কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয় জানুন

আপনি কি কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয় এবং শিশুর মেধা বিকাশে করনীয় কি তা জানতে চান? তাই অনেক ওয়েবসাইট ঘুরাঘুরি করছেন কিন্ত আপনি কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয় তা খুঁজে পাচ্ছেন না। তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আপনি যদি এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে প্রিয় পাঠক আপনি জানতে পারবেন কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয় সে সম্পর্কে।
কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত
আমাদের সকলের উচিত শিশু গর্ভে আসার দিন থেকে তার প্রতি যত্ন নেওয়া। তাই আপনি যেন কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয় এবং শিশুর মেধা বিকাশে করনীয় জানতে পারেন সেই উদ্দেশ্য এই আর্টিকেল তাই বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক শিশুর মেধা বিকাশে করনীয় তা সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃকোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয়

ভূমিকা।কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয়

শিশুর মেধা বিকাশে করণীয় কি সেটা নিয়ে আজকে আমাদের আর্টিকেল। শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার কি এবং কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয় সেই সম্পর্কে আজকে জানাবো। 
কিভাবে নতুন মায়েরা শিশুর যত্ন করবে এবং বাচ্চাদের জন্য মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা, শিশুর ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট খাবার, শিশুর মেধা বিকাশে খাবার এই সমস্ত বিষয়ে আপনারা সকলে জানতে পারবেন তাই এই পোস্টটি মন দিয়ে পড়ুন।

শিশু যত্ন: শিশুর মেধা বিকাশে করনীয়

শিশুদের যত্ন শুরু হয়ে যায় মায়ের গর্ভে থেকে যখন শিশু বেড়ে উঠে। শিশু তার মায়ের গর্ভে যে সকল খাবার খায় সেটা দিয়ে বাচ্চার বৃদ্ধি হয়। শিশুকে পর্যপ্ত পুষ্টি দেওয়ার জন্য মাকে পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য দিতে হবে। খাবার পাশাপাশি মাকে ভারী কোন কাজ করতে দেওয়া যাবেনা। শিশু জন্মের পর মায়ের বুকের দুধ ছাড়া অন্য কোন খাবার দেওয়া যাবেনা ছয় মাস।

তারপর শিশুকে গোসল করানোর জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। শিশুকে ভোরের রৌদ দেখাতে হবে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায় যস শিশুর জন্ডিস ভালো করে। নরম সুতি কাপড় পড়াতে হবে শিশুকে। বেশি গরম হলে শিশুর যেন গরম ঘাম বসে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

শিশুকে সময় সময় তাকে দুধ খাওয়াতে হবে। খেলাধুলা করার ব্যবস্থা করে দিতে হবে তাহলে হাঁড় মজবুত হবে শারীরিক বৃদ্ধি হবে। শিশুর মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধি জন্য শিশুর যত্ন নেওয়া জরুরি। শিশুর যত্ন ছাড়া বেড়ে উঠলে নানা রকম সমস্যা দেখা দিবে।

বাচ্চাদের মস্তিষ্কের বিকাশ

শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে জন্য কি করা দরকার কি খাবার দরকার কখন থেকে মস্তিষ্ক বিকাশ হয় এসকল কিছু জানা দরকার প্রতিটা বাবা মায়ের। এখনো অনেকে জানে না শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে করণীয় কি এই বিষয়ে আজকে আলোচনা করব। শিশুর বিকাশ প্রাথমিক বয়সে হয়ে যায় বেশির ভাগ।

এক থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে শিশুর বিকাশ বেশির ভাগ ৭৫% হয়ে যায়। তাই এই সময়ে শিশুদের বেশি যত্ন ও সেবা করার দরকার বাবা মায়ের। শিশুকে সর্বপ্রথম পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে যখন থেকে শিশু বাড়তি খাবার খাওয়া শুরু করে। এরপর শিশুর বিকাশ জন্য যে সকল খাবারে বেশি ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, আয়রন, ক্যালরি ও ফ্যাট রয়েছে সে সকল খাবার শিশুকে খাওয়াতে হবে।
শিশুকে বাদাম, সবজি, দুধ, কলা, ফলমূল খাওয়াতে হবে। এই সময় শিশুর খাদ্য তালিকায় পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য শিশুকে খাওয়াতে হবে। শিশুকে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে । খেলাধুলা করতে দিতে হবে সমবয়সীদের সাথে মিশতে দিতে হবে শিশুকে। সমবয়সীদের সাথে মিশলে শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশ দ্রুত হয়। খেলাধুলা করলে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি হয়।

