরে আসলে কাটাখালির কালা ভুনা কে শুরু করে হাঁসের মাংস ও কালাই রুটি খেতে খুবই মজা দামে কম স্বাদ অনেক এই খাবারগুলো রাজশাহীতে আসলে সবার একবার করে খাওয়া দরকার। রাজশাহীতে রয়েছে আরো রাজশাহী মিষ্টান্ন ভান্ডারের মিষ্টি ও বাটার মোড়ের রসে ডুবানো টৈটম্বুর জিলাপি কেজি প্রতি ১২০ টাকা করে বিক্রি করা হয়।

কালাভুনা:রাজশাহী শহরে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় খাবার হলো গরুর মাংসের কালা ভুনা। এই কালা ভুনা দিয়ে সিটি হাতে পাওয়া যায় এবং কাঁটাখালি একতা হোটেলে পাওয়া যায়। এই দুই জায়গার কালা ভুনা হচ্ছে সবচেয়ে টেস্টি। এই দুই জায়গার কালা ভুনা একবার খেলে আরেকবার খাওয়ার ইচ্ছা জাগে।মাংসের দাম প্রতি বাটি 160 টাকা করে যার মধ্যে দশ পিস মাংস থাকবে আশি টাকায় হাফ বাটি মাংস পাওয়া যাবে।


কালাই রুটি: রাজশাহী শহরের রাস্তার আশেপাশে অনেক কালারের রুটি তৈরি করতে দেখা যায়। এই কালারের রুটির স্বাদ ও গুণ ভালো। কালার রুটির দাম 25 টাকা থেকে ৫০ টাকা হয়ে থাকে। জনপ্রিয় কালারের রুটি পাওয়া যায় কালাই হাউস। যার স্থান নিউমার্কেটের রূপালী ব্যাংকের অপর পাশে পাওয়া যায় কালাই রুটি।

রাজশাহী মিষ্টি: রাজশাহীর সবচেয়ে ভালো মিষ্টি পাওয়া যায় রাজশাহী মিষ্টান্ন ভান্ডার সবচেয়ে ভালো মিষ্টি ছাদে ও গুনে মানেও ভালো। যেকোনো বিয়ে থেকে অন্যান্য অনুষ্ঠান রাজশাহী মিষ্টান্ন ভান্ডারের মিষ্টি সেরা। রাজশাহী জিরো পয়েন্টের অপর পাশেই পেয়ে যাবেন রাজশাহী মিষ্টান্ন ভান্ডার। ২০০ টাকা কেজি থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা কেজি পর্যন্ত মিষ্টি পাওয়া যায়।

হাঁসের মাংস: রাজশাহী শহর থেকে একটু ভিতরে মরিয়া বাজারে তালুকদার হোটেল ও কুটুমবাড়ি হোটেলে পাওয়া যায় রাজহাঁস ও পাতি হাঁসের মাংস। যার গুণগত মান ও স্বাদ অনেক বেশি। এক বাটি হাসির মাংস ১২০ টাকা। এই হাঁসের মাংস একবার খেলে আরেকবার খাওয়ার মন চাইবে। আজ প্রেমদের জন্য এই হাঁসের মাংস টেস্ট করা দরকার।

রাজশাহী বিখ্যাত জিলাপি: রাজশাহী শহরে আসলে বাটার মোড়ের বিখ্যাত জিলাপি না খেলেই নয়। এই জিলাপির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রস থাকে। এক কেজি জিলাপির দাম ১২০ টাকা। জিলাপির স্বাদে ও গুনে মানে অনেক ভালো। রাজশাহীর বাটার মোড়ে প্রায় ৬৬ বছর ধরে তারা একটি ছোট দোকানে তৈরি করে আসছে এই বিখ্যাত জিলাপি এই জিলাপি খাওয়ার জন্য অসংখ্য মানুষ ভিড় করেন।