শিশুর মেধা বিকাশে করনীয়

শিশুর মেধা বিকাশ জন্য সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে মা ও তার পরিবার। শিশুর মেধা বিকাশ করার জন্য তাকে সঠিক ভাবে বেড়ে তুলতে হবে। চলুন জেনে আসি শিশুর মেধা বিকাশ জন্য কি করণীয়:
  • শিশু জন্মের পর ৬ মাস মায়ের বুকের দুধ যথেষ্ট অন্য কোন খাবার খাওয়ানো যাবেনা। মায়ের বুকের দুধ খেলে শিশুর মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধি হয় সঠিক।
  • ছয় মাসের পর থেকে শিশুকে মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবার দিতে হবে। তখন শিশু বড় হয় তাই তার বৃদ্ধি জন্য বাড়তি খাবার প্রয়োজন। যে সকল খাবার সহজে হজম হবে এবং পুষ্টি সরবরাহ করে। যেমন: আপেল পিউরি, কলা, নাসপাতি, সাবু, খিচুড়ি ইত্যাদি।
  • যখন শিশুর এক বছর বয়স হয়ে যায় তখন শিশুকে বাড়তি সকল খাবার পাশাপাশি দুধ, ডিম খাওয়াতে হবে। শিশুকে অন্যান্য খাবার ভাত, মাছ, মাংস, সবজি সব কিছু সাথে আস্তে আস্তে পরিচয় করাতে হবে।
  • শিশুর মেধা বিকাশ জন্য দুধ, ডিম, বাদাম ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। এছাড়া তাকে খেলাধুলা সুযোগ করে দিতে হবে।
  • খেলাধুলা পাশাপাশি শিশুদের ছোটদের পড়াশোনা বই দিতে হবে যেখানে বিভিন্ন প্রাণী ছবি থাকে। নাম, ছবি, পশুপাখি, রং ইত্যাদি দেখাতে শিখাতে হবে।
  • বাচ্চাদের মেধা বিকাশে খেলাধুলা পাশাপাশি তার সমবয়সী সাথে মিশতে খেলতে দিতে হবে তাহলে সে অনেক কিছু শিখবে।

শিশুর ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট খাবার

শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ জন্য সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার সবচেয়ে জরুরি। তাই ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট জন্য যে সকল খাবার খাওয়া জরুরি তা নিয়ে আলোচনা করব।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার : যে সকল খাবারে মধ্যে ক্যালসিয়াম রয়েছে সেসব ফলমূল, শাক-সবজি খেতে হবে। যেমন: দুধ, পুঁইশাক, মসুরডাল,ভুট্টা, শিমও দুগ্ধ জাতীয় খাবার, কাঠবাদাম ইত্যাদি।

প্রোটিন জাতীয় খাবার : যে সকল খাবার মধ্যে প্রোটিন রয়েছে সে সব খাবার খাওয়াতে হবে। যেমন: ডিম, দুধ, মাছ, মাংস ও দুগ্ধ জাতীয় খাবার প্রচুর প্রোটিন রয়েছে। মুরগী, গরুর কলিজা মধ্যে প্রচুর প্রোটিন থাকে।

জিংক জাতীয় খাবার: জিংকের অন্যতম উৎস হলো সামুদ্রিক মাছ এছাড়া অন্যান্য খাবার যেমন কাঁকড়া, ঝিনুক, শামুক, মাংস, মাছ, দুধ ও দুগ্ধ জাতীয় খাবার প্রচুর পরিমানে জিংক রয়েছে। শাক-সবজিতে থাকা জিংক সহজে হজম হয়।

ভিটামিন-এ : ছোট শিশুদের ভিটামিন-এ জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত কারণ এর মধ্যে থাকা ভিটামিন দিয়ে চোখের জন্য অনেক উপকারী। যে সকল খাবার ভিটামিন-এ রয়েছে তার মধ্যে ছোট মাছ,দুধ, মাখন, মাংস, ডিম, পালংশাক, গাজর, কুমড়া, টমেটো ইত্যাদি।

ভিটামিন-সি: যে সকল খাবার মধ্যে ভিটামিন-সি রয়েছে সে সকল খাবার শিশুকে খাওয়াতে হবে। বিশেষ করে পেয়ারা, আমরা, লেবু, মাল্টা, কমলা, আনারস, আঙ্গুর, পেঁপে ইত্যাদি খাবার ভিটামিন-সি আছে।

শিশুর মেধা বিকাশে খাবার

শিশুদের মেধা বিকাশ করার জন্য প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাট, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার মেধা বিকাশ জন্য সবচেয়ে বেশি জরুরি। মেধা বিকাশ করতে শিশুদের শারিরীক ও মানসিক বৃদ্ধি করতে হবে। শিশুদের মেধা বিকাশ করার জন্য পুষ্টিকর খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। শিশুদের মেধা বিকাশ করার জন্য খেলাধুলা পাশাপাশি বাড়তি খাবার পুষ্টিকর খাওয়াতে হবে।
বেশি ভালো ফলাফল পাওয়া জন্য সামুদ্রিক মাছ, আমলকি, কালোজিরা, মধু, স্ট্রবেরী, বিভিন্ন মৌসুমি ফল, কলিজা, ডিম, মাছ, মাংস, শাক-সবজি, বাদাম, আখরোট, পনির, দুগ্ধ জাতীয় সকল খাবারের প্রচুর ভিটামিন রয়েছে। এ সকল খাবার শিশুর মেধা বিকাশ ও অন্য শিশুদের থেকে বেশি কার্যকারী হয়। শিশুদের খাবার খাওয়া মা বাবাকে সব সময় নজরে রাখতে হবে।

কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয়

শিশুদের জন্মের আগে মস্তিষ্কের ভ্রূণ তৈরি হয় মাতৃ গর্ভে। যখন মাতৃগর্ভে শিশু ভ্রূণ তৈরি হয় সেই সময় মাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন-ডি জাতীয় খাবার খেতে হবে। খাদ্য তালিকায় ভিটামিন-ডি জাতীয় খাবার খাওয়া ফলে শিশুর যখন ভ্রূণের বিকাশ হয় সেই সময় ভিটামিন-ডি খাওয়া উচিত। যদি গর্ভবতী নারীর শরীরে ভিটামিন-ডি কম হয় তাহলে শিশুর ভ্রূণের তৈরি সমস্যা দেখা দেয়।

তাই ভিটামিন-ডি ভালো উৎস হলো ভোরবেলা রৌদ্র যার মধ্যে থেকে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। ভিটামিন-ডি জাতীয় খাবার যেমন দুধ, দই, ডিমের কুসুম, টুনা ফিস, স্যালমন ইত্যাদি খাবারে ভিটামিন-ডি রয়েছে। এসকল খাবার গর্ভবতী নারীকে খাওয়াতে হবে তাহলে শিশুর ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ হবে ।

বাচ্চাদের জন্য মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা

যখন শিশুর ছয় মাসের বেশি হয় তখন থেকে শিশুদের বিভিন্ন সবজি ফল চটকিয়ে খাওয়ানো হয়। আপেল, কলা, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, পেঁপে ইত্যাদি শিশুকে খাওয়ানো শুরু হয়। সকল সবজি মধ্যে মিষ্টি কুমড়ার সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সমৃদ্ধ। মিষ্টি কুমড়া মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও বিটা ক্যারোটিন রয়েছে।
মিষ্টি কুমড়া মধ্যে ভিটামিন-এ থাকায় এটি শিশুদের চোখের জন্য খুব কাজ করে। মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে যা হজমে সমস্যা দূর করে শিশুদের। কুমড়াতে উচ্চ মাত্রায় বিটা ক্যারটিন থাকে যা একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অনেক অঙ্গের অক্সিডেটিভ চাপ কমায়।

ক্যারোটিনয়েড আপনার সন্তানের দেহে ফ্রি র‍্যাডিকেলগুলি সরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে যা বার্ধক্য সমস্যা হ্রাস করে। পটাশিয়াম শিশুর শক্তির খুব ভালো উৎস। শিশুর শরীরে ইমিউনিটি ব্যবস্থাকে ভালো করে। কুমড়ার মধ্যে থাকা ট্রিপটোফান নামক উপাদান আমাদের মধ্যে সেরোটোনিন একটি অ্যামাইনো এসিড যা শরীরে প্রশান্তি জাগিয়ে তোলে যার ফলে ঘুম ভালো হয়।

শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার কি

শিশুরা যখন বোঝা শুরু করে তখন থেকে মানসিক বিকাশ হয় তাই সেই সময় শিশুদের বৃত্তিমূলক বই, ছোটদের গল্প বই নানা বই পড়াতে হবে। বাবা মা গল্প বই পড়ে ছোট শিশুদের শুনাবে এটা থেকে বাচ্চার বিকাশ হবে। গল্পের বই পড়ার মাধ্যমে শিশুর মানসিক বিকাশ প্রসারিত হয় এবং মনের ভাব প্রকাশের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

এর ফলে শিশুদের কঠিন বাক্য সহজে পড়ার অভ্যাস হয়। এভাবে শিশুর বৃদ্ধি তাড়াতাড়ি হয় এবং তার পড়ার আগ্রহ বেড়ে যায়। শিশুর বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি পায় গল্প বই মাধ্যমে। শিশুর মানসিক বিকাশ জন্য পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে। শিশুদের খাদ্য তালিকায় পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য রাখতে হবে। যে সকল খাবার মধ্যে ভিটামিন রয়েছে সে সকল খাবার খেতে দিতে হবে।

বাচ্চাদের সাথে মা বাবাকে ভালো ব্যবহার করতে হবে নীতি নৈতিকতা শিখাতে হবে। শিশুরা ছোট বেলায় থেকে যেভাবে মানুষ হবে যে পরিবেশ পাবে সেটায় তারা শিখবে। তাই ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে শিশুদের বড় করতে হবে তাহলে মানসিক বিকাশ ভালো হয়।

লেখকের মন্তব্য : কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয়

আমাদের আজকের আর্টিকেল মাধ্যমে আপনারা জানতে পারলেন কোন ভিটামিনের অভাবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয় এবং শিশুর মেধা বিকাশে করণীয়। শিশুদের ক্ষেত্রে অনেক কিছু বিষয়ে জানতে হবে এবং তাদের নিবিড় পরিচর্যা করতে হবে নাহলে তাদের মেধা বিকাশ ব্যাহত হয়।
নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল আপনার অনেক উপকারে আসবে। এমন আরো অনেক টিপস এবং আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং শেয়ার করুন। আজ এই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবে সুস্থ থাকবেন এবং শিশুর প্রতি খেয়াল রাখবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url