বাট পরোটা: রাজশাহী শহরে গরুর ভুরিকে বলা হয় বট এই বটের সঙ্গে পরোটা দিয়ে খেতে খুবই স্বাদ লাগে। গরুর গুড়ি সিদ্ধ করে বিভিন্ন মসলা দিয়ে মচমচে করে কালো করা হয় বটকে এটার সাথে পরোটা দিয়ে খেতে খুবই মজাদার হয়। রাজশাহী শহরের বিভিন্ন হোটেলে ও রাস্তার আশেপাশের দোকানে পাওয়া যায় এই বট ও পরোটা। যার দাম এক প্লেট ৫০ টাকা বট হাফ প্লেট ২৫ টাকা। প্রতিপিস পরোটা দশ টাকা করে। বিকেলের পর থেকেই পাওয়া যায় এই বট ও পরোটা শহরের বিভিন্ন স্থানে।


এ কয়েকটি খাবার সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হলেও এগুলো ছাড়াও আরো পাওয়া যায় বিদ্যুৎ হোটেলের শিক কাবাব আর সুখী রান্নাঘরের লুচি আলুর দম খেয়ে দেখতে পারেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিরাজীভবনের সামনে মজাই বসেছি বার্গারো খেতে পারেন। এইবার গাড়ির স্বাদ অন্যান্য বার্গারের থেকে আলাদা। রাজশাহীর গল্পকথার ফুচ-৮কা বেলদার পাড়ার ফুচকা নিউমার্কেট এলাকার নূরের হালিম বেশ জনপ্রিয়।

রাজশাহীতে প্রেম করার জায়গা

রাজশাহী শহর অনেক সুন্দর সবুজ শ্যামলের ঘেরা হলেও এখানে রয়েছে প্রচুর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যার ফলে রাজশাহী শহরকে শিক্ষা নগরীও বলা হয়। তবে এই শিক্ষা নগরীতে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা বাইরে থেকে আসছে আবার অনেকে রাজশাহী শহরের বাসিন্দা। তরুণ তরুণীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি একে অপরের ওপর আকর্ষিত হয়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। যার ফলে তারা এই শহরে বিভিন্ন স্থানে প্রেম করার জন্য বসে।

বিভিন্ন জায়গায় প্রেম করা বা আড্ডা দেওয়ার জন্য তারা ফাঁকা জায়গা খুঁজে থাকে। যার মধ্যে শহরের পদ্মা গার্ডেন ও বিজিবি এলাকা পুরোটাই ফাঁকা থাকার ফলে তারা সেখানে অনায়াসে প্রেম করে আড্ডা দিয়ে থাকে। স্কুল-কলেজে ব্যতীত তারা সেখানে গিয়ে ঘুরাঘুরি করে তাই এখন সিটি কর্পোরেশন থেকে মাননীয় মেয়র করাকরি ব্যবস্থা নিয়েছে।


রাজশাহী শহরে ভদ্রা পার্ক রয়েছে সেখানেও তরুণ তরুণীরা প্রেম করার জন্য ঘুরতে যেয়ে থাকে। রাজশাহী শহরে এখন প্রচুর রেস্টুরেন্ট তৈরি করা হয়েছে আড্ডা দেওয়া গল্প করা ও প্রেম করার জন্য সে জায়গা তো তারা অনায়াসে ঘুরতে পারে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক বড় জায়গা এবং অনেক সুন্দর সবুজ শ্যামলের ঘিরা পরিবেশ সেখানেও ছেলেমেয়েরা প্রেম করে থাকে।

রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস

রাজশাহী শহর পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত এটি একটি বিভাগীয় শহর। বর্তমানে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শহর হল রাজশাহী।প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে রাজশাহীতে পড়াশোনার জন্য অনেক শিক্ষার্থী আসে তাই রাজশাহীকে বলা হয় শিক্ষা নগরী। রাজশাহী শহরে যার কারণে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে।

এই রাজশাহীতে এখানে রয়েছে রেশমবস্ত্র, সিল্ক শাড়ি আম, লিচু, মিষ্টান্নসমগ্রীর জন্য জনপ্রিয়। রাজশাহী শহরের আশেপাশে রয়েছে ঐতিহাসিক মসজিদ ও উপাসনালয়। এখন রাজশাহী শহরে এডি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন লাইক বাতি যা শহরকে আরো আকর্ষণীয় করে চলছে শহরে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করছে। ১৮ লাখ জনসংখ্যার সংখ্যার একটি মহানগরী রাজশাহী।

জনসংখ্যার বিচারে এটি বর্তমানে তৃতীয় বৃহত্তম শহর এবং নগর আয়তনে এটি চতুর্থ বৃহত্তম শহর। কাছেই শহরে বেড়েছে নগরায়নের হার এবং উন্নত পরিষ্কার পরিবেশ যা শহরের সুন্দর চোখে আরো বাড়িয়ে তুলছে। রাজশাহী শহরে রয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যা বৃহৎ আয়তনের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গাছপালা সবুজ শ্যামলের ঘেরা মনোরম পরিবেশ জাদুঘর রয়েছে।

ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ

বরেন্দ্র জাদুঘর: পদ্মা নদীর পাশে বরেন্দ্র জাদুঘর অবস্থিত। এই জাদুকরের মধ্যে রয়েছে অনেক পুরনো ঐতিহাসিক জিনিস এবং মূর্তি। জাদুঘরের মধ্যে আরও রয়েছে কৃত্রিম লেক ও পাহাড়। চিড়িয়াখানা নিজস্ব জাদুঘর রয়েছে। জাদুঘরের পাশেই আছে হযরত শাহ মখদুম (রা)এর মাজার। তিনি ছিলেন ইয়েমেনের শাসক। তিনি এখানে এসে অনেক কুসংস্কার দূর করেন এবং শিক্ষা দেন ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেন।
বরেন্দ্র জাদুঘর:

পদ্মা গার্ডেন: রাজশাহী শহরে আসলে যদি পদ্মা গার্ডেনে না যান তাহলে আপনার শহর ঘুরাই বৃথা। এই শহরের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা পদ্মা গার্ডেন যেখানে রয়েছে পদ্মা নদীর আশেপাশে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ। এই নদীর পাশে এসে বসে থাকলে মনটা শান্তি হয়ে যায়। এই পদ্মানীয় দিকে ঘিরে রয়েছে আবার টিম্বার বিজিবি বিভিন্ন বিভিন্ন রকম বিনোদন কেন্দ্র।
ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
পুঠিয়া প্যালেস: রাজশাহী অঞ্চলের আরো একটি ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র হল পুঠিয়া আপ প্রসাদ। এই স্মৃতি সংঘটির আরেকটি নাম হচ্ছে গোবিন্দ মন্দির। এই পুটিয়া ব্যালেন্সের পাশেই রয়েছে একটি দিঘী। বর্তমানে প্রধান ভবনে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে।


সাফিনা পার্ক: রাজশাহী শহরে জেলা দিন গোদাগাড়ী উপজেলার অবস্থিত সাফিনা পার্কের যাত্রা শুরু হয়।এই পার্ক ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করেন খেজুর তলায় চল্লিশ বিঘা জমির উপর সাফেনা পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে । পার্কের মধ্যে রয়েছে দর্শনার্থীদের লেকের পানিতে চলাচলের জন্য নৌকা। পুরো পার্ক জুড়ে রয়েছে সুন্দর সুন্দর ফুলের সমাহার এবং কৃত্রিম তৈরিকৃত বিভিন্ন জীব জন্তু।

শহীদ কামরুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা

ছবি কামরুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পশুপাখি। এই চিড়িয়াখানার আর সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কাজ চলছে।পার্কের ভেতরে রয়েছে দুইটি দিঘী। বিভিন্ন রকম পশু পাখি এনে রাখা হয়েছে চিড়িয়াখানার ভেতরে। এই চিড়িয়াখানাকে আগে রেসকোর্স ময়দান হিসেবেও জানা যেত। শহীদ কামরুজ্জামান এর নামে এই চিড়িয়াখানাটির নাম করা হয় পরবর্তীতে।
শহীদ কামরুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা

কিছু কথা: ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ এবং রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ নিশ্চয়ই আপনি আর্টিকেলটি একেবারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জানতেও বুঝতে পেরেছেন ছবি সবার আসেই মহানগর দর্শনীয় স্থান সমূহ এবং রাজশাহী বিখ্যাত জিনিস কি কি সে সম্পর্কে। তাই আপনি চাইলে এখন রাজশাহী বিখ্যাত জিনিস রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখতে পারবেন।


তাহলে নিশ্চয়ই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।তাই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্য আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না আজ এ পর্যন্তই আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে কোনদিন সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